পূর্ব রোদ

#লেখিকা_আমিশা_নূর সময় যেমন কারো জন্য থেমে থাকে না তেমনি প্রকৃতিও যেনো নিজের গতিতে পরিবর্তন হয়।দেখতে দেখতে তিন’টা বছর পার হয়ে

মেঘের কোনো উত্তর না পেয়ে করুণ কন্ঠে নাবিলা আবার জিজ্ঞেস করলো,”ভাই,নিলয়ের সাথে তোর ইন্ডিয়ায় মিট হয়নি?” প্রতিত্তোরে এবারেও মেঘ চুপ

রাফিয়া তাড়াতাড়ি রোদের মুখ চেপে ধরলো।রাফিয়ার ইচ্ছে করছে নিজের কাপলে নিজের থাপ্পড় লাগাতে।তার আগেই বুঝা উচিত ছিলো রোদ একটা বদের

“দশ তারিখ” শব্দটা শুনে রোদ থমকে গেলো।দশ তারিখ!তাহলে তো মাত্র চারদিন বাকি।চারদিন পর পূর্ব তিন বছরের জন্য গায়েব হয়ে যাবে?ইচ্ছে

শত হলেও নিলয় তার বন্ধু!বিপদে-আপদে সবটা সময় ছায়ার মতো পাশে লেগে ছিলো।আজ শেষ মুহুর্তে মেঘ কিছুতেই নিলয়কে একা ছাড়বে না।কোনোদিনও

পূর্ব যথেষ্ট ভয়ার্ত হয়ে রোদকে সত্য কথা বলছিলো।মনের এক কোণে জমা আছে কোথাও সত্যিটা জেনে রোদ ভূল বুঝবে নাতো?অভিনয় করছে

পেছন থেকে নিনা হাসানের কন্ঠস্বর আসায় নাবিলা-মেঘ দুজনে পেছন ফিরে তাকালো।নিনা হাসানের কথা মেঘ কিঞ্চিৎ অবাক হলো।তার মা তাকে রোদের

আজ কোনো প্রথম মেয়েকে নিলয় টাচ করেনি।তবুও নাবিলা যেনো অন্য রকম।মাতাল করা মতো ঘ্রাণ নিলয়ের নাকে বেঁধে গেলো।কালো শাড়ি’টা নাবিলা’র

“ইয়েস।এক রাত কাটালে তোমার থেকে চিরদিনের জন্য মুক্তি তো পেয়ে যাবো।” কথাটা নিলয়ের বুকে নির্ধারিত তীরের মতো ভেদ করলো।নাবিলা’র কাছে

হঠাৎ নিলয়ের মনে পড়লো সে তো নাবিলা’র কান্না শুনতে পারে অজানা নাম্বার হয়ে।নিলয় তাড়াতাড়ি নাবিলা’র নাম্বারে কল করলো।ওপাশে রিসিভ হলো