ভালোবেসে তারে

ইসস কোনো ছেলের হাঁসিও কি এতোটা সুন্দর হয়।আমি অপলক তার দিকে তাকিয়ে আছি।আসলেই কি তার হাসিটা এতো সুন্দর?নাকি শুধু আমার

আমার মুখে ডিবোর্সের কথা শুনে রাফিত কিছুক্ষণ চুপ করে দাড়িয়ে থাকলেও পরমূহুর্তেই চোখ-মুখ শক্ত করে আমার এক হাতের বাহু ধরে

আমার সামনে খালি গায়ে একটা তোয়ালে পেচিয়ে কোনোরকমে পায়ে ভর দিয়ে দেয়ালে ধরে দাড়িয়ে আছে রাফিত।মাত্রই গোসল করে বেরিয়েছে সে।আর

গত আধ ঘন্টা যাবত রাফিত গাছে ওঠার চেষ্টা করে চলেছে।একবার অর্ধেক ওঠেও গিয়েছিলো।কিন্তুু বেচারার কি ভাগ্য দেখো পাশের ডালটা ধরে

বাড়ির পাশের বাগানে একটা বাশের তৈরি বেঞ্চিতে দুই হাতে ভর দিয়ে আনমনে বসে আছি।এমন সময় কোথা থেকে ঝড়ের গতিতে কেউ

হঠাৎ কারো ডাকে আমার ধ্যান ভাঙ্গে।তাকিয়ে দেখি একটা অল্পবয়সী মেয়ে।বয়স আর কত হবে ২০ কি ২২ বছর।সে বলল, “আফা আপনের

“প্লিজ রাফিত আমি এই জগন্য কাজটা করতে পরবোনা।আমার দ্বারা এটা পসিবল না।প্লিজ বোঝার চেষ্টা করুন।(কান্না করতে করতে)” রাফিত বলল, “তোমাকেই

রাফিতের সবকিছুতেই আমি কেমন যেনো একটা রহস্য রহস্য টাইপ গন্ধ পাচ্ছি।আমার সাথে তার এতো ভালো ব্যাবহার,সরি বলা,আমার কেয়ার করা,আবার আম্মাকে

আমি আর কান্না না করে থাকতে পারলামনা।ফুপিয়ে কেদে দিলাম এবার। আমার কান্না করা দেখে রাফিত আমার ঘাড় থেকে মুখ তুলে

আমি ভয়ে চোখ বড়বড় করে ক্রমাগত মাথা নেড়ে ইশারায় তাকে না করো চলেছি।কিন্তুু সে আমার না শুনলেতো।সে আমার হাতের মাঝ