Childhood marriage

সায়নঃ মানে!কি যা-তা বলছেন?আর আমি কেন আপনার কথা বিশ্বাস করব? (অন্যপাশ থেকে মৃদু হাসির শব্দ শোনা গেল) – জানতাম আপনি

ছোঁয়াঃ বলছি..আপনাকে কোথাও যেতে হবে না,আপনি বরং আজ রাতটা এখানেই থাকুন সায়নঃ (অবাক হয়ে)এখানে!এই রুমে!Are you sure? ছোঁয়াঃ হ্যাঁ..এতে এতো

মায়াঃ ভালোবাসেন আমাকে? (মায়ার এমন স্ট্রেট একটা প্রশ্নে আসিফের চোখ কপালে উঠে গেল) মায়াঃ কি হলো,কথা বলছেন না যে!ভালোবাসেন আমাকে?

সন্ধ্যা ৭টা… হাতমুখ ধুয়ে পড়ার টেবিলে বসতেইতো ছোঁয়ার চোখ ছানাবড়া,পুরো সেমিস্টারের নোটসের কালেকশন আর সবার উপরে আজকের ক্লাস লেকচার!সবচেয়ে আশ্চর্যের

ছোঁয়াঃ এখন সবাই বলছে আপনার সাথে আমার…এখন হুট করে সবকিছু ভুলে আপনাকে স্বামী হিসেবে মেনে নেওয়াটা আমার পক্ষে…আসলে বিয়েটাই যখন

হসপিটালের রুমটা ছোট,রুমের ঠিক মাঝখানে একটা বেড,একপাশে একটা চেয়ার আর ছোট্ট একটা টেবিল।দক্ষিণ দিকে ছোটো খাটো একটা জানালা,সেই জানালা দিয়ে

আসিফঃ সায়ন দরজা খোল,আমরা জানি তুই ভেতরেই আছিস,সায়ন… রিয়াঃ উফ!এই সময় আবার কে?একটু শান্তিতে কাজটা সারবো তারও উপায় নেই!ঠিক আছে,করুক

হসপিটালের সরু বেডটায় শুয়ে আছে ছোঁয়া।হ্যাঁ সেদিন ওই লিফটের ইনসিডেন্টে মারা যায়নি ও,তবে সেদিনের পর থেকে চোখ মেলেও তাকায়নি।মস্তিষ্কে এক্সেসিভ

রিয়াঃ If I am not wrong,তাহলে আপনার স্ত্রীতো এক বছর আগেই… সায়নঃ খোঁজ খবরতো ভালোই নিয়েছেন দেখছি রিয়াঃ তাতো একটু

এক বছর পর… ক্রিং…ক্রিং…ক্রিং…ক্রিং… – হ্যালো – হ্যালো মিস মায়া,Red allert,স্যার চলে এসেছন… – What!এখনই!Oh my god,এখনওতো আমার প্রিপারেশনের কিছুই