Childhood marriage

কেটে গেছে আরও কয়েকটি মাস।নিজের অজান্তেই সায়নকে ভালোবেসে ফেলেছে ছোঁয়া কিন্তু মনের কথাটা এখনও খুলে বলা হয়নি ওকে।আজ ছিল সায়নের

সাত পাঁচ ভাবতে ভাবতে সায়নের রুমে ঢুকলো ছোঁয়া,সায়নের রুম বলছি কারণ এখানে আসার পর থেকেই ওরা দুজন আলাদা রুমে থাকছে।সায়ন

দরজা জানালা সব বন্ধ,আলো বলতে রড লাইটের হালকা সাদা আলো জ্বলছে।ঘরের ঠিক মাঝখানে মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে আছে ছোঁয়া,ভয় আর

ছোঁয়াঃ হোয়াট!আমি আর রান্না?ইম্পসিবল… সায়নঃ কেন?কি সমস্যা? ছোঁয়াঃ দেখুন আমি ওসব রান্না টান্না পারি না,কখনও ট্রাইও করিনি।আপনার ইচ্ছে হলে নিজেই

ছোঁয়াঃ ইয়ার্কি হচ্ছে?এখানে আমরা একা তিনটা মেয়ে থাকি আর আপনি বলছেন… সায়নঃ তাতে কি হয়েছে?আমার কোন আপত্তি নেই ছোঁয়াঃ আপনার

বৃষ্টিঃ একি আপনি!এই ভর সন্ধ্যেবেলা এখানে! লোপাঃ কে এসেছে রে বৃষ্টি?ওহ আপনি…কি চাই? সায়নঃ তাস..আই মিন ছোঁয়া,ছোঁয়া কোথায়? লোপাঃ কেন?কি

বেলা গড়িয়ে আসছে,সূর্য অলরেডি পশ্চিম আকাশে গড়িয়ে পড়েছে,সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসলো বলে।ট্রাভেল ব্যাগটা কাঁধে নিয়ে তাসনিয়ার দিকে এগিয়ে গেলো সায়ন,তাসনিয়া তখন

লোপাঃ এই কি হয়েছে বলবেতো… মারুফঃ কি আবার হবে,তাসনিয়ার সাথেই সায়নের বিয়েটা হয়েছে লোপাঃ কিহ!কিন্তু এটা কিভাবে সম্ভব! মারুফঃ আমারওতো

সারা রাত হসপিটালেই ছিলেন মিসেস আসমা চৌধুরী,ভোরে ফজরের নামাজ আগে করেই বাড়ির দিকে রওনা দিয়েছেন।সায়ন সম্পর্কে সব তথ্যই তিনি জানতে

সিটি হসপিটাল… ইমার্জেন্সি গেটের সামনে কালো রঙের একটা গাড়ি এসে থামলো,কালো কোট পরা দুজন লোক হাত মুখ আর চোখ বাঁধা