শালুক ফুলের লাজ নাই

#শালুক_ফুলের_লাজ_নাই (৩৬-শেষ পর্ব) গ্রামে ১ সপ্তাহ হয়ে গেছে ধ্রুবদের। অথচ শহরে ফিরে যাবার মতো তাড়া নেই যেনো এরকম মনে হচ্ছে

ধ্রুবরা ঢাকায় ফিরে এলো ১২ দিন হয়েছে। ইতোমধ্যে শালুক নিয়মিত কলেজে যাওয়া শুরু করেছে। ধ্রুব আগের মতো সকালে উঠে রান্না

দীর্ঘদিন পর আফিফা বাড়িতে এসেছে। তার জীবনটা সবচেয়ে বেশি এলোমেলো। কিছুতেই সে সংসারী হতে পারছে না শত চেষ্টা করে ও।

সকাল হতেই শালুকের মনে হলো এর চাইতে লজ্জাজনক সময় তার জন্য আর আসে নি।এতোগুলো মানুষের সামনে গিয়ে এই লোক গরম

বাড়িতে এই প্রথম শালুক আর ধ্রুব এক সাথে থাকবে।শালুকের খুব অস্বস্তি লাগছে এখন।হঠাৎ করে কেমন লজ্জা লাগছে। অথচ যখন ঢাকায়

শালুক ধ্রুবর এক বাহু শক্ত করে চেপে ধরে বসে আছে। সারা শরীর কাঁপছে তার। বুকের ভেতর হাতুড়ি পেটা করছে। কিছুতেই

পরের মাসেই ছোট এক বেডরুম, একটা কিচেন,একটা ওয়াশরুমের একটা বাসায় উঠলো ধ্রুব আর শালুক। এখানে ভাড়া ৮ হাজার টাকা। ধ্রুবর

দেখতে দেখতে ২ মাস কেটে গেলো। শীতের তীব্রতা বাড়তে লাগলো। এরই মধ্যে ধ্রুবর ফাইনাল পরীক্ষা শেষ হলো। বন্ধুদের থেকে বেশ

মাস শেষ হতেই ধ্রুব টের পেলো সামনের দিনগুলো তার জন্য বেশ কঠিন হতে যাচ্ছে যদি না এর মধ্যে সে আরেকটা

শালুকের সব পরীক্ষা শেষ হতে ১৫ দিন সময় লাগলো। পরীক্ষা যেদিন শেষ হলো সেদিন শো রুম থেকে বের হয়েই ধ্রুব