বজ্জাত বস রোমান্টিক হাজবেন্ড

বজ্জাত বস রোমান্টিক হাজবেন্ড !! Season -3 !! Part- 23

আবিরঃ কোথায় ছিলে তুমি? কত খুজেছি কোথায় পাই নাই,,এই তিন বছরের এমন কোনো দিন যায় নাই যে তোনায় খুজি নাই আমি,,কেন আমায় একা রেখে আসলে তোতাপাখি,,,(চোখের পানি বেয়ে পড়ে)
তিথির চোখ বেয়ে পানি গড়িয়ে পড়ে টপ করে,,,আবিরের পিঠে দুই হাত রাখতে যাবে আবার মনে পরে যায় তিন বছর আগের কিছু কথা যার কারণে হাতের মুুটো বন্ধ করে রাগ ফেস করে চোখের পানি মুছে নেয়,,,আবির তিথিকে জড়িয়ে ধরে অনেক কিছু বলছে কিন্তু তিথি কিছু টা রেগে আবিরকে ধাক্কা দিয়ে বলে
তিথিঃ কে আপনি?
আবির তিথির এমন প্রশ্নতে অনেক অবাক হয়ে যায়,তিথির মুখে না আছে হাসি আর না আছে কোনো আনন্দ,,,,আছে তো কেমন যেন রাগী ভাব,,,
আবিরঃতিথি আমি তোমার বজ্জাত এনাকন্ডা আমাকে ছিনছো না
তিথিঃ সরি স্যার আমি আপনাকে ছিনি না,,,আর এই ভাবে এসে জড়িয়ে ধরা কোন ধরনের অভদ্রতা
আবিরঃ তিথি কি হয়েছে তোমার??কেন এমন করছো?আমি কিছু করেছি?? যদি করে থাকি আম সরি তিথি,,,আমি জানি না কেন তুমি আমায় ছেড়ে গেলে,,,,,প্লিজ তিথি এমন ব্যবহার করিও না,,
তিথিঃ দেখুন আপনি কি বলছেন আমি জানি না,,,আর একটা কথা আমি এই খানে কাজ করি প্লিজ এই সব ফালতু কথা বা হুট করে জড়িয়ে ধরা অফ করুন ওকে,,আর হ্যাঁ এই অফিসে আমি সাধারণ একজন কর্মচারী আর আপনি এই অফিসের একজন ডিলার যার সাথে এই অফিসের বসের সম্পর্ক আমার সাথে না,,আশা করি নেক্সট টাইম থেকে আমার থেকে দুরে থাকবেন,,,
তিথি এই সব এক নিশ্বাসে বলে ফেলে,,আবিরের চোখের দিকে পর্যন্ত তাকায় নাই,,,এই সব বলে চলে যায়,,,আবির এখনও সেম জায়গায় দাঁড়িয়ে আছে,,, তিথি তো এমন নয় তাহলে এমন কেন করলো এই টা তার মাথায় আসে নাই,,,,আবির মোটে ও তৈরি ছিলো না তিথির এমন রুপ দেখে,,,নিজেকে নিজে শান্তনা দিয়ে বলে
আবিরঃ অনেক রেগে আছো তাই না এতো দেরি করে ফেলছি বলে তোমায় খুজতে চিন্তা করো না তোতাপাখি অনেক যলদি তোমার রাগ আমি ভাঙ্গিয়ে দিবো,এই অফিস নিয়ে কথা বললে তাই না ওকে,,(মুচকি হাসি দিয়ে)
তিথি নিজের টেবিলে এসে কেঁদে দেয়,,,আবিরের সামনে গেলে সে ভেঙ্গে পড়ে তা জানার পর ও আজ এই ভাবে সে কথা বললো,,,বুক ফেটে যাচ্ছিলো অই সময় তার কিন্তু সে যে চায় না আবির কে,,,
অই সময় রনি এসে তিথির সামনে দাঁড়ায়,,তিথির চোখে পানি দেখে সে তিথির চোখের পানি মুছে দেয়,,,তিথি রনিকে তার গালে হাত দিতে দেখে একটু পিছিয়ে যায়,,,,রনি মুচকি হেসে বলে
