আমার ক্রাশ বর

আরিয়ান বাড়ির বাহিরে বর সেজে দাঁড়িয়ে আছে। অবাক চোখে আরিয়ানের দিকে দেখছে অনু। হঠাৎ এমন বর বেসে সেজে অাছে কেনো?

এদিকে অনু মিষ্টি কে নিয়ে বেশ আরামে আছে বাপের বাড়িতে।আহা তাদের মেয়ে যে রাতে জামাই ছাড়া একা বাড়িতে চলে এসেছে

এদিকে চার ভাই বাহিরে আড্ডা দিয়ে বেশ রাত করে বাড়িতে ফিরে আসে। কিন্তু বাড়িতে এসে দেখে বাড়ির পরিবেশ একদম ঠাণ্ডা।এতোটা

এদিকে আরিয়ান ভাবতে থাকে! এই ভাবে আর যাই হোক সুখে সংসার করা যায় না। এখুনি সব কিছু থামিয়ে দেওয়া দরকার

এদিকে বিকালবেলা চৌধুরী বাড়িতে মেহমান এসেছে। তাদের দেখে আয়েশা বেগম এতো খুশি কি তা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। আয়েশা

পরেরদিন সকালে চৌধুরী বাড়ির কারো ঘুম ভাঙ্গার আগে অনু ঘুম থেকে উঠে নামাজ পরে সবার জন্য নাস্তা রেডি করে ডাইনিং

চৌধুরী বাড়ির সদর দরজার সামনে আরিয়ান তার বউ অনুকে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে তবে বরণ হবার জন্য না নিজের মা কে

অনু কমিউনিটি সেন্টারের বাহিরে বোর্ডের দিকে তাকিয়ে চমকে ওঠে। কারণ সেখানে লেখা ছিলো আজকে অনু আর আরিয়ানের শুভ বিবাহ। অনু

দিশা আর মৌ দুজনে বসে একে অন্যের চুল ধরে টানাটানি শুরু করে দিছে। বেপার টা কেউ বুঝতে পারছে না ঠিক

আরিয়ান পাগলের মতো বিলাপ করছিল এমন সময় তার কেবিনে হঠাৎ করে মিষ্টির আগমন হয়। আরিয়ান মিষ্টি কে দেখে চেয়ার ছেড়ে