ভালোবাসার রাত

” ঘুমাবো মানে? আমরা বাসর করবোনা?”” তিল কথা শেষ করতেই রিদ ঠাস করে থাপ্পড় মেরে বসলো ওর গালে। তিলের মাথার

ইচ্ছে হলো দৌড়ে গিয়ে রিদকে জড়িয়ে ধরে তার শুকনো আত্মাকে ভিজিয়ে নিতে। তিল বিছানা ছেড়ে এসে রিদের সামনে দাড়ালো। কিন্তু

আজ রিদের জন্মদিন। এই দিনেও মানুষটার রুমটা এমন বাসি থাকবে?? তিল নিজের হাতে রিদের রুমটা গুছাচ্ছে,আজকে ফুল দিয়ে সে তার

তিলকে অবাক করে দিয়ে রিদ ওর বুকের উপর শুয়ে খুব গভীরভাবে জড়িয়ে ধরলো। অস্পষ্টট সুরে বললো, “” ভালোবাসি তোকে,খুব বেশি

রিদকে ছাড়া তিলের পড়ায় মন বসেনা,ঘুম আসেনা,খাওয়ার স্বাাদ আসেনা। মাঝরাতে ঘুম ভেংগে যখন রিদকে নিজের পাশে পাইনা তখন হুহু করে

তিল মুখটা ভেংচি কেটে কানে হাত দিয়েই দাড়িয়ে রইলো। রিদ কলটা রিসিভ করে কথা শেষ না করেই তিলকে রেখে বেড়িয়ে

রিদ মহাআশংকার হস্তিনস্তি করার জন্য উঠতে নিলেই তিল টেনে ধরে রিদের হাত। রিদ থমকে দাড়াতেই রিদকে টেনে নিজের বেডের উপর

তিলের কথার উত্তর না দিয়েই ওর চোখটা বেধে ফেললো রিদ। তাও ওরি লাল ওড়না দিয়ে। “” আলে, কি কলছেন? আমাল

তিলকে অবাক করে দিয়ে রিদ বিছানায় উঠে গেলো। তিলের পড়োহিত জামায় হাত দিতেই তিল চিৎকার করে উঠলো,, “” আমি চেন্জ

আগে হালকাভাবে ছুলেও এবার খামচি দিয়ে চেপে ধরে তিলকে আরেকটু গভীরভাবে জড়িয়ে নিয়ে বললো, “” তোর সুড়সুড়ির কাছে আমার বলা