রনিঃ কান্না করলে তোমায় একদম মানায় না,,,তোমার চোখে কাজল মানায় পানি না,,,,তিথি কিছু না বিরক্তি ফিল নিয়ে কিছু বলতে যাবে হঠাৎ নজর যায় পিছনে দাঁড়িয়ে থাকা আবিরের দিকে,,,আবিরের মুখ পুরো রাগে লাল হয়ে যায়,,,মনে হচ্ছে এখন রনিকে কাঁচা গিলে খাবে,,,তিথি কিছু না বলে অই খান থেকে চলে যায়,,,,রনি ও তিথির পিছনে যেতে লাগে তখন আবির ডাক দেয়
আবিরঃ মিস্টার রনি
রনি থেমে যায় আবিরের ডাকে,,,,তখন পিছনে ফিরে দেখে আবির,,,
রনিঃ আরে আবির স্যার আপনি
আবিরঃ কিছু কথা আছে,,আসুন
রনি আবিরের সাথে চলে যায়,,
কিছু ক্ষন পর রনি সবাই কে ডাকে,,তিথি ও আসে,,সবাই এসে রনির সামনে দাঁড়ায় আর আবির পকেটে হাত দিয়ে টেবিলে এলান দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে,,,তিথি আবিরের দিকে তাকায় আবির তিথির দিক মুচকি হেসে তাকিয়ে থাকে,,,তাড়াতাড়ি নজর সরিয়ে ফেলে,,,
রনিঃ সবাই কে কিছু কিছু বলার জন্য ডেকেছি তা হলো আজ থেকে আবির স্যার এই অফিসে থাকবে আর ডিল টা আগামী তিন মাসের মধ্যে আমাদের করতে হবে আশা করি সবাই মন দিয়ে কাজ করবেন
রনি তার কথা গুলো বলে যাচ্ছে এই দিকে আবির শুধু তাকিয়ে আছে তিথির দিকে আর তিথিও আড় চোখে বারবার আবিরকে দেখছে,,,,কিছু ক্ষন পর রনির কথা শেষ হয়,,যে যার মত কাজে লেগে যায়,,,আবিরের জন্য একটা কেবিন ঠিক করে আর সে দায়িত্ব দেয় তিথিকে,,,,তিথি মানা ও করতে পারে নাই কারণ মানা করলে হাজার টা প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে তাই সে চুপচাপ একটা কেবিন ঠিক করে,,,
একজন কর্মচারীঃ ম্যাডাম এই ফুলের দানিটা কই রাখমু
তিথিঃজানালার পাশে রাখুন চাচা,,আর এই ফাইল গুলো আমি রাখছি আপনি অনেক টুকু করেছেন এখন যান,,
লোকটি চলে যায়,,তিথি কিছু ফাইল টেবিলে পড়ে থাকা গুলো একটা ডয়রে রাখতে একটা একটা,,,অই সময় আবির কেবিনে ডুকে দেখে তিথি অল রেডি তার কেবিনে,,,কেবিনের দরজা টা লাগিয়ে তিথির পাশে যায় পকেটে হাত দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে,,,তিথির এই দিকে খেয়াল ও নাই যে আবির তার পিছনে দাঁড়িয়ে আছে,,ফাইল গুলো রেখে উঠে পিছনে ঘুরে আর হুট করে খায় এক ধাক্কা,,,, আবিরের মাথার সাথে একটা বারি খায়
তিথিঃ আউচ
আবির তিথির কপালে হাত দিয়ে বলে
আবিরঃ দেখি বেশি লেগেছে হয়তো,,
তিথি উপরে তাকিয়ে দেখে আবির,,,আবিরকে দেখে কিছু টা বিরক্তি ফিল করে,,,বিরক্তি ভাব নিয়ে যেতে লাগে আবির তিথির গালে দুই হাত রেখে বলে
