তারে আমি চোখে দেখিনি

বিছানার উপরে পায়ের উপর পা তুলে অর্ডার করে যাচ্ছে মায়া।আর মাহির মায়ার কথা মতো যা যা চাইছে তাই তাই করছে।কারণ

মায়াঃ উরেম্মা কি মিথ্যা বলতে পারে এই লোকটা। কথাটা বলেই মায়া ধপ করে বিছানায় বসে পরে ফেলফেলিয়ে কাঁদতে শুরু করে

মিরা দরজা খুলে সোহাগের হাত থেকে ব্যাগটা নিয়ে ঘুরে সোজা হাটা ধরেছে।সোহাগ পেছনের থেকে মিরার হাতটা টেনে ধরে নিজের কাছে

মোবাইল ফোনের রিংটোনের শব্দে মাহিরের ঘুম ভাঙে।ঘুম ঘুম চোখ নিয়ে ফোনের স্ক্রীনের দিকে তাকিয়ে দেখে স্নিগ্ধার ৭ মিসড কল। মাহির

মেঘ বাড়িতে এসে তার মাকে আজকের সব ঘটনা খুলে বলে।শুধা মেঘের মুখে আয়াতের কথা যতো শুনছে ততোই যেন মুগ্ধ হচ্ছে।শুধা

আয়াতকে টান দিয়ে মেঘ এক হাত দিয়ে আয়াতের কোমড় জড়িয়ে রেখেছে আর অন্য হাত আয়াতের পিটে রেখেছে।আয়াত এক ধাক্কা দিয়ে

লাবন্য তার সান্ডপান্ডদের চিৎকার করে ডাকে।তারা আসলে তাদের প্রত্যেকের গালে ঠাসসসস! ঠাসসস! করে কষিয়ে থাপ্পড় বসিয়ে দেয়। আর বলে, লাবন্যঃ

অন্ধকার স্টোর রুমে আয়াত বাঁচাও বাঁচাও করে চিৎকার জুড়ে দেয়। চিৎকার করে পেছনে ঘুরে তাকাতেই আয়াত মেঘকে দেখতে পাই। মেঘ

আজ ২০ বছর পর জেল থেকে বের হলো মাহির।তবে মনে কোন প্রশান্তি নেয়।এতোগুলো বছর পরিবার থেকে মায়ার থেকে দূরে থাকার