ভালোবাসার অন্যরুপ

আমানের কথা শোনার পরেই নীতা দরজার দিকে তাকালো আর আতকে উঠলো, নীতার সাথে সাথে মীরা আর আমানের আম্মুও অবাক হয়ে

হোল কলেজ ক্যাম্পাসের মাঝে সজোরে একটা থাপ্পড় মেরে দিলো ইসমি, অর্নিলের গালে। অর্নিল গালে বাম হাত দিয়ে নীচের দিকে তাকিয়ে

আমি এসব চিন্তা মাথা থেকে ঝেড়ে নিজের ঘরের উদ্দেশ্যে পা বাড়ালাম, গেস্ট রূমের দরজা খুলতেই দেখলাম আমান দরজার পাশে দেয়ালে

আমি এসব চিন্তা পাশে রেখে, আমানের সাথে সঙ্গ দিলাম, আমার সঙ্গ পেয়ে জানো উনি আরো মাতাল হয়ে উঠলেন। আমার ঠোঁট

আমি ওয়াশরুম থেকে বেরিয়ে একবার চা আমাদের রুমের চারিদিকে চোখ বুলিয়ে নিলাম কিন্তু কোথাও আমানকে দেখতে পেলাম না একটা স্বস্তির

সীমা কথাগুলো বলে চলে গেল, আর ইসমি ভাবতে লাগল কত বড় ভুল করে ফেলেছে ও, ওকে ক্ষমা চাইতে হবে অর্নিলের

ফাঁকা ক্লাসরুমে ইসমির ঠোঁটের ওপর নির্যাতন চলছে আর ইসমি চেয়েও কিছু করতে পারছে না, অনেক চেষ্টা করেছে ব্যক্তিটিকে সরানোর কিন্তু

আমান– তোমার কোনো ধারনা নেই মীরা আমি তোমাকে কতটা ভালোবাসি, ১ মাস আগে থেকে নয়, অনেক আগে থেকে আমি তোমাকে

ওনার কথা গুলো আমার বুকে তীরের মতো বিঁধলো, এতই যদি নীতা কে ভালোবাসেন তাহলে কিছুক্ষণ আগে এতো কেয়ার কেনো করলেন?

আম্মু কে অনেক বুঝিয়ে সুঝিয়ে নিজের ঘরের দিকে পা বাড়ালাম, কিন্তু ঘরে ঢুকতে যাবো ঠিক সেই সময় যা দেখলাম তা