Childhood marriage 3 !! Part- 30
আসিফঃ সায়ন দরজা খোল,আমরা জানি তুই ভেতরেই আছিস,সায়ন…
রিয়াঃ উফ!এই সময় আবার কে?একটু শান্তিতে কাজটা সারবো তারও উপায় নেই!ঠিক আছে,করুক নক আমিও খুলবো না
মায়াঃ স্যার…স্যার আপনি শুনতে পাচ্ছেন?আপনি কোন চিন্তা করবেন না,আমরা আছিতো…একবার শুধু দরজাটা খুলুন প্লিজ…
সায়নঃ কে..ক..কেউ আমাকে ডাকছে(জড়ানো কণ্ঠে)
রিয়াঃ ডাকুক ওদিকে কান দেওয়ার কোন দরকার নেই,You just concentrate on me okay?
আসিফঃ সায়ন দরজা খোল বলছি,নাহলে কিন্তু খুব পস্তাতে হবে…
সায়নঃ এ..এটাতো আসিফ!ও আবার কেন…দাঁড়া খুলছি…
রিয়াঃ খুলছি মানে!কোথায় যাচ্ছেন আপনি?আমার অনুমতি ছাড়া আপনি কোথাও যেতে পারবেন না…
আসিফঃ সায়ন হসপিটাল থেকে ফোন এসেছে,তোকে এক্ষুণি একবার ওখানে যেতে হবে
(হসপিটালের নাম শুনেই সায়নের নেশা যেন মুহুর্তেই গায়েব হয়ে গেল,লাফ দিয়ে উঠে দাঁড়ালো)
সায়নঃ হসপিটাল!তারমানে কি ছোঁয়ার কিছু…আ..আমাকে ওর কাছে যেতে হবে,এক্ষুণি যেতে হবে
(সায়ন দরজার দিকে পা বাড়াতেই রিয়া ওকে পেছন থেকে জাপটে ধরলো)
রিয়াঃ নাহ কোথাও যেতে দিব না আপনাকে,আপনি শুধু আমার আর কারো না
সায়নঃ এসব কি করছেন মিস রিয়া,দেখুন ছেড়ে দিন আমাকে প্লিজ…
রিয়াঃ নাহ কিছুতেই না,আপনাকে আমার কাছেই থাকতে হবে
আসিফঃ সায়ন…এই সায়ন…কি হলো দরজাটা খোল…দেরি হয়ে যাচ্ছেতো…
সায়নঃ এসব কোন ধরণের অসভ্যতামি!I said leave me…
(রিয়াকে এক ঝটকায় ছাড়িয়ে দিল সায়ন,তারপর ছুটে গিয়ে দরজা খুলে দিল।ওকে দেখেই মায়া আঁতকে উঠলো)
মায়াঃ স্যার আপনি ঠিক আছেনতো?ওই মহিলা আপনার সাথে খারাপ কিছু করেনিতো?
সায়নঃ আ..আমি ঠিক আছি,ছো..ছোঁয়া…
(সায়ন আর কিছু বলার আগেই জ্ঞান হারালো)
মায়াঃ একি!স্যারের আবার কি হলো?ভাইয়া দেখুন না,স্যারের কি হলো…
আসিফঃ মনে হচ্ছে ড্রাগের প্রভাবে ঘুমিয়ে পড়েছে।তুমি চিন্তা করো না,ঘুম ভাঙলেই সব ঠিক হয়ে যাবে
মায়াঃ তাহলে এখন কি করব?
