ভালোবাসার উষ্ণতা

পানির ছিটা মুখে পড়ায় ঘুম ভেঙে গেলো অয়নের। পিটপিট করে চোখ মেলে ড্রেসিং টেবিলের দিকে তাকাতেই চোখ আটকে গেলো তার।

– রিয়াদ? – জ্বী ম্যাম, অয়ন স্যারের ফোনটা অফ পাচ্ছি সকাল থেকে। আপনি কি জানেন উনি কোথায়? আমি কিছুতেই উনার

শুধু দুজনের হৃদপিন্ডের ধুকপুকানি আর প্রকৃতির মাতাল শব্দ শুনা যাচ্ছে। অয়ন প্রাপ্তির কাছে আসতেই জোরে আকাশ ডেকে ওঠে, প্রাপ্তিও ভয়ে

– আপনি এখানে? – কেনো বলোতো? আমি আসতে পারি না? দেরি না করে পিছনে ফিরলেই দেখতে পায় নিশান পেছনে দাঁড়িয়ে

– আপনারা বাবা-মা, তাই আপনার কাছ থেকে কিছুই লুকাবো না। বাবুর হার্টে কিছু কমপ্লিকেশনস আছে। আমার যতদূর ধারণা বাবুর প্রিম্যাচ্যুরিটি

প্রাপ্তিকে টানতে টানতে কোথাও নিয়ে ধাক্কা মারে অচেনা লোকটি। টাল সামলাতে না পেরে মেঝেতে পড়ে যায় প্রাপ্তি। অচেনা লোকটি তখন

খুব কষ্টে নিজেকে সামলিয়ে বলে উঠে, – সময়টাও ঠিক মতো বলতে পারলি না, এক বছর নয়, এক বছর দুই মাস

– স্যার, রাইসা ম্যামকে খুঁজে পাওয়া গেছে। কিন্তু উনি ভালো নেই স্যার। এখানে একজন পরিচিত আত্নীয়ার বাড়িতে থাকছেন। একটি সাধারণ

চাঁদরটা পেছিয়ে দাঁড়াতেই যা শুনলো তাতে মাটির নিচের জমি খসে পড়ে রাইসার। আবরার এমন কিছু বলবে তা কল্পনাতেও আনে নি।