আমার ক্রাশ বর

স্রোতহীন সময়ের তীরে ভেসে যায় মানুষের জীবন সেই নিয়মের সাথে বদলে যায় সব কিছুর নিয়ম। সময়ের স্রোতে ভেসে যায় কষ্টের

পরিস্থিতি যতোই বিপরীত দিকে চলতে থাকুক না কেনো! আরিয়ান সব পরিস্থিতি নিজের অনুকূলে অানতে জানে। আরিয়ান পরেরদিন সকালে নিজের ব্যাগ

সময়ের সাথে বেদনাময় কালো আরেকটা দিনের সূচনা হয় আবিরের জ্ঞান ফিরে আসে। আবিরের হাত পায়ে ব্যান্ডজ করা এগুলোতে সমস্যা হয়েছে

আরিয়ান নিজের অফিসে চলে আসে ওর সাথে আয়াত আর রাজ ও আসে। তিন ভাই এিভুজ আকৃতি হয়ে একসাথে চুপচাপ বসে

হসপিটালের অপারেশন থিয়েটারের সামনে সবাই দাঁড়িয়ে আছে। কোথায় থেকে কি ভাবে জীবনের রং বদলে যায়। তা সত্যি মানুষের অজানা। একটা

অনু আরিয়ান অফিসে চলে আসে। আজ একটা বড় কোম্পানির সাথে তারা ডিল সাইন করে। সেই ডিল সাইনের জন্য শুক্রবার একটা

অনু মনের মাঝে হাজার প্রশ্নের সমাপ্তি করে সোজা রুবির বরের কাছে যায় তার কি কাজ তা বুঝে নিতে। ম্যানেজার সাহেব

অনু খুব স্টাইল করে সেজে গুঁজে বাড়ির বাহিরে এসে দেখে আরিয়ান আগে থেকে গাড়িতে ড্রাইভিং সিটে বসে আছে। অনু তাই

চৌধুরী বাড়ির দুই বউ তাদের আগের জীবনে ফিরে গেছে।শুধু অনু এখনো নিজের সংসার নিয়ে ব্যস্ত। দাদী মা অনুকে বলে,”ও নাতবউ

পরেরদিন সকালে অনুর আগে আরিয়ানের ঘুম ভেঙ্গে যায়। আরিয়ান দেখে অনু তাকে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে ধরে ঘুমিয়ে আছে। ঘুমন্ত অনুকে দেখে