আসিফঃ কি আবার?জনাবকে হসপিটালেতো নিয়ে যেতেই হবে,দেখি ওকে একটু ধরো গাড়িটার কাছে যেতে হবেতো…
মায়াঃ হ্যাঁ হ্যাঁ চলুন,ওদিকের আবার কি অবস্থা কে জানে…
(আসিফ আর মায়া সায়নকে নিয়ে চলে গেল,এদিকে রিয়া মেঝেতে বসে রাগে ফুঁসছে)
রিয়াঃ আমাকে ইগনোর করা!এর শোধতো আমি তুলবোই…মি.সায়ন,এতো সহজে আপনাকে ছেড়ে দিব ভেবেছেন?ইম্পসিবল,এই রিয়ার যা মনে ধরে,যেকোন মূল্যে তা হাসিল করে,আপনাকেও করব আই স্যয়ার…
এক বছরেরও বেশি সময় পর ছোঁয়ার জ্ঞান ফিরেছে।আসমা চৌধুরী,মারুফ আর লোপা আগে থেকেই ওখানেই ছিল,মহসিন চৌধুরী তার দীর্ঘদিনের বন্ধু ডক্টর এহসান আহমেদের সাথে দেখা করতে গিয়েছিলেন,খবর পেয়েই ছুটে এসেছেন।
ডক্টরঃ দেখি,আমার আঙুলের দিকে তাকানতো..
(ডক্টর ইফতেখার ছোঁয়ার চোখের সামনে থেকে আঙুলটা এদিক ওদিক নাড়াচ্ছেন আর তার সাথে তাল মিলিয়ে ছোঁয়ার চোখের দৃষ্টিও ঘুরপাক খাচ্ছে)
ডক্টরঃ গুড..ভেরি গুড..এখন কেমন বোধ করছেন?আই মিন শরীরের কোথাও কি কোন ধরণের কোন ব্যথা,যন্ত্রণা বা অস্বস্তি বোধ হচ্ছে?
ছোঁয়াঃ হ্যাঁ মাথায় একটু…কিন্তু এটা কোন জায়গা?আগেতো কোথাও এসেছি বলে মনে হচ্ছে না আর আপনাকেওতো ঠিক…
ডক্টরঃ আমি ডক্টর ইফতেখার আহমেদ আর এটা আমার হসপিটাল,গত এক বছর ধরে আপনি এখানেই আছেন
ছোঁয়াঃ হসপিটাল!আর এক বছর!কিন্তু আমিতো আজকেই বাবা-মায়ের সাথে দেশে ফিরলাম তাও এই প্রথম
মাঃ (চমকে উঠে)এ..এসব তুই…বাবা ইফতি,ও এসব…
ডক্টরঃ আন্টি আপনি একটু শান্ত হোন,আমি দেখছি ব্যাপারটা
(ডক্টর ইফতেখার যখন মিসেস আসমা চৌধুরীকে সান্তনা দিচ্ছে তখন ছোঁয়া অবাক হয়ে নিজেকে দেখায় ব্যস্ত)
ডক্টরঃ আপনি বলছেন এই প্রথম দেশে ফিরেছেন?তারপর কি হয়েছে কিছু মনে আছে?
ছোঁয়াঃ এয়ারপোর্ট থেকে আমরা একটা ট্যাক্সিতে উঠলাম,বাবার কোন এক বন্ধুর বাসায় যাবো বলে কিন্তু একটু পরেই গাড়িটা খাদে…
ডক্টরঃ তারপর?তারপর কি হলো?
ছোঁয়াঃ তারপর…তারপর…আমার কিছু মনে পড়ছে না কেন?আর আমিতো তখন অনেক ছোট কিন্তু এখনতো আমি…আমার বাবা-মা কোথায়?উনারা ঠিক আছেনতো?বাবা…মা…
(বিড়বিড় করতে করতে ছোঁয়া ঘুমিয়ে পড়লো,উপস্থিত কেউই কিছু বুঝতে পারছে না,শুধু মিস্টার এণ্ড মিসেস চৌধুরী একজব আরেক জনের দিকে চিন্তিত মুখে তাকিয়ে আছেন)
ডক্টরঃ বাবা,আই থিঙ্ক এই কেসটা তোমারই হ্যাণ্ডেল করা উচিত।আফটার অল তাসনিয়া তোমার পুরনো পেশেন্ট…
মহসিনঃ কি রে এহসান,কি বুঝছিস?