আবিরঃ একবার বারি খেলে নাকি শিং উঠে,,,
তিথিঃ কিইই
আবিরঃ হুম তোমার উঠলে উঠুক তুমি তো এমনি এলিয়েন উফসস সরি ঝগড়া এলিয়েন,, কিন্তু আমার যাতে না উঠে তাই আর একবার খেতে হবে বারি
তিথি রাগী লুক দিয়ে তাকায়,,তিথি কিছু বলতে যাবে অই সময়৷ আবির তিথির মাথা টা নিজের দিকে আনে আস্তে করে মাথায় লাগায়,,,
তিথি তাড়াতাড়ি সরে যায়,,,চলে যেতেই লাগে আবির হাত ধরে রাখে
আবিরঃ কেন এমন করছো? কেন দূরে সরে যাচ্ছো আমার থেকে,,,৷ কি ভুল আমার যার শাস্তি আমায় দিচ্ছো এই ভাবে
তিথিঃ হাত ছাড়ুন
আবিরঃ আমি ছাড়বো না যত ক্ষন না পর্যন্ত আমার প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছো,,
তিথি হাতটা ঝাড়া দিয়ে গরম হয়ে বলে
তিথিঃ আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে আমি বাধ্য নয়,,,আর একটা কথা আমার থেকে দূরে থাকুন ওকে,,,আমি রনি স্যার পিএ আপনার নয় যে আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে বাধ্য হবো
আবিরঃ অহ আচ্ছা এই টা,,,,

তিথিঃ কি?
আবিরঃ তোমার জিদ আজকে অনেক তাই না?.ওকে ফাইন মিস বকবক আমিও আবির রহমান তোমার জিদ আমি ভাঙ্গবো আর তুমি নিজে এখন আমার কাছে আসবে বারবার,,,আমি যাবো না তুমি আমার কাছে আসবেই
তিথি নাক ফুলিয়ে কেবিন থেকে বের হয়ে যায়,,,,
আবিরঃ জানি মা কেন তুমি আমার উপর রেগে আছো?কিন্তু অনেক জলদি এই রাগ অভিমান সব ভাঙ্গবো আর আমার করে নিয়ে যাবো আই প্রেমস তোতাপাখি,,,,
আবির হার মানার তো ছেলে না,,,যদিও সে জানে না কেন তিথি এমন করছে তারপর ও সে হতাশ হচ্ছে না তার বিশ্বাস এই যে তার তিথি তার কাছে ফিরে আসবে,,,
এই দিকে রনি খালি তিথির পিছনে ঘুর ঘুর করে,,,তিথির মোটে ও পছন্দ হচ্ছে না,,,তিথি এতো ইচ্ছে করছে কষে চড় দিতে কিন্তু রাগটা কন্ট্রোল করে আছে শুধু জব টা না হারাতে হয়,,,রনি শুধু বাহানা খুজে তিথির হাত ধরার,,,না হয় তিথির গা ঘেষে দাঁড়ানোর,,এই সব কেউ লক্ষ না করলো ও আবির ঠিক করছে,,,,আবিরের রাগটা যেন হাজার গুণ বেরে যায়,,,,
আবির রনির সাথে কেবিনে অনেক ক্ষন কথা বলছে,,,রনি থেকে এই অফিস কিনে নেয়,,,রনিকে একটা শর্ত দেয় যে যদি এই অফিস সে বিক্রি না করে তাহলে আবির তার ব্যবসা সব কিছু ডুবিয়ে দিবে আর ডিল ও কেনচেল করবে,,,ভয়ে রনি এই অফিস বিক্রি করে দেয়,,আবির রনির কলার ঠিক করে দিতে দিতে বলে
আবিরঃ ভবিষ্যত থেকে তিথি থেকে ১০০ হাত দূরে থাকবি ওকে(মুচকি হেসে)
রনিঃ মানে?তিথির সাথে আপনার কি?আর ওর কাছে থাকলে আপনার কি?
