00

ইয়া লম্বা খাবার টেবিলে টাইটুম্বুর নানা রকম খাবার দিয়ে।দেশি বিদেশি নানান খাবার। অনেক খাবারে নামও অজানা।খাবর টেবিলে মাথা সটান করে

পিটপিট করে চোখ খুলল শ্রেয়া।চারিদিক ঘুটঘুটে অন্ধকার।শ্রেয়া ভাবচ্ছে,, —-আমি কি মারা গেছি? এখন কি আমি কবরে?হয়ত কবরে তাই এত অন্ধকার।কিছুক্ষণ

আমি অফিস যেতে একটু অবাক আজ কেউ নেই অফিসে পুরা ফাকা কি হলো আজকি তবে ছুটির দিন। আমি কিছু বুঝতে

অনেক খোন যবত আমার ঠোঁটের উপর তার শাসন চলতে আছে। আমার খুব ব্যাথা হচ্ছে ঠোঁটে আমি সহ্য করতে পারছিনা। হাট

– আমি জানতে চাই না এই ছেলেটার সাথে তোমার সম্পর্ক কতদূর, তোমরা একে অপরকে আদৌ কত ভালোবাসো নাকি বাসো না,

সন্ধ্যা ৭টার দিকে বৌভাতের অনুষ্ঠান, পুরো বাড়ি যেন একেবারে বউ এর মতো সাজানো হয়েছে। অর্কদের বাড়িটা পুরোনো ডুপ্লেক্স বাড়ি, অর্কের

– আমার বয়ফ্রেন্ড আছে, এই বিয়েটা মেনে নেওয়া আমার পক্ষে সম্ভব নয়। আফসারার কথা শুনে অর্কের মাথা প্যাঁচ লাগার জোগাড়।

আবিদার মাথায় হাজারো চিন্তা লাটিমের মতো ঘুরপাক খাচ্ছে। মাঝে মাঝে উত্তেজনায় উৎফুল্ল হচ্ছে। আজ ওর জীবনের একটা বিশেষ রাত। সাদমানের

  আবিদা চলে আসার পর আর সাদমানের বাসায় যায়নি। ও নিজেকে একদম রুমে বন্দী করে চাপা কষ্ট সারাক্ষণ কান্না করে।