একঝাঁক জোনাকির আলো

২১. আরিফের নিজেরই এখন নিজেকে ক্যাবলাকান্ত মনে হচ্ছে। নিভ্রকে তার অচেনা অচেনা লাগছে।কেমন যেনো পরিবর্তন নিভ্রর মাঝে ছেঁয়ে গেছে।নিভ্র শপিং

২০. সাফা নিজের রুমের জানালার পাশ ঘেঁষে খালি জায়গায় বসে আছে।চোখ তার দুর নীল আকাশের দিকে।চোখে মুখে লজ্জার আভা।হাতে একগুচ্ছ

১৯. ফজরের আজান কানে ভেসে আসতেই ইফতেখার উঠে বসে।একবার সাখাওতকে ডাকে।তারপর ওয়াসরুমে চলে যায়।ওযু করে এসে জায়নামাজে বসে।তার জীবনের ভুলগুলো

১৮. গাড়ির ঝাঁকানিতে সাফার ঘুম ভেঙে যায়।আদো আদো চোখ খুলে সে চারদিকে একবার তাকায়।বুঝার চেস্টা করছে আসলে সে কোথায় আছে।নিভ্র

১৭. নাকফুলটা সাফা রেখে দেয়।চোখেমুখে লজ্জার আভা স্পর্স্ট।সামনে তাকিয়ে খুঁজে খুঁজে সে পাচঁটি নাকফুল নেয়।নিভ্রর খুব ইচ্ছে হচ্ছে ওই পাশের

১৬. সাফা দুঃখী দুঃখী ভঙ্গিতে আরিফের দিকে তাকায়।বেচারারও দুঃখ লাগছে।সে আইসক্রিমের দিকে তাকিয়ে আছে। মাঝে মাঝে নিভ্রর দিকে তাকাচ্ছে।সাফা হতাশ

১৫. —-যেহেতু একই ভার্সিটিতে যাবো তবে তুমিও আমার সাথে চলো সাফা।তোমার কি কোনো প্রবলেম আছে??? . অভ্র সাফার দিকে তাকিয়ে

১৪. নিভ্র নিজের রুমে বসে আছে।মাথাটা ঝিঁম ধরে আছে।সে কি করছে না করছে সবই তার মাথার উপড় দিয়ে যাচ্ছে।নিভ্র বেড

১৩. সাফা রান্নাঘরে উঁকি ঝুঁকি দিচ্ছে। তাকে এখন কোন অংশেই খাবার চোরের চাইতে কম মনে হচ্ছে না।যদিও খাবার চুরি করার

১২. সাফা এক পা এক পা করে পিছিয়ে যাচ্ছে। ভয়ে তার হাত পা কাপঁছে। নিভ্র সাফাকে দেখে এবার চরম হতবাগ।