আবির রনির কলার টা একটু টেনে মুচকি হেসে বলে
আবিরঃ তিথি আমার কে তাই না???তিথি হচ্ছে মিসেস আবির রহমান,,, এর মানে তো আর বলতে হবে না তাই না
রনিঃ তিথি আপনার ওয়াইফ??
আবিরঃ তিথির নামের পিছনে যখন আমার নাম তাহলে তো আমার ওয়াইফ হবে তাই না???আর শুন কখনো যদি তিথির আশেপাশে ও দেখি না যত কোম্পানি আছে না সব ডুবিয়ে দিবো,,,,সব কিছু সহ্য করতে পারি আমার বউয়ের আশেপাশে কিছু ঘুর ঘুর করা কুকুর না ওকে
রনিঃ ওই তোর মানি আমি কুকুর (গরম হয়ে)
আবির এই বার একটু গরম হয়ে যায়,,কলার টা কিছু টা নয় পুরো টেনে দাঁতে দাঁত চেপে বলে
আবিরঃ আমার নাম হয়তো ভুলে যাচ্ছিস??যা বলি তা করে দেখাই আমি তা তো জানিস,,,এক সেকেন্ড লাগবে তোকে রাস্তায় আনতে,,,,তোকে রাস্তায় আনতে শুধু আমার নাম যথেষ্ট ওকে,,,,
রনি মাথা নিচু করে নেয়,,কারণ আবির অনেক বড় ব্যবসায়ী,,,তার সাথে ব্যবসা করতে সবাই চায়,,,,সে যদি কোনো কোম্পানি থেকে একটু সরে দাঁড়ায় তাহলে অই কোম্পানির লস হয়,,,,
আবিরঃ আর শুন নেক্সট টাইম আওয়াজ নিচে রেখে কথা বলবি আমার সাথে,,,আর তিথি থেকে অনেক দূরে,,,,,একবার ও যদি ওর আশেপাশে দেখি না তাহলে অই দিন দেখবি তোর কি হাল করি,,,,
রনির কেবিন গ্লাস এর হওয়ায় সব কর্মচারী রা বাহিরে থেকে দেখছে,,তারা বুজতে পারছে যে কিছু একটা হচ্ছে আবির আর রনির মাঝে,,,,
আবির এক ঘন্টার মধ্যে কিছু পেপার আনায় উকিল দিয়ে,,,, সব কর্মচারী শুধু তামাশা দেখছে কি হচ্ছে,, তিথি এই দিকে নজর না দিয়ে নিজের মত কাজ করছে,,,রনি পেপার গুলো সাইন করে অফিস থেকে চলে যায়,,,আবির এসে সবার সামনে দাঁড়ায় সবাই ডাকে,,,
আবিরঃ আজ থেকে আপনাদের নতুন বস আমি,(তিথির দিকে তাকিয়ে)
আবিরের কথা শুনে সবাই অনেক টা অবাক আর বেশি অবাক তো তিথি,,তিথি আবিরের কথা শুনে নিজে নিজে বলে
তিথিঃ (মারে মা এই বজ্জাত এনাকন্ডা কখনো কি আমার পিছন ছাড়বে না,,,নিশ্চয়ই এমন কিছু করেছে যে এই অফিস উনার হয়ে গেছে,,,,)
সবাই যার যার কাজে যায়,,তিথি যেতে লাগে তখন আবির তিথিকে বলে
আবিরঃ মিস তিথি আমার কেবিনে আসুন
তিথিঃ আমি কেন?
