00

সেদিনের পর থেকে আমি আমার স্বামীর জন্য অপেক্ষা করতাম না। তবুও মাঝে মাঝে মনে হতো কোনো একদিন সে আমাকে নিতে

আদনানের কাছ থেকে এমন কথা শুনে আমার ভিতরটা পুড়ে যাচ্ছিলো। মনে হচ্ছিলো আমার ভিতরের হৃৎপিন্ডটাকে কেউ জ্বলন্ত আগুনের মধ্যে ছেড়ে

রুহামা রাফিকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে আছে।শরীরের সব শক্তিই হয়তোবা প্রয়োগ করেছে।রাফি হতভম্ব হয়ে দাড়িয়ে আছে। সে ঠিক কিভাবে রিয়াক্ট

পর্ব – ১১ + শেষ পর্ব। রিহানের সাথে এক ছাদের নিচে আর থাকতে ইচ্ছে করছেনা,ওর এমন কথায় ঘৃণা হচ্ছে আমার।ভাবছি

আপুর ফোন ধরতেই,বলতে লাগলো – কি রে,কোথায় তুই?সারাদিন কতবার ফোন দিয়েছি হিসেব আছে! বাড়ী থেকে কোথায় চলে গেছিস?সারাদিন মোবাইল টাও

বাহ্ কতো সহজেই ওনারা ডিভোর্সের ডেট ঠিক করে ফেললেন,একবার আমার কি মত, জানারও প্রয়োজন মনে করলেন না।আমি তো ডিভোর্স চাইনা।আমার

রিহান কাকে যেনো ফোন করে আসতে বললো।আমি রিহান কে চিঠির ব্যাপারে কিছু বলতে চাইলে,ও বললো প্লিজ চুপ থাকো নাহলে আমি

মেজো জা এর সাথে কথা কাটাকাটি কোনো ব্যাক্তিগত বিষয় নিয়ে নয়,একটা জমির বিষয় নিয়ে।রিহান তার বাবার কাছ থেকে কিছু জমি

তোমার সাথে আরিফের কতদিনের সম্পর্ক? এমন প্রশ্নে রীতিমতো হকচকিয়ে উঠলো ফারিয়া। সকাল বেলা বাড়ির সবাই নতুন বৌ এর হাতে চা

সন্ধ্যা সাতটায় দেখা করার কথা থাকলেও,এখন বাজে সাড়ে সাতটা। চারদিকেই অন্ধকার নেমে এসেছে,ভালো করে কিছু দেখা যাচ্ছেনা।আমি আরিফ কে দেখতে