পারফেক্ট ভিলেন !! Part- 10
সকালে…
মেরিনের ঘুম ভাঙলো । দেখলো যে ও নীড়ের বুকের মধ্যেই আছে ।
মেরিন : oh no … ওরে ভাইরে ছার আমাকে … নকল romance এর নামে আসল romance হয়ে গেলো। এখন কি হবে? কি আর হবে… আমারই তো জামাই … আরে আমার মেয়েটা। কবিতা না গানের কাছে দিয়ে এসেছি… আল্লাহ… ওই ওঠো নীড়…
মনে মনে : মেরিন ভিলেন…
মেরিন ভ্যা ভ্যা করে কাদতে লাগলো। নীড়ের বড়ই আরামের ঘুমটা নষ্ট করে দিলো । নীড় চোখ বন্ধ রেখেই কয়েক বস্তা বিরক্তি নিয়ে
বলল : আহ জান.. let me sleep না… সকালবেলা কি ট্যা ট্যা করছো।
মেরিন তবুও ট্যা ট্যা করছে ।
নীড় : উফফ তুমি…
বলেই নীড় চোখ মেলল।
নীড় : কি হয়েছে তুমি ট্যা ট্যা করছো কে… আআআ….
নীড় উঠে বসলো।
.
নীড় : তততুমি এখানে?
মেরিন ভ্যা ভ্যা করেই যাচ্ছে।
নীড় : চুপ… 📢📢📢
মেরিন চুপ হয়ে গেলো।
নীড় : তততুমি আমার বুকের মধ্যে কি করছিলেন? সাহস কিভাবে হয় তোমার ? তুমি আমার রুমে এসেছো কোন সাহসে? বলো।
মেরিন : অ্যা হ্যা হ্যা হ্যা…
নীড় : আবারও… চুপ একদম চুপ… ফালতু মেয়ে ।
মেরিন : আমি ফালতু না। আপনি ফালতু… আপনি… 😭😭😭… আপনি আমার সাথে জবরদস্তি করেছেন। ও মোর খোদা… এখন আমি কিতা করবো? আমার কি হবে? আমার তো মইরে যাওয়া ছারা উপায় নেই … অ্যা হ্যা হ্যা …
নীড় : চুপ চুপ চুপ একদম চুপ ।
বলেই নীড় washroom এ চলেগেলো ।
মেরিন মনে মনে : আহা কি পেরেম বউয়ের ওপর । ঢং… huh.. দেখি আমার black rose কোথায়…
.
একটুপর…
মেরিন রোজের সাথে খেলছে । তখন নীড় বাঘের মতো জান্নাত বলে ডাক দিলো । মেরিন তো কেপে উঠলো । রোজকে কবিতার কাছে গিয়ে নীড়ের সামনে গেলো । আর নীড় সামনে যেতেই নীড় ধরাস করে মেরিনকে ১টা থাপ্পর মারলো। থাপ্পরটা এতো জোরে ছিলো যে পরে গেলো। রেগে ঘাড় ঘুরিয়ে নীড়ের দিকে তাকালো।
নীড় : সাহস কিভাবে হয় তোর? বল… তুই ইচ্ছা করে সব করেছিস তাইনা ? তুই আমার মেরিনের চেহারা সুযোগ নিয়ে আমার কাছে এসেছিস । তাইনা ? তোদের মতো বাজে ফালতু মেয়েদের আমি খুব ভালো মতোই চিনি । তুই আমার মেয়েকে নকল আদর দিয়ে আমার পরিবারকে ভুলিয়ে ভালিয়ে চৌধুরানী হতে চাস? মেরিন বন্যা নীড় খান চৌধুরী হতে চাস?
