রোমান্টিক ভালোবাসার গল্প (Don’t Click)

কথা বলে রোদ নিজেই বোকাবনে গেলো।পূর্ব দাঁত দেখিয়ে হাসলো।রোদ উঠে গিয়ে বাথরুমে ঢুকে গেলো।তখম হঠাৎ রোদের মেবাইল ফোনটা মেসেজের টোনে

“আচ্ছা বলছি কীভাবে তৈরি করে।” “হু বল” “গাজরের স্যুপের জন্য গাজর কুচি করে নে।” “সব একসাথে বল।” “আচ্ছা।পিঁয়াজ কুচি সিকি

পূর্ব কিছু না বলে ফোন কেটে দিলো।আড়চোখে পাশে তাকিয়ে দেখলো রোদ ফুলের বাগানে হাঁটছে।ফুলগুলা হাতে ছুঁয়ে দিচ্ছে।একটু আগে খাবার খেয়ে

চাঁদনি মোহাম্মদের পিছু পিছু কাপড়ে ব্যাগ নিয়ে রোদ নিচে গেলো।চাঁদনি মোহাম্মদ আর সূর্য মোহাম্মদ থেকে দোয়া চেয়ে পূর্ব-রোদ সিলেটের উদ্দেশ্য

দাঁত দেখিয়ে রোদ হাসি দিলো।রোদের সামনে পূর্ব নরমাল বিহেভ করলেও রোদের করা একটু আগে ব্যবহারে পূর্বের ভয় হচ্ছে।রোদের মনে পূর্বে

রোদের পরিক্ষা আর মাত্র দুটো বাকি।তবে আজ শুক্রবার।সকাল বেলা চোখ খুলতেই বিরিয়ানি’র সুগন্ধি নাকে বেঁধে গেলো।সুবাশে রোদ চোখ বন্ধ করে

পূর্বের মা বাড়ির ভিতর ঢুকে গেলো।তিহান বিড়বিড় করে “ইন্না-লিল্লাহ!” বললো।পূর্ব সেদিকে মাথা না ঘামিয়ে রোদ’কে নিয়ে ভাবতে লাগলো।আজকের কাজের জন্য

রোদ মেইন সুইচ অফ করতেই বাড়ির ভিতর হালকা হইচই শুরু হলো।চুপিচুপি পূর্বের জানলার সামনে মই বেয়ে উঠে বক্সে করে আনা

সিঁড়ির উপর দাঁড়িয়ে পূর্ব সব কথা শুনছিলো।পূর্ব ভয়ে ভয়ে ছিলো না জানি ঐ মেয়ে কীভাবে প্রতিশোধ নেয়।কিন্তু এখন তার মায়ের

পূর্ব রোদের রুমে গিয়ে দেখে সব কিছু আগে থেকে এলোমেলো।রেগে গিয়ে পূর্ব পাশের ফুলদানি ভেঙ্গে ফেললো।মাঝেমধ্যে পূর্বের ইচ্ছে করে রোদকে