তোকে চাই

গায়েনী ডক্টর সুলতানা পারভীনের চেম্বারের সামনে একটা চেয়ারে পা দুলিয়ে বসে আছি,,,, ভ্রুটা হালকা কুঁচকানো,,যার কারণ বিরক্তি।।বিরক্তির বেশকিছু কারণ আছে,,তারমধ্যে

রান্না করতে আমার বেশ ভালো লাগে,,,ইভেন এটা আমার প্যাশনও বলা যায়,,তবে অবিয়েসলি সব সময়ের জন্য নয়,,,মাঝে মাঝে।।আর আজকে আমার এই

ছি রোদ,,তুমি আমার ঘুমিয়ে থাকার সুযোগ নিচ্ছো??তুমি আমার ভার্জিনিটি নষ্ট করে দিলা রোদ??এখন আমার কি হবে?? । চুপপপ,,,,ভার্জিনিটি না ছাই,,,,আপনার

বিছানায় বসে ভ্রু কুঁচকে তাকিয়ে আছি,,,বিরক্তিভাবটা মাথায় চাড়া দিয়ে উঠেছে,, আমার বিরক্তির প্রধান এবং একমাত্র কারণ হলো শুভ্র।।সে পুরো ঘরে

অবশেষে এডমিশন টেস্টটা শেষ হলো,,অসম্ভব রকম মানুষিক চাপ থেকে বেঁচে গেলাম।।এই কয়দিন শুভ্র আমাকে মারাত্মক পরিমানে জ্বালিয়েছে,,,এইতো সেদিন,,রাতে পড়ছিলাম হঠাৎ

কি ব্যাপার?এভাবে তাকিয়ে আছেন কেন???(ভ্রু কুচঁকে)নদীতে ফেলে টেলে দেওয়ার প্ল্যান করছেন না তো?? । হোয়াট ননসেন্স?? নদীতে কেন ফেলবো?? ।

মামানির এই কথায় শুভ্র কতটুকু লজ্জা পেয়েছিলেন জানি না,,তবে কাশতে কাশতে যে যক্ষা রোগীর পদবীটা ছিনিয়ে নিতে চাইছিলেন,, সে বেশ

তুই কি জানিস তোর একটি কথা শোনার জন্য এখন আমি সারাটাদিন ছটফট করি,,,,তোর মুখে হাসি ফোটানোর লোভে আজ আমি কতোটা

আর তোমার কিউট ফেসটা দেখলেই গাল দুটো টেনে লাল করে দিতে ইচ্ছে করে।(গাল টেনে) । কথাটা বলেই আমার হাত থেকে

মা আমার অফিস আছে আমি আসছি,,,,রোদ তুমিও চলো,, । কথাটা বলেই উঠে দাঁড়ালেন উনি,,,সিঁড়ির দিকে এগিয়ে গিয়েও পিছন ফিরে বলে