আবিরঃ আপনি অফিসের বসের পিএ তাই না
তিথিঃ জ্বি
আবিরঃ যেহেতু এই অফিসের নতুন বস আমি তাহলে আজ থেকে আপনি আমার পিএ ওকে
তিথি কিছু টা রেগে যায় গাল নাক সব ফুলিয়ে বলে
তিথিঃ হুম
আবিরঃ আমি কেবিনে যাচ্ছি তাড়াতাড়ি আমার কেবিনে এক কাফ কফি বানিয়ে আনবেন আর হ্যাঁ কফি যাতে ভালো হয় ওকে
তিথিঃ(কফির মধ্যে ইঁদুরের ওষুধ মিশিয়ে আনবো এই ভালো)
তিথি বিড়বিড় করে এই সব বলে,,
আবিরঃ আমাকে মারার প্লেন হয়ে গেলে তাড়াতাড়ি কফি নিয়ে আমার কেবিনে আসুন,,
তিথিঃ(উনি কি ভাবে জানলো যে আমি উনাকে মারার প্লেন করছি?)
আবিরঃ দিনে স্বপ্ন কি বেশি দেখো?
তিথিঃ মানে?

আবিরঃ তাহলে এতো হারাও কোথায়?
তিথি বিরক্তি ভাব নিয়ে অই খান থেকে চলে যায়,,আবির নিজের কেবিনে গিয়ে বসে
আবিরঃ তুমি চাইলে ও আমার থেকে দূরে থাকতে পারবে না তিথি,,কারণ আমি তোমায় কখনো আমার থেকে দূরে যেতে দিবো না,,,,আমি আমার মত করে তোমায় মানাবো,,,খুব শখ তাই না অন্যের পিএ হওয়া,আজ থেকে বুজবে এই বজ্জাত বস কেমন
তিথি কফি বানাচ্ছে আর বকবক করছে,,,
তিথিঃ ইচ্ছে তো করছে তেলাপোকা কে ভর্তা করে কফর সাথে মিশাই আর বিষ ও মিশাই তারপর খাবাই ওই বজ্জাত নতুন বস কে হু,,
পাশে একজন কফি খেতে এসে তিথির কথা শুনে বমি করে দেয়,,তিথি ভ্রু কুচকে তাকায় আবার ডোন্ড কেয়ার ভাব নিয়ে কফি নিয়ে আবিরের কেবিনের সামনে যায়
তিথিঃ আল্লাহ দুনিয়ায় কি মানুষ এর অভাব ছিলো যে শেষ মেষ এই বজ্জাত আমার বস হওয়ার কথা ছিলো,, ইচ্ছে তো করছে পঁচা বাসি নালায় ডুবিয়ে আপুশ(গোসল) করিয়ে করিয়ে মারি হু
তিথি আজ অনেক দিন পর এই ভাবে বকবক করছে তাও নিজে নিজে,, পাশে এক পিয়ন যাচ্ছে আর বলে
পিয়নঃ এই ম্যাডাম কি পাগল নাকি এই ভাবে নিজে নিজে বকবক করছে,,,
তিথি কেবিনে নক করে বলে
তিথিঃ মে,,,,,

আর বলতে পারে নাই তার আগে আবির বলে
আবিরঃ ইয়েস কামিন
তিথি মুখ বাঁকা করে বলে
তিথিঃ পুরো লাইন টা ও বলতে দেয় নাই,, মে পর্যন্ত বলতে পারছি এল মিনিট মে বলছি তার মানে আমি ছাগল?
আবিরঃ দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে কফি ঠান্ডা কেন করছো?আবার বানাবে বুজি?
তিথি টেবিলে কফি রেখে বলে
তিথিঃ এই নেন আপনার জফি
আবিরঃ এক চুমুক খাও
তিথিঃ কিইই
আবিরঃ চিল্লাতে বলি নাই বলছি এক চুমুক খাইতে,,না মানে যদি আবার কফিতে বিষ টিষ মিশিয়ে আনো আমাকে মারার জন্য তাই,,,শুধু এক চুমুক খাবে আর বেশি না ওকে,,যদি বেশি খাও না তাহলে তোমার বেতন থেকে কেটে রাখবো কফির টাকা,,,
তিথিঃ(কিপ্টুস)
চলবে,,,,,,