এহসানঃ মনে হচ্ছে সেই অ্যাক্সিডেন্টে ওর যেই মেমোরি লস হয়েছিল,সেগুলো আবার ফিরে এসেছে
আসমাঃ যদিও আমরা কেউই এটা এক্সপেক্ট করিনি কিন্তু একদিক ভালোই হলো,ওই হারানো স্মৃতিগুলো খুঁজে পেতে মেয়েটা এতো গুলো বছর শুধু শুধু কষ্ট পাচ্ছিলো
এহসানঃ হ্যাঁ ভালো কিন্তু…
মহসিনঃ কিন্তু?তুই কি খারাপ কিছু সন্দেহ করছিস?
এহসানঃ সন্দেহতো একটা করছি কিন্তু সেটা সত্যি নাকি মিথ্যে আর সত্যি হলে ঠিক কতটুকু সত্যি সেটা জানতে হলে মেয়েটার জ্ঞান ফেরা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে…
(ঘণ্টা দুয়েক পর)
ঘরের মধ্যে চিন্তিত মুখে সবাই বসে আছে।সবার উৎসুক দৃষ্টির সামনেই চোখ মেলে তাকালো ছোঁয়া,খবর পেয়েই ছুটে এসেছেন ডক্টর এহসান
ডক্টরঃ Everything is alright.এখন কেমন লাগছে?
ছোঁয়াঃ জ্বি ভালো
ডক্টরঃ গুড ভেরি গুড,এখন আমি তোমাকে কিছু প্রশ্ন করব তুমি ঠাণ্ডা মাথায় উত্তর দেবে কেমন?
ছোঁয়াঃ জ্বি
ডক্টরঃ তোমার নাম?
ছোঁয়াঃ তাসনিয়া আশরাফ ছোঁয়া
ডক্টরঃ বাবা-মা?
ছোঁয়াঃ বাবার নাম আশরাফ সিদ্দিকী,মা আয়েশা সিদ্দীকা
ডক্টরঃ তুমি বলছিলে উনাদের একটা অ্যাক্সিডেন্ট হয়েছিল,তুমি কি জানো ও অ্যাক্সিডেন্টে উনারা দুজনেই…
ছোঁয়াঃ হুম জানি,গাড়িটা খাদে পড়ে গেল আর আমার বাবা-মা দুজনেই…
(ছোঁয়া কান্নায় ভেঙে পড়লো,মিসেস চৌধুরী ছুটে এসে ওকে জড়িয়ে ধরলেন)
ছোঁয়াঃ আমার সব মনে পড়ে গেছে মা,ওই অ্যাক্সিডেন্ট,আমার বাবা-মা সব
মাঃ তুই আমাকে চিনতে পারছিস মা?
ছোঁয়াঃ তোমাকে চিনতে পারবো না!বাবা-মায়ের মৃত্যুর পর তুমি আর বাবাইতো আমাকে নিজের মেয়ের মতো করে মানুষ করেছো
ডক্টরঃ ব্যাস,তাহলেতো হয়েই গেল।মহসিন,মিষ্টিটা কিন্তু তোলা রইলো…
লোপা+বৃষ্টিঃ তুই আমাদেরকে চিনতে পারছিসতো?
ছোঁয়াঃ কি আশ্চর্য!সবাই এমন বিহেভ করছে যেন আমার সাথে মারাত্মক কোন কিছু হয়েছে আর তাতে আমার স্মৃতিশক্তি হারিয়ে গেছে!আমি বুঝতে পারছি না আমি এখানে আসলাম কিভাবে?আমিতো তোদের সাথে শপিংয়ে গিয়েছিলাম,আসলে জারার বিয়েতেতো আর ক্যাজুয়ালি যাওয়া যায় না…
লোপা+বৃষ্টিঃ (চমকে উঠে)কিহ!জারার বিয়ে!
ছোঁয়াঃ হ্যাঁ এতে এতো অবাক হওয়ার কি আছে!তোরাইতো বললি একই রকম শাড়ি পরবি,গাধিটা আর বিয়ে করার সময় পেল না!সামনে এইচএসসি পরীক্ষা আর এই সময়ে এসব ভাবা যায়?