মেরিন উঠে দারালো । যদিও কথাগুলো মেরিনের উদ্দেশ্যে না তাও মেরিনের সাংঘাতিক রাগ উঠছে ।
মেরিন : enough … অনেক বলেছেন। কি মনে করেন নিজেকে? হাতে টাকা নাই থাকতে পারে কিন্তু টাকার পিছে মে… জান্নাত কখোনে ভাগে না । হতে পারেন আপনি কোটিপতি । কিন্তু আপনার টাকার ওপর আমার নূন্যতম কোনো লোভ আমার নেই । আর আপনি যে এতো ভাষন দিচ্ছেন আপনার বিবেকে বাধছেনা? একে তো নিজে এতো বড় ১টা কাহিনি করেছেন আবার নিজেই কথা শোনাচ্ছেন । ভুলে যাবেন না যে you are the culprit & i am the victim …
নীড় : তোমার সাহস দেখে আমি অবাক হচ্ছি । নীড় আহমেদ চৌধুরী বর্ষনের সাথে এমন করে কথা বলছো? get out from the house…
মেরিন : না যাবোনা। নিজের সাথে হওয়া অন্যায়ের বিচার না পাওয়া পর্যন্ত আমি কোথাও যাবোনা ।
নীড় : বিচার ? কিসের বিচার? oh… now i got it… তুমি এই cheap নাটক করে ভিখারিনী থেকে রানী হতে চাও? তোমার উদ্দেশ্য কখনো পূরন হবেনা । বুঝেছো?
মেরিন : আপনার মা কে যা বলার বলবো ।
নীড় : out …
বলেই নীড় মেরিনকে টেনে বের করে দিলো ।
.
মেরিন মনে মনে : শালা লুচি পরাটা । সব পুরুষ মানুষই এক । ধুর ভালো লাগেনা ।
তখনই ভিলেন ফোন করলো ।
মেরিন মনে মনে : নাও এরই কমতি ছিলো ।
মেরিন : হ্যালো …
ভিলেন : suicide করতে দৌড় লাগাও।
মেরিন : কি ?
ভিলেন : suicide করতে দৌড়াও। এখনই ।
মেরিন : না না আমি মরবো না। মরতে অনেক ভয় করে।
ভিলেন : আরে মরতে বলিনি । suicide এর নাটক করবে।
মেরিন : তাতে কি হবে?
ভিলেন : লাভ হবে ।
মেরিন : মানে?
ভিলেন : নীড় কোনো মাসুমের জীবন যেতে দিবেনা । ভিলেন হলেও আমার মতো না। ভিলেন ছিলো অল্প সময়ের জন্য । আর হাতে গোনা মানুষের জন্যেই ছিলো। nothing else… আর তাছারাও আপাদত ছোয়ার জন্য তুমি জরুরী । so …
মেরিন : কি…
ভিলেন : কোনো কথা না … যাও। guards গিয়ে নীড়কে inform করবে …
বলেই ভিলেন রেখে দিলো ।
মেরিন মনে মনে : আল্লাহ এর এতো বুদ্ধি। উফফ। চল মেরিন এখন দৌড়া …
.
মেরিন হাটতে লাগলো।
মেরিন : কিন্তু suicide attempt করবো কোথায় থেকে?
মেরিন নিজে নিজে বকবক করে হাটছে। এদিক দিয়ে যে ওর পেছন দিয়ে গাড়ি আসছে । যেটা ওকে পরকালে পাঠাতে যথেষ্ট সেটাতো ওর খেয়ালই নেই । যখনই খেয়াল করলো ততোক্ষনে গাড়ি ওর অনেক কাছে চলে এসেছে । যেটা দেখে মেরিনের হাত পা জমে বরফ হয়ে গেলো ।
মেরিন : আআআ…
কিন্তু মেরিন শহীদ হওয়ার আগেই নীড় এসে বাচিয়ে নিলো ।মেরিনের তো চোখ বন্ধ ।
মেরিন : আল্লাহ… মরেই গেলাম আমি…
নীড় : এই যে নটাংকি চোখ খোলো…
মেরিন চোখ মেলল। দেখলো নীড় দারিয়ে আছে । মুখে স্পষ্ট চিন্তার ছাপ।
নীড় : এই মেয়ে suicide করতে যাচ্ছিলে কেন?
