ভালোবেসে তারে

রাত ৮.০০টা,,,,,, রাফিতের আসার অপেক্ষায় রুমের বেডে পা ঝুলিয়ে বসে আছি।আমার সব প্রশ্নের উত্তর এখন সেই দিবে।আজ আমি তাকে এড়িয়ে

সে হুট করে আমার পিঠের দিক দিয়ে ব্লাউজের ভিতর হাত ঢুকিয়ে আমার খোলা চুলগুলো আকড়ে ধরলো।তারপর আমার ঠোঁটে তার উষ্ণ

সে কেমন যেনো মায়া জড়ানো কন্ঠে আমার ঠোঁটে স্লাইড করতে করতে বলে উঠলো, “একটু ছাদে যাবে দিশা আমার সাথে?” তার

সিড়ি বেয়ে ছাদের উপরে গিয়ে পুরো থমকে গেলাম।আমার হাত-পা নাড়ানোরও কোনো শক্তি পাচ্ছিনা আমি।চোখ বেয়ে অঝোরে পানি পরছে।পুরো শরীর ভয়ে

সে কি এবার আমাকে শাড়ি পরিয়ে দিবে নাকি?ভেবেই আমার হার্টবীটটা যেনো দ্রুত লাফাতে লাগলো।আচ্ছা ওকি শাড়ি পরাতে পারে?কিন্তুু ওতো ছেলে

সকালে,,,,,,,, পেটের উপর গরম কিছুর ছ্যাকায় ধরফরিয়ে ঘুম থেকে উঠলাম।সামনে তাকিয়ে দেখি রাফিত হাতে ইস্ত্রি নিয়ে দাড়িয়ে আছে।আমি এবার আশ্চর্যের

ওয়াশরুম থেকে বের হওয়ার পর রাফিত সোজা বিছানায় গিয়ে শুয়ে পরলো।আমি তখনো ওইভাবেই দাড়িয়ে ছিলাম।তাকে শুয়ে পরতে দেখে কাছে গিয়ে

চায়ের কাপ হাতে নিয়ে দাড়িয়ে থরথর করে কেপে চলেছি।না রাফিত কিছু করেনি।সেতো একমনে ড্রেসিংটেবিলের সামনে দড়িয়ে টাই ঠিক করছে।আর আমি

“চুপ একদম চুপ।আর একটা কথাও না।এখনও তোকে অনেক শাস্তি দেওয়া বাকি আছে।তাই কথা যতো কম বলবি তোর জন্য ততোই ভালো