The villain lover

রুদ্র আবার বলতে শুরু করলো, মামা ভয় পেয়ে গিয়েছিলো, এসব শোনার পর আমি মামাকে একদিন সরাসরি কথা বলে এসব জানতে

ছোয়া বিছানায় শুয়ে, শুয়ে কাঁদছে। হঠাৎ কারো উপস্থিতি অনুভব করে উঠে বসতেই,,, রুদ্র ছোয়ার মুখ চেপে ধরলো, – প্লিজ জান

পরেরদিন সকালে, – ছোয়া, এই ছোয়া তাড়াতাড়ি ওঠো! – চোখ মেলতেই ছোয়া দেখলো রুদ্র তাকে ডেকেই যাচ্ছে, – কি হয়েছে

– ছোয়া প্লিজ আমার কথাটা একটু শোনো এসব করার পেছনে অনেক কারন ছিলো, – কথা বলবেন না আপনি আপনি একটা

দিনগুলো যেন স্বপ্নের মতো কেটে যাচ্ছে, – ফোনের আওয়াজে ঘুম ভাঙলো রুদ্রের,,,, – স্যার আমাদের কাজটা কমপ্লিট হয়ে গিয়েছে আমরা

ছোয়া পরে যাবার আগেই রুদ্র ধরে ফেলে ছোয়াকে, – কি হয়েছে তোমার ঠিক আছো তুমি? – হ্যা ঠিক আছি,জানিনা কয়েকদিন

বিছানায় এলোমেলো ভাবে শুয়ে আছে ছোয়া, আর রুদ্র মাত্রই গোসল করে ড্রেসিং টেবিলের সামনে দাঁড়িয়ে চুল আছড়াচ্ছে, ছোয়ার ঘুম ভাঙতেই

সকালে পাখির কিচিরমিচির ডাকে ঘুম ভাঙলো ছোয়ার, রাতে রুদ্রের বুকে কাঁদতে কাঁদিতে কখন ঘুমিয়ে পরেছে নিজেও জানে না, মাথা উঠাতেই

ছোয়া আজ নিজের করা ভুলগুলো বুঝতে পারছে, কিন্তু সে ভাবতে পারেনি রুদ্র এতোটা কড়া ভাবে কথা গুলো তাকে বলতে পাড়বে।

বিছানা থেকে উঠে পা বাড়াতেই ছোয়া দেখতে পেলো, সে একটা অচেনা যায়গায়। পুরো বাসায় সে একা কেও নেই, ছোয়া বাড়িটাকে