রোমান্টিক ভালোবাসার গল্প (Don’t Click)

আপুর কেবিন থেকে বেড়িয়ে আনমনা হয়ে হাটছি আমি।হঠাৎ হাতে কারও স্পর্শ পেয়ে ঘুরে দাড়াতেই কেউ আমায় কাছে টেনে নিলো।আমার থুতনিতে

হৃদ আমায় দুই কাঁধে হাত রেখে ঠেলে দূরে সরাতে লাগলো আমি ওর হাতদুটো নিয়ে নিজের কোমড়ে গুজে দিলাম।হৃদ নিশ্চুপ হয়ে

আমি হৃদের পিছনে ছুটলাম।হৃদকে কিছু বোঝানোর সুযোগ পেলাম না।আমাকে ধাক্কা দিয়ে ইজি বাইকে উঠে চলে গেলো হৃদ।হসপিটালে এসে ডাক্টার, নার্সের

হৃদ আমার কপালে নিজের কপাল ঠেকিয়ে বলল সত্যি বলছিস ফুল? তুই আমাকে ভালোবাসিস? আমি মাথা ঝাকিয়ে হ্যাঁ জানালে আমাকে জড়িয়ে

স্যার আমার হাতটা ধরে নিচে নামলেন।সকলকে উদ্দেশ্য করে বললেন ফুলের গর্ভে আমার সন্তান।আর ফুলকেই আমি বিয়ে করবো।কিন্তু এখন নয়।কিছুদিন পর।আবির

আমি ছিটকে গিয়ে ফ্লোরে পরলাম। আপু আমার হাত ধরে টেনে উঠালো।আমাকে ঝাঁকিয়ে বলল কেন এমনটা করলাম আমি।আমি আপুকে বললাম হৃদ

আপুর চেম্বার থেকে বেড়িয়ে আসতেই মিনি, নিশি, প্রিয়া ঘিরে ধরলো আমায়।টানতে টানতে আমায় সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে লাগলো। বলতে

থানায় এসে ভিডিওটা মেঘ স্যারকে দেখিয়ে বললাম আমি আপনাকে আর এখানে থাকতে হবে না স্যার।আমি সব প্রমাণ নিয়ে এসেছি।আপনি নির্দোষ।যে

হসপিটালের এই কেবিনে ওই কেবিনে ছুটছি আমি।আপুকে কোথাও খুঁজে পাচ্ছি না।যেভাবেই হোক হৃদের সত্যিটা আপুকে জানাতে হবে।সিঁড়ি থেকে নামার সময়

সকালে হৃদকে খাওয়ানো নিয়ে ব্যস্ত সবাই।আমি যে রাতে হোস্টেলে চলে এসেছি সেই খোঁজটুকু নেওয়ার সময়টাও কারও নেই।হৃদ খেতে পারছে না