পাথরের বুকে ফুল

বেঞ্চের উপড় বসে আছে ওয়াসেনাত আর রিমি।দু’জনের চোখেমুখেই চিন্তার ছাপ।ওয়াসেনাত চিন্তিত মুখেই বললো, —” আমার কি মনে হয় যানছ??” —”

রিমন নিজের রুমে বসে আছে।ফোনটা নিয়ে সে সত্যিই গুগলে সার্চ দিবে বলে ভাবে।পরক্ষনেই ভাবে কি লিখে সার্চ দিবে।”ছোঁয়া”??গুগল মামা তাকে

______________________ ওয়াসেনাত বইয়ের স্তুপ অরিত্রানের হাতে তুলে দিয়েছে।অরিত্রান ঘোমুট মুখে শুধু তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছে।আর নিজের ধৈর্যের পরীক্ষা নিজেই নিচ্ছে। সব

___________________ ক্লাস শেষ।ওয়াসেনাত গেট থেকে বেড়িয়ে পরেছে।সে লাইব্রেরীতে যাবে।রিমি হলে চলে গেছে।গেট থেকে বেড়িয়ে ওয়াসেনাত মুখের উপড় হাত রাখে।চোখমুখ কুঁচকে

আয়য়য়য়য়য়য়য়য়য়য়,বিকট চিৎকারে সারা ঘরময় কেঁপে উঠেছে।হাতের দিকে তাকিয়ে একের পর এক চিৎকার করেই চলেছে হাবিব।তার চিৎকার প্রতিধ্বনিত হয়ে একবার সব

৩.__________________________ —-” ইহান চৌধুরীর অনৈতিক কাজ সম্পর্কে আমার কাছে সকল প্রকার ডিটেল্স আছে।তবুও কেনো আপনি এই গুলো চ্যানেলে দিতে চাচ্ছেন

ওয়াসেনাত আর অরিএান হাটছে।তাদের সাথে সাথে রিমন আর রিমি।অরিএান জোড় পূর্বক ওয়াসেনাতের হাত নিজের হাতে কবজা করে রেখেছে।মানে নিজের হাতে

DNA টেস্ট করালে কেমন হয়… কথাটা ভাবতেই অমিতা উঠে বসে।তার মনের সকল অজানা প্রশ্নের উওর এই টেস্টই দিতে পারবে। কিন্তু

অরিএান পাগলের মত গাড়ি চালাচ্ছে।তার কাছে নিজেকে পাগলই মনে হচ্ছে। কেমন যেন সব ঘোলাটে লাগছে।জীবনে চলার পথে সে কত বিপদেই