সে কি জানে

হুট করেই দীঘিকে অপরেসনের জন্য ওটিতে নেওয়া হয়। অপরেসনের আগে দীঘিকে অজ্ঞান করে দেওয়া হয়। যার ফলে অপরেসনের ব্যপারে সম্পূর্ণ

দুপুর গড়িয়ে আকাশে রাত নেমে এলো কিন্তু এখনও দীঘির জ্ঞান ফিরল না। রেয়ানের মতে কাল সকালের আগে জ্ঞান ফিরবে না

২১. — “মিরু তুমি আমার সাথে মজা করছো তাই না? উনি মিথ্যা বলছেন?” চুপ করে রইলাম আমি। কি বলব তাকে?

সকালে ঘুম থেকে উঠেই এক রকম লজ্জায় পরে যেতে হলো আমার। রেয়ানকে আষ্ঠেপৃষ্ঠে জড়িয়ে বুকে মাথা রেখে ঘুমিয়ে ছিলাম আমি৷

– “সামান্য মাথা ঘুড়ানোর জন্য হাসপাতালে আনতে হয়? আবার বলছেন কয়েকদিন থাকতে হবে। কেন?” দীঘির প্রশ্নের প্রতিউত্তরে কি বলবে আবদ্ধ?

বাইরের নিঃস্তব্ধ পরিবেশে বৃষ্টির ঝুমঝুম শব্দ শোনা যাচ্ছে প্রবল ভাবে। আমি এখনও বইয়ের মাঝে ডুবে আছি৷ আর রেয়ান, সে আগের

ঘুমের মাঝেই অনুভব করলাম আমার হাতটা কেমন ভাড়ি ভাড়ি লাগছে৷ মনে হচ্ছে কোনো ভাড়ি কিছু রাখা হয়েছে হাতে। পাশাপাশি তরল

আজ ভার্সিটিতে “নবীন বরণ” অনুষ্ঠান। ভাবছি শাড়ি পড়ব। যেই ভাবা সেই কাজ। সাদা রঙের সাথে সবুজ রঙের কাজ করা একটা

৮. দীঘিকে নিয়ে সোফায় বসে টিভি দেখছে আবদ্ধ। এই সাতসকালে টিভি দেখতে মোটেও ইচ্ছে করছে না দীঘির। আর সেটা যদি

বারান্দায় দাঁড়িয়ে আছি আমি। আকাশ থেকে ঝিড়িঝিড়ি বৃষ্টি পড়ছে। দমকা হাওয়ার সাথে বৃষ্টির কয়েক ফোটা শরীরে লাগার সাথে সাথেই এক