মেরিন : তো কি করবো? আআআপনি আমার সর্বনাশ করেছেন । তো আমি কি করবো? আমাকে তো আর কেউ বিয়ে করবেনা । আর আপনিও তো আমাকে বিয়ে করবেন না । আপনি তো আপনার বউকে ভালোবাসেন । তো আমি মরবো না তো কি করবো?
নীড় : দেখো i am really very sorry… আমি জানিনা কালকে কি থেকে কি হয়ে গেছে । আসলে unfortunately তুমি মেরিনের চেহারা পেয়ে গেছো । আমি তোমাকে অনেক টাকা দিবো । তুমি আরামসে সে টাকা দিয়ে জীবন কাটা তে পারবে।
মেরিন তাচ্ছিল্যের হাসি দিয়ে ৩বার তালি বাজালো ।
মেরিন : বাহ মিস্টার চৌধুরী । আপনি সত্যি প্রশংসার যোগ্য । আচ্ছা যদি আপনার বোনের সাথে যদি এমন কিছু হতো তখন কি করতেন? আজকে আমি ক্ষমতাহীন বলে just sorry বলে টাকা দিয়ে ক্ষতিপূরন করছেন। সত্যি পুরুষ মানুষ বলতেই খারাপ । আপনার এই টাকা নিয়ে সুখের জীবন কাটানোর চেয়ে আত্মহত্যা করে দোযখ লাভ করাও যেকোনো মেয়ের জন্য সুখের হবে । আর আমিও সেটাই করবো। আমি আপনার কেউ না। তাই মরে গেলেও আপনার কিছুই যাবে আসবেনা।
বলেই মেরিন হাটতে লাগলো ।
.
কিছুক্ষনপর…
মেরিনের সামনে ১টা গাড়ি থামলো । যেটা থেকে নীড় নামলো। মেরিন নীড়কে ignore করে হাটতে লাগলো ।
নীড় : গাড়িতে ওঠো ।
মেরিন হেটেই যাচ্ছে। নীড় মেরিনকে গরুর মতো টেনে গাড়িতে বসালো । এরপর বাড়িতে নিয়ে গেলো । মেরিন দেখলো ওখানে ১জন কাজী আর ১জন ম্যাজিস্ট্রেট বসে আছে ।
মেরিন মনে মনে : এরা এখানে কেন?
নীড় : বসো ।
কবিতা মেরিনের মাথায় ঘোমটা দিয়ে দিলো ।
কাজী : নিহাল চৌ…
নীড় : ওই কাজী নীড় আহমেদ চৌধুরীর বাবার নাম বংশ পরিচয় সবাই জানে… তাই direct কবুলে চলে যান ।
নীড়ের ভয়ে কাজী নীড়ের কথা অনুযায়ী কাজ করলো । এরপর ম্যাজিস্ট্রেটের হাত থেকে কাগজ নিয়ে নীড় মেরিনকে
বলল : টিপসই দাও…
মেরিন : টিপসই কেন?
নীড় : আমি বলেছি তাই …
যাই হোক আবার নীড়-মেরিনের বিয়ে হলো ।
নীড় : শোনো তুমি আজকে থেকে officially আমার বউ… কিন্তু যেদিন মেরিন নীড়ের জীবনে ফিরে আসবে সেদিনই এই divorce হবে নীড়-জান্নাতের ।
কবিতা : সে যাইই হোক… স্যার । আজকে ১৯ই নভেম্বর আপনাদের বিয়ে হলো। বলুন।।।
নীড় : কি? আজকে কতো তারিখ?
কবিতা : ১৯তারিখ। নভেম্বরের।
নীড় ধপ করে বসে পরলো।
নীড় : what have i done…
কবিতা : কেন স্যার কি হয়েছে?
মেরিন মনে মনে : আজকে তো আমাদের বিবাহ বার্ষিকী… ৩বছর হয়ে গেলো… হামম। আসলেই মেরিন নীড়ের … love you আল্লাহ ।
.
পরদিন….
চৌধুরী বাড়িতে…
নীলিমা বরনডালা নিয়ে দারিয়ে আছে ।
নীড় : এসব কি মামনি?
