আমার ক্রাশ বর

অনু নিজেকে নিজে বোঝাতে থাকে, “দেখ অনু এসব দশ বছর আগের পাগলামি বাদ দিয়ে আরিয়ান কে নিয়ে সুখে থাক তুই

অনু বাড়িতে এসে দেখে আজ পুরা বাড়ি কেমন জানি নীরবতা পালন করছে। রহিমা খালা দরজা খুলে দিয়েছে সেও কিছু বলছে

হঠাৎ একদিন সকালে আরিয়ানদের বাড়িতে চিৎকার চেঁচামেচি শুরু হয়ে যায়। কে চিৎকার চেঁচামেচি করছে তা দেখতে আরিয়ান নিচে চলে আসে

অনু তো বাবার বাড়িতে চলে আসে। অনুর মা অনুকে দেখে দৌড়ে গিয়ে মেয়েকে জড়িয়ে ধরে,, তারপর কোনো কথা না বলে,”পিছনে

অনু অফিসে এসে তো অবাক,,, কারণ অনুর কেবিনে একটা সেইরকম সুন্দরি আর মডার্ন স্টাইলিশ মেয়ে বসে আছে। অনুর তো মেয়েটাকে

অনু পেছনে তাকিয়ে দেখে একটা মেয়ে আরিয়ান কে জড়িয়ে ধরে আছে।আরিয়ান ও মেয়েটিকে জড়িয়ে ধরে আছে। অনু তাড়াতাড়ি সিঁড়ি থেকে

আরিয়ান রুমে প্রবেশ করে দরজা বন্ধ করে দিবে তখন দেখে দরজার সামনে অনু দাঁড়িয়ে আছে। আরিয়ান আর কিছু না বলে

অনু নিজরের শাড়ীর আঁচল কোমরে পেঁচিয়ে গুঁজে নেয়। আরিয়ান নিজের চেয়ারে বসা ছিল।অনুর এভাবে শাড়ী কোমরে গুঁজে রাখার কারণ খুঁজে

অনু সকালে ঘুম থেকে উঠে আরিয়ান কে জালাতন করতে শুরু করে। আরিয়ান মনের সুখে ঘুমিয়েছিল, তখন অনু উঠে গিয়ে আরিয়ান

(সারপ্রাইজ হিসাবে পর্বটা আপনাদের জন্য লেখা,আপনাদের জন্য স্পেশাল পর্ব 😇😊) ‘ ‘ অনুকে সবাই বাসর ঘরে বিছানার মাঝে বসিয়ে রেখে