Childhood marriage

তাসনিয়াঃ এই রে,এটা কি করে বসলাম!নাহ সামলে নিতে হবে,ঝটপট উনার থেকে দূরে সরে আসলাম।চলো কুটুস,মাম্মার সাথে খেলবে চলো আর এই

সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসছে,তাসনিয়া সেই যে ঘুমিয়েছে এখনও ঘুম ভাঙ্গেনি,ঘুম ভাঙলো দরজায় কড়া নাড়ার শব্দে।হ্যাঁ সায়নই নক করছে,আড়মোড়া ভেঙ্গে উঠে বসলো

মূল শহর থেকে বেশ খানিকটা বাইরে চলে এসেছে ওরা,এদিকটায় রাস্তাঘাট অনেকটায় ফাঁকা।তাসনিয়া এখনও আগের মতোই জড়োসড়ো হয়ে বসে আছে,ফাঁকা রাস্তা

ঘড়ির কাঁটায় ঠিক সকাল সাতটা চারতলা বাড়িটার ঠিক সামনের রাস্তায় দুটো বাইক এসে থামলো,একটাতে সায়ন আর একটাতে মারুফ। মারুফঃ তোর

সায়নঃ তাসনিয়া আমার কথাটা একবার শোন প্লিজ… তাসনিয়াঃ কিসের কথা?আপনাকে যা বলার তাতো সেদিনই বলে দিয়েছি সায়নঃ কিন্তু তোমার দেখানো

(দুদিন পর) রাত জাগাটা তাসনিয়ার খুব পুরনো একটা অভ্যাস,পুরো এলাকার মানুষ যখন ঘুমে বিভোর ও তখন গল্পের বইয়ে মুখ ডুবিয়ে

মারুফঃ সর্বনাশ!ওটাতো সায়ন!কিন্তু ও এখানে কিভাবে? দীপুঃ কিভাবে সেটা বাদ দিয়ে এখন কি করবি সেটা ভাব তানিঃ তোর কি মনে

চতুর্থ বিজ্ঞান ভবন… ভার্সিটির বাঁকি তিনটি বিজ্ঞান ভবনের চেয়ে এটার স্ট্রাকচার একেবারেই আলাদা,বলা যায় ক্যাম্পাসের সবচেয়ে আধুনিক বিল্ডিং এটা।সেন্ট্রাল লাইব্ররীর

“ডিয়ার মি. ….. নামের জায়গাটা ফাঁকা রাখলাম কারণ আপনার নামটা আমার এখনও অজানা,চাইলেই জানতে পারতাম কিন্তু তার কোন প্র‍য়োজন বোধ

সায়নের যখন জ্ঞান ফিরলো তখন সন্ধ্যা প্রায় নেমেই এসেছে।চোখ মেলেই দেখলো ছোট খাটো মাটির একটা দোচালা ঘরের ভাঙাচোরা একটা চৌকিতে