নীলিমা : আমি তোমার কোনো কথা শুনতে চাইনা। তুমি যে আমার ছেলে সেটা ভেবেই আমার লজ্জা করছে । whatever আল্লাহর কালাম মেনে যখন বিয়ে হয়েছে তখন বাড়ির বউকে বরন করে নেয়া আমার দায়িত্ব। এ বিষয়ে আমি কোনো কথা শুনতে চাইনা ।
নীলিমা ২জনকে বরন করে নিলো । নীড়-মেরিন-ছোয়া একসাথে বাড়িতে ঢুকলো । নীড় হনহন করে ওপরে চলে গেলো ।
নীলিমা : এ বাড়ির বই তুমি হয়ে গেছো । কিন্তু ভুলেও কখনো আমাদের কারো মনে মেরিনের জায়গা নেয়ার চেষ্টা করবেনা । যদি পারো নিজের জায়গা তৈরী করবে। মনে রেখো যে কেউ চাইলেই মেরিন বন্যা হতে পারেনা ।
নিহাল : কিন্তু মেরিন বন্যা চাইলেই যেকোনো রূপ ধারন করতে পারে । মেরিন বন্যা হলো পানির মতো। যে পাত্রে রাখা হয় সে পাত্রের আকার ধারন করে। সমুদ্রের হলে প্রলয় করে , গ্লাসে হলে তৃষ্ণা মেটায় ….
নীলিমা : মানে?
নিহাল : মানে কিছুইনা ।
বলেই নিহাল চলে গেলো ।
মেরিন মনে মনে : বাবার কথায় রহস্যের গন্ধ পাচ্ছি । বাবাই ভিলেন নয় তো???
.
কয়েকদিনপর …
চৌধুরী বাড়ির বাইরে প্রেস & মিডিয়ার। মেরিন বন্যার জন্য ।
journalist : প্রিয় দর্শক , এতোদিন ধরে আমরা ভেবেছি যে the মেরিন বন্যা নীড় খান চৌধুরী হঠাৎ গায়েব হয়ে গিয়েছে । but its wrong. তিনিতো পরম আনন্দে সংসার করছে । wow…
নীড় : বাবা এই journalist কি সব বলছে ? একে তো আমি …
নিহাল : স্টপ নীড়। যদি ওরা জানকে মেরিন ভেবে থাকে তবে ভাবতে দাও । কারন মেরিন বন্যার উপস্থিত থাকাটা জরুরী ।
নীড় : তাই বলে ওই গাইয়া ভূতটাকে মেরিন সাজিয়ে রাখবো?
নিহাল : হামম। রাখতে হবে । এতে ২টা লাভ আছে। এক ; কেউ underestimate করবেনা । আর দুই ; এটা অনেক মূল্যবান । মেরিনের কানে যদি পৌছায় যে অন্য কেউ ওর নাম নিয়ে আছে তবে … ছুটে চলে আসবে ।
journalist : নিহাল স্যার আমরা কি ১টা বার মেরিন ম্যামের সাথে দেখা করতে পারি?
নীড় : no…
নিহাল : yes… নীড় মামনি অতোটাও অসুস্থ নয় যে কথা বলতে পারবেনা । মামনি …
মেরিন এলো । but চমকিলা পোশাকে ।
journalist : OMG… can you believe that মেরিন বন্যা নীড় খান চৌধুরী এমন 3rd class dress এ? চলুন তার কাছে থেকেই জেনে নেই এসবের কারন । ম্যাম আপনি এমন শাড়িতে ?
মেরিন : আমার ইচ্ছা …
journalist : ম্যাম আপনিতো always stylish dress up করেন । তাই বললাম আর কি…
মেরিন : মেরিন বন্যা যেটা পরে সেটাই মেরিন বন্যার style ….
.
কয়েকমাস পর থেকে সবার কথায় মেরিন চমকিলা পোশাক বাদ দিয়ে normal পোশাক পরতে শুরু করে । যার ফলে নীড