পরিণয়ে পরিণতি

সারার_গল্পকথা ( কাজী সারা) মুনতাহা সাইমুনের কল দেখে কেটে দিলো। ২-৩ বার কাটার পরেও কল বাজছে। বার বার কল দেয়াতে

রাশেদের সাথে কথা বলে মুনতাহার নিজেকে হালকা লাগছে। যেন কোথাও থেকে আশার আলো খুঁজে পেয়েছে। সত্যি জীবনে অনেক সময় বন্ধু

মুনতাহা থাকা কালীন কখনো রান্নাঘরে এত সকালে যেতে হয়নি। মেয়েটা ভালোই বদ অভ্যাস করেছে। বয়স তো আর থেমে নেই এখন

সাইমুনের অবন্তিকার কথা মাথায় ছিলো না। তাছাড়া সারাদিন না খাওয়ার কারণে ঘুম চোখে অন্ধকারে বিছানায় শুয়ে পড়লো। অবন্তিকা চিৎকার দিয়ে

সারার_গল্পকথা (কাজী সারা) মুনতাহার শাশুড়ী মুনতাহাকে রুমে এনে দরজা লক করে দিলেন। রাগান্বিত স্বরে,, — তুমি কি চাও?? অবন্তিকা সব

মুনতাহা মানসিক শান্তির জন্য নামাজে বসে গেলো। কিন্তু নামাজের মধ্যেও সাইমুন অবন্তিকার কথা মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে। মানুষ যখন কোন বিষয়

অবন্তিকার ওর বাবার দিকে একবার করুন দৃষ্টিতে তাকালো,, রেজাউল করিম তাড়া দেখিয়ে,, — অনেক দেরি হই যাচ্ছে, তাড়াতাড়ি কবুল বলে

মুনতাহা অন্ধকারে কিছুই দেখছে না। ঘুমন্ত চোখে আবছায়া আলোয় মানুষের আবরণ বুঝা যাচ্ছে। কে হতে পারে বাসায় চোর টোর ঢুকলো

মুনতাহা কে দেখে সাইমুন চোখ কচলিয়ে নিলো। হয়ত রাতের বেলায় ভুল দেখছে। কই নাতো সত্যি মুনতাহা এসেছে। সাইমুন হা করে

যা কইতাছি একদম ঠিক। বিয়ার আগে আকাম কুকাম না করলে এমন হইব কেন। সাইমুন রে তখন কইছিলাম মাইয়া টা সুবিধার