রোমান্টিক ভালোবাসার গল্প (Don’t Click)

হাসির তাল থামে বাতাসের তালে।বাতাস যখন একটু তীব্র হয় ওয়াসেনাত হাসি থামিয়ে দেয়।অরিত্রানের স্থির দৃষ্টি।সে শুধু তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছে মেয়েটা

__________________ আজকের বিকেলটা সুন্দর!না খুব সুন্দর!এতো টুকুও কম বলা মনে হচ্ছে অরিত্রানের কাছে।তার মনে হচ্ছে আজকের বিকেলটাকে একটা সুন্দর নাম

বিছানায় শুয়ে আছে রিপা।চাদরটা গায়ের উপর খুব সর্তকের সাথে টেনে পাশ ফিরে তাকায় সে।তার পাশেই একুই চাদরের অপর প্রান্তে শুয়ে

রিমন বসে আছে রিমির ঠিক সামনে।রিমন ভয়ে কাপঁছে থরথর করে।কপাল,মুখ জুড়ে তার ঘামের ছড়াছড়ি।ডান হাতের উল্ট পিঠ দিয়ে বার বার

রাত ১১টায় এসে ঘড়ির কাটা আটকে পড়েছে।ওয়াসেনাত মৃদু পায়ে ছাদের দিকে পা বাড়িয়েছে।মেয়েদের আঁচল মাটিতে ঝুঁলে কিন্তু ওয়াসেনাতের ঝুঁলছে চুল।বিশাল

রিমন কোল্ডড্রিংক্স নিয়ে এসেছে।মাদৌলির দিকে এগিয়ে দিয়ে বললো, —” ম্যাডাম এটা নিয়ে উদ্ধার করুণ।” মাদৌলি একবার রিমনের হাতের দিকে তাকালো

সকাল ৯টা বাজে।ভার্সিটির উদ্দেশ্যে রাস্তায় দাঁড়িয়ে আছে ওয়াসেনাত।মাথায় সূর্য প্রকট হয়ে উঠছে।এভাবে দাঁড়িয়ে থাকার কারণ একটাই রিক্সা।কিন্তু এই রিক্সা খুব

__________________ —” ক্ষমা করা মহান গুন হলেও আপনাকে করা যাচ্ছে না।” অরিত্রান চুপ করে দাঁড়িয়ে আছে।ওয়াসেনাত আবার হাঁটে।ভাবখানা এমন যে

__________________ দুপুর ২টা বাজে প্রায়।সূর্যের প্রকাণ্ড রোদ একদম মাথার উপরে।আকাশটা সূর্যের তেজে ঝকঝক করছে।চারপাশেই মাথা ফাঁটা রোদ দৌড়ে বেড়াচ্ছে।অদ্ভুত ভাবে

ঘরের দরজা খোলা।ওয়াসেনাত খানিকটা চমকে দরজার দিকে তাকিয়ে থাকে।রূপালি আর মজিদ এই বাড়িতে থাকে।তিনতলা বাড়ি।নিচের তলা আর তিন তলা ভাড়া।দ্বিতীয়