লোপাঃ এ..এই তাসু,কি যা-তা বলছিস!ওসবতো অনেক…
(লোপা তার কথা শেষ করার আগেই সায়ন ঘরে ঢুকলো,এসেই ছুটে গিয়ে ছোঁয়াকে জড়িয়ে ধরলো)
সায়নঃ আমি জানতাম,একদিন না একদিন তুমি সুস্থ হয়ে উঠবেই,আমাকে একা ফেলে তুমি কিছুতেই চলে যেতে পারো না।Thank you..thank you so much আমার কাছে ফিরে আসার জন্য..
(প্রচণ্ড বিরক্তি নিয়ে সায়নের থেকে নিজেকে এক ঝটকায় ছাড়িয়ে নিল ছোঁয়া)
ছোঁয়াঃ এসব কোন ধরণের অসভ্যতামি!আর কে আপনি?আপনাকেতো ঠিক চিনতে পারলাম না…
(ছোঁয়ার কথাটা যেন ঘরের মধ্যে একটা বড়সড় বোমা ফাটালো,ভেতরে থাকা প্রতিটা মানুষ চমকে উঠে ওর দিকে তাকালো,সবচেয়ে অবাক হয়েছে সায়ন,নিজের কানকেই যেন বিশ্বাস করতে পারছে না)
সায়নঃ তু..ত..তুমি আমাকে…দেখো ছোঁয়া,অনেক হয়েছে,এখন আর কোন ফাযলামির মুডে কিন্তু আমি নেই
ছোঁয়াঃ ফাযলামি!আমি কেন আপনার সাথে ফাযলামি করতে যাবো?আরে আমিতো আপনাকে চিনিই না…
সায়নঃ কিহ!এসব তুমি…
মাঃ এসব তুই কি বলছিস মা,আরে ওতো সায়ন…
ছোঁয়াঃ সায়ন!তোমার সেই অপদার্থ ছেলেটা!এই যে মি. বাড়ি ছেড়ে চলেই যখন গিয়েছিলেন তাহলে এতো বছর পর আবার ফিরে আসলেন কেন?আচ্ছা কেমন ছেলে আপনি?এতগুলো বছর কিভাবে পারলেন বাবা-মাকে ছেড়ে থাকতে?একবারও কি উনাদের কথা মনে পড়েনি?
সায়নঃ ও মা,দেখোনা ও এসব…
ছোঁয়াঃ কি মা মা করছেন?আমি আপনাকে বলছি,আচ্ছা অকৃতজ্ঞ ছেলেতো আপনি!আমারতো ইচ্ছে করছে আপনাকে পিটিয়ে…
লোপাঃ এসব কি হচ্ছে তাসু,তুই সায়ন ভাইয়ার সম্পর্কে এসব কি বলছিস!আরে উনিতো তোর হাজবেণ্ড
ছোঁয়াঃ (চমকে উঠে)কিহ হাজবেণ্ড!কি যা-তা বলছিস?আমারতো বিয়েই হয়নি আর হলেও ওই লোকটার সাথেতো কখনোই না…তোর নিশ্চিত মাথা খারাপ হয়ে গেছে
বৃষ্টিঃ মাথা ওর না তোর খারাপ হয়ে গেছে,আর তোর সাথে ভাইয়ার ঝামেলাতো অনেক আগেই শেষ হয়ে গেছে
ছোঁয়াঃ এই লোকের সাথে সমঝোতা!ইম্পসিবল…এই যে আপনি,আপনিই বলুন কবে আপনার সাথে আমার ভেজাল মিটলো?আরে সেদিনের পর আপনাকেতো আমি এই প্রথম দেখলাম…
মাঃ এসব কি বলছিস মা,সায়নের সাথেতো তোর ফরমালি বিয়ে হয়েছে তাও প্রায় বছর দুয়েক আগে।তুই একটু ঠাণ্ডা মাথায় মনে করার চেষ্টা কর মা..
