Author: Admin

ভূবন উঠে পড়ে লেগেছেন চন্দ্রার জন্য ছেলে দেখায়। এই সপ্তাহ দুয়েকের ভেতর যে করেই হোক চন্দ্রার বিয়ে দিয়ে দিবেন তিনি।

সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে চমকে উঠলো চন্দ্রা।ফ্রেশ হতে বাথরুমের দিকে যখন সে হেঁটে যাচ্ছে তখন আচমকা ধাক্কা লেগে গেল

পড়ার টেবিলে বসে খুব লুকিয়ে চুরিয়ে মাহমুদের ফোনে কল দিতেই ও পাশ থেকে জানালো,’দুঃখিত। এই মুহূর্তে আপনার কাঙ্খিত নাম্বারে সংযোগ

মাহমুদ বললো,’কার সাথে করবো?’ ‘কেন আপনার কী কোন পছন্দের মানুষ নাই?’ ‘পছন্দের মানুষ থাকলেই কী প্রেম হয়ে যাবে?মানে ধরো আমি

বারিষ আমতা আমতা করে জিজ্ঞেস করেই ফেললো,’মাহমুদের সাথে আমার রাগারাগী হয়েছে এটা তুই জানিস কী করে?’ চন্দ্রা নিজেকে খুব চতুর

চন্দ্রা কী বলবে এখন?সে লজ্জায় এবং ভয়ে মরে যাচ্ছে।আর মনে মনে বলছে, ভগবান।ও ভগবান। তোমার কাছে জীবনে যদি সামান্য পূণ‍্যও

স্রোতহীন সময়ের তীরে ভেসে যায় মানুষের জীবন সেই নিয়মের সাথে বদলে যায় সব কিছুর নিয়ম। সময়ের স্রোতে ভেসে যায় কষ্টের

পরিস্থিতি যতোই বিপরীত দিকে চলতে থাকুক না কেনো! আরিয়ান সব পরিস্থিতি নিজের অনুকূলে অানতে জানে। আরিয়ান পরেরদিন সকালে নিজের ব্যাগ

সময়ের সাথে বেদনাময় কালো আরেকটা দিনের সূচনা হয় আবিরের জ্ঞান ফিরে আসে। আবিরের হাত পায়ে ব্যান্ডজ করা এগুলোতে সমস্যা হয়েছে