জীবনের গল্প

আর আমি নীল কে সরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করতে করতে তাকিয়ে দেখি, নিব্রাস আর তিয়ারা দাঁড়িয়ে… -নীলাদ্রীস, (তিয়ারা) নীলাদ্রীস তিয়ারার কথা

খারাপ হবার মত কিই বা এমন করেছে আমার বউ? -কি করেছে তোর বউকেই জিজ্ঞেস কর। -না,যেহেতু তুমি আমার বউ এর

তাহলে কি ভেঙে যাবে আমাদের দু বোনের সম্পর্ক? না না,এ আমি হতে দিবোনা।আমার আজই সব কিছু জানতে হবে। আমি তিয়ারার

নিব্রাস যদি আজ এই মধুর লগণে জানতে পারে তারই নববধূ। তারই এক মাত্র ভাইয়ের সাবেক প্রেমিকা। আর তার ভাইয়ের বউ

তিন দিনের মধ্যে আমি নিব্রাসকে বিয়ে করে তোদের বাসায় পা রাখবো। তুই দুইটা ফুলের মালা নিয়ে অপেক্ষা কর, ভাই আর

কিছু ক্ষণ পর লাইন কেটে দিয়ে মোবাইল টাই অফ করে ফেলি। যাতে নিব্রাস আর ফোন না দিতে পারে। কিন্তু কিছু

কিন্তু আমি জানি, ওর পরিবার কোন দিনও এই সম্পর্কের জন্য রাজি হবেনা। কিন্তু নীলকে একটা শিক্ষা যে আমার দিতেই হবে।

-আমি চাইনা তুমি ওর প্রস্তাবে রাজি হও। আশা করি আমার সব ইচ্ছের মত এই ইচ্ছেটারও মূল্য তুমি দিবে। নীল এই

নিব্রাস ডুবে যাচ্ছে একটা হাত উঁচু করে জাস্ট আমাকে ইশারা দিচ্ছে, বলতে চাইছে, -তিয়াসা আমাকে বাঁচা প্লিজ।আমাকে বাঁচা… আমি এখন

-ভুলে যাস না, আমি তোর বড় বোন। পাক্কা ১২ দিনের বড় আমি তোর হুম। আপু বল এখনি। -উঁহু বউউউ -তবে