ছোঁয়াঃ মা তুমিও…
বৃষ্টিঃ হ্যাঁ ঠিক তাই।সেই বান্দরবান ট্রিপ,লাভ চ্যালেঞ্জ,তোদের বিয়ে আর সেই লিফট ইনসিডেন্ট?ওটার জন্যইতো তুই এখানে…
ছোঁয়াঃ বিয়ে!লিফট!আমার কিছু মনে পড়ছে না কেন?আহ!মাথাটা প্রচণ্ড ব্যথা করছে,উফ…
(ছোঁয়া যখন প্রচণ্ড যন্ত্রণায় ছটফট করছে তখনই ডক্টর এহসান ঘরে ঢুকলেন,অবস্থা বেগতিক দেখে মারুফই উনাকে খবর দিয়ে নিয়ে এসেছে)
ডক্টরঃ দেখি আমাকে একটু দেখতে দিন,সিস্টার উনাকে ঝটপট এই ইনজেকশনটা দিয়ে দিন…
(ইনজেকশনটা দেওয়ার প্রায় সাথে সাথেই ছোঁয়া ঘুমের কোলে ঢলে পড়লো)
ডক্টরঃ সবতো ঠিকই ছিল তাহলে আবার কি হলো?
মহসিনঃ এহসান,ছোঁয়া সায়নকে চিনতে পারছে না,বলছে ওর সাথে নাকি আগে কখনও দেখায় হয়নি!
ডক্টরঃ হোয়াট!আচ্ছা এর বাইরে কি ও আর কোন অদ্ভুত কথা বলেছে?
লোপাঃ হ্যাঁ মনে হচ্ছে ওর এখানে আসার কারণ কিছুই ওর মনে নেই,মানে ওই লিফট ইনসিডেন্টের কিছুই ওর মনে নেই
বৃষ্টিঃ আর ও বলছিল জারার বিয়ের জন্য শপিংয়ে গিয়েছিল কিন্তু সেটাতো অলমোস্ট তিন বছর আগের ঘটনা!
ডক্টরঃ আই সি…শোন মহসিন,আমাদের ওর কয়েকটা সিটি স্ক্যান করাতে হবে,তারপরই বোঝা যাবে ওর এ্যাকচুয়াল সিচুয়েশন
মহসিনঃ কি বুঝছিস এহসান?
ডক্টরঃ ছোঁয়ার পার্শিয়াল মেমরি লস হয়েছে,গত তিন বছরে ওর সাথে যা কিছুই হয়েছে তার কিছুই ওর মনে নেই
মহসিনঃ এসব তুই কি বলছিস!এখন তাহলে উপায়?
ডক্টরঃ নরমালি এই ধরণের পেশেন্টদের জন্য শক ট্রিটমেন্ট বেশ ইফেক্টিভ হয় কিন্তু ওর কেসটা একটু কমপ্লিকেটেড,যেকোন ধরনের শক বা ব্রেনে চাপ পড়ে এমন কিছু করতে গেলে সেটা হিতে বিপরীত হতে পারে
মহসিনঃ তাহলে এখন আমরা এখন কি করব?
সায়নঃ আমার পরামর্শ হচ্ছে ছোঁয়াকে কোনভাবেই কোনকিছু মনে করানোর চেষ্টা করা যাবে না,ও যখন নিজে থেকে চাইবে তখনই সবকিছু…
সায়নঃ আপনি কোন চিন্তা করবেন না আঙ্কেল,কেউ ওকে কোন চাপ দেবে না।আমাকে যদি ও মনে করতে না যায় তাহলে তাই হোক…
চলবে…
নোটঃ আগামীকাল খুশির ঈদ,যদিও সারা বিশ্বের এই পরিস্থিতিতে ঈদের খুশি খানিকটা বেরং।যাই হোক সবকিছু বিবেচনায় নাহয় এবারের ঈদটাও ঘরে বসেই উপভোগ করুন,সবাইকে “ঈদ মোবারক”
Stay home,Stay safe…