পাথরের বুকে ফুল

সামনে পানি থাকায় বাতাসের ভাপ বেশি আসছে।সেই বাতাস গাছপালা ছাড়িয়ে পানিতে ভেসে দু’জনের শরীর ছুঁয়ে যাচ্ছে।পরিবেশ নীরব নিস্তব্ধ।কেউ কথা বলছে

________________________________________ পিনপিনে নীরবতা।কেউ কথা বলছেনা।সবাই স্তব্দ হয়ে তাকিয়ে আছে।তৌফিকের চোখ ছোট হয়ে এসেছে।অরিত্রানকে এই প্রথম দেখছে না সে।আরো অনেকবার দেখেছে।সে

________________________________________ চাঁদ নেমেছে দিনের আকাশ ঠেলে।কিন্তু ইহানের মদের বোতল এখনো গড়াগড়ি করছে ফ্লোরে।ভাঙ্গা টুকরো পরে আছে এক কোনে।সে নিজে পরে

পৃথিবী বর বিচিত্র।যাকে যার পছন্দ না ঘুরে ফিরে তাদের একবার হলেও আমনা সামনা হবেই।অরিত্রানের সবুজ চোখ দুই করে চার কার্ণিশ

বিশাল জায়গা জুড়ে কুঞ্জভিলা।চারপাশে গাছ,বাগান।মাঝে দুই’তলা বাড়ি।সাদা রঙের বাড়ি।পাশে বিশাল পুকুর।তার পাশে বট গাছ।সেই বট গাছে আপন মনে দুলছে দুটি’কাঠের

অরিত্রানের সামনে মুখ ঘোমড়া করে বসে আছে রিমনে।তার পাশেই কাচুমাচু হয়ে বসে আছে অরহাম।অরিত্রান জহুরি চোখে তাকিয়ে আছে দু’জনের দিকে।এরই

__________________ একটা যুক্তিহীন অসমাপ্ত খারাপ স্বপ্ন দেখে ঘুম থেকে জেগে উঠেছে ওয়াসেনাত।এমন ভয়ংকর,খারাপ স্বপ্ন সে আগে কখনো দেখেনি।একজন মহিলা।যার গলা

__________________ সন্ধ্যা নেমেছে খামে ভর্তি হয়ে।চারপাশে ঘুমসুম নীরবতা বিরাজ করছে।কুন্ডুলী পাকিয়ে পরিবেশ জুড়ে জমা হচ্ছে অন্ধকার।হচ্ছে বাতাসের ঝাঁপটা।লেকের বিপরীত পাশে

—-“ আপনার বাবা মা কিভাবে খুন হয়েছে তা কি আপনি জানেন??”ওয়াসেনাতের ভারী গলা। অরিত্রান চোখ পাকিয়ে তাকালো।বললো, —-“ সেটা জানা

হাসির তাল থামে বাতাসের তালে।বাতাস যখন একটু তীব্র হয় ওয়াসেনাত হাসি থামিয়ে দেয়।অরিত্রানের স্থির দৃষ্টি।সে শুধু তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছে মেয়েটা