পূর্ব রোদ

“হ্যালো,মেঘ?” “হুম।আরে বাহ!আজ তুমি নিজে ফোন করলে?সারপ্রাইজের জন্য মন কী মানছে না?” “আরে না,সেটা না।আসলে আমি একটু অসুস্থ তাই আজ

রাফিয়া’র কথা শুনে রোদ-পূর্ব কোনো উত্তর দিলো না।বরং দু’জন দুজনের দিকে তাকিয়ে রইলো।দুটো দৃষ্টিতে একই অনুভূতি।বিপরীত জনের জন্য কষ্ট আর

“গার্ল অর্থ মেয়ে ফ্রেন্ড-বন্ধু তাহলে তো মেয়ে বন্ধুই না?” “ওহ।” সুযোগ বুঝে রোদ পূর্বের পায়ে পায়ের চাপা দিয়ে সে স্থান

রোদ পূর্বের চেহেরা দেখে মিটিমিটি হাসলো।পূর্ব নাবিলার মন্তব্য শুনে বুঝলো শুধু তার কফিটাই ইচ্ছে করে বাজে বানানো হয়েছে।পূর্ব রাগান্বিত দৃষ্টিতে

তিহান,রাফিয়া আর পূর্ব পায়ে হেঁটে রোদের কোচিং সেন্টারের সামনে আসলো।সেন্টারের ভিতর চোখ যেতেই দেখলো একটা ছেলে রোদের অনেক কাছাকাছি আছে।আর

পরক্ষণে নাবিলা আবার উদয় হয়ে গেলো।পূর্ব নাবিলা’র দিকে তাকিয়ে বললো,”ইন্টারেস্টিং!” । । আজকে রোদ কম্পিউটার কোচিং শেষ করে পূর্বের আগেই

কথা বলে রোদ নিজেই বোকাবনে গেলো।পূর্ব দাঁত দেখিয়ে হাসলো।রোদ উঠে গিয়ে বাথরুমে ঢুকে গেলো।তখম হঠাৎ রোদের মেবাইল ফোনটা মেসেজের টোনে

“আচ্ছা বলছি কীভাবে তৈরি করে।” “হু বল” “গাজরের স্যুপের জন্য গাজর কুচি করে নে।” “সব একসাথে বল।” “আচ্ছা।পিঁয়াজ কুচি সিকি

পূর্ব কিছু না বলে ফোন কেটে দিলো।আড়চোখে পাশে তাকিয়ে দেখলো রোদ ফুলের বাগানে হাঁটছে।ফুলগুলা হাতে ছুঁয়ে দিচ্ছে।একটু আগে খাবার খেয়ে

চাঁদনি মোহাম্মদের পিছু পিছু কাপড়ে ব্যাগ নিয়ে রোদ নিচে গেলো।চাঁদনি মোহাম্মদ আর সূর্য মোহাম্মদ থেকে দোয়া চেয়ে পূর্ব-রোদ সিলেটের উদ্দেশ্য