মিশে আছো আমার অস্তিত্বে

তৃষা বারবার পিছনে থাকা ব্যক্তিকে দেখার চেষ্টা করছে কিন্তু তা কিছুতেই সম্ভব হচ্ছে না,,,পিছনের ব্যক্তিটি খুব শক্ত করে তৃষাকে নিজের

ছাদের এক পাশে দাঁড়িয়ে আকাশে সজ্জিত তারাগুলোর দিকে এক ধ্যানে তাকিয়ে আছে আকাশ।নিজেকে এই মুহূর্তে শেষ করে দিতে ইচ্ছা হচ্ছে

তৃষা বারান্দায় দাঁড়িয়ে আছে,,তার নজর দূরের আকাশের দিকে হলেও মনের নজর তার আকাশের কাছে আছে।কিছুক্ষণ আগের কথা মনে পড়তেই তৃষা

তৃষা নিজেকে বারবার ছাড়ানোর চেষ্টা করেছে আকাশের কাছ থেকে কিন্তু বারবার‌ই ব্যার্থ হচ্ছে সে।আকাশ তৃষাকে গাড়িতে বসিয়ে গাড়ি স্টার্ট দিল,,তৃষা

আকাশ এখন তৃষার বাবার সামনে দাঁড়িয়ে আছে,,তৃষার বাবা চুপচাপ বসে আছে সোফার উপর।আকাশ কোনো রকম ভনিতা না করে বলে উঠলো-;

রিনা প্রচন্ড রেগে চিৎকার করে বলে উঠলো-; -:কি বলতে চাইছিস তুই?? তৃষার পাশ থেকে পুলিশ অফিসার বলে উঠলো-; -;মানেটা আমি

তৃষা নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারছে না রিনা যে এতটা নিচু মানসিকতার হবে তা তৃষার ধারনার‌ও বাইরে ছিল।রিনা একটা অচেনা

তৃষা চুপচাপ শুয়ে ভাবছে সে কি করতে পারে?তৃষা বাসায় আসার পর তার বাবা-মাকে সব কিছু বুঝিয়ে বলে,,সব কিছু শোনার পর

রাস্তা দিয়ে যেতে যেতে তৃষা একহাত দিয়ে নিজের চোখের জল মুছছে আর ভাবছে আকাশ তাকে এতটা অবিশ্বাস কি করে করতে

বাসায় ফিরে তৃষা আকাশকে বিষয়টা জানাতে চাইলেও আকাশের মনের অবস্থা ভালো নয় দেখে বিষয়টাকে এড়িয়ে গেল।পরেরদিন ছুটি থাকায় আকাশ বাসাতে