ভালোবেসে মরেছি

অর্নি পেছন ফিরে দেখে শাফিন পিস্তল হাতে দাড়িয়ে আছে। ব্যাপারটা কষ্টের হলেও আজ গিয়ে শান্তি পেল অর্নি। নিজের বাবা ও

কালো কাপড়ে মোড়ানো চোখ খুলে দিতেই অর্নি সামনে থাকা মানুষটিকে দেখে স্তব্ধ। অর্নবের কাছে শিওর হওয়ার জন্য জানতে চাইলে বলে,

প্রচুর রক্ত ঝড়ার ফলে শরীরটা অনেকটা দূর্বল হয়ে আছে অর্নির। একমাসের মত হয়ে গেল সে নিজের রুমের বেডে শুয়ে দিন

”ভালোবাসি ভালোবাসি,আপনাকে অনেক ভালোবাসি। এবার যে আমিও মরেছি আপনার ভালোবাসায়। কি আছে এই ভালোবাসা নামক শব্দটাতে?অন্য জগতের সুখ দেয়। অন্যরকম

বাসের এককোনে মনমরা হয়ে বসে আছে মিহু। আজ ওর কারনে সবার ফিরে যেতে হচ্ছে। অর্নব মিহুর সেফটির জন্য সবাইকে নিয়ে

রাতে সবাই একসাথে খাওয়াদাওয়া শেষ করে যে যার রুমে চলে যায়। মিহুও নিজের খাওয়া দাওয়া শেষ করে চলে আসে, কিন্তু

প্রিয়, চাইলে তোমার আকাশ ছোঁয়া স্বপ্নগুলো আমায় দিও, আমিও না হয় ইচ্ছে হলে তোমার সপ্নে নিজেকে বুনবো, পারি আর না

কানের কাছে এসে ডেভিল কন্ঠে বললো, “আমায় ছেড়ে বান্দরবান যাওয়ার প্লান করছিলেন মিস!? মিহু পেছনে ফিরে দেখে অর্নব।খানিকটা ভ্যাবাচ্যাকা খেলেও

এতরাতে অর্নবকে এই অবস্থায় বাড়ির সামনে দেখে অর্নি অবাকে শীর্ষে।ওর কাছে এটা এখন একদম ক্লিয়ার, এই ব্যাটা নিশ্চয়ই পাগল হয়ে

হাতে স্লাইড করতে করতে এক পর্যায়ে ঠোঁটে চলে যায় হাতের আঙ্গুল গুলো।আঙ্গুল দিয়ে ঠোট চেপে ধরে সামনে থাকা ব্যক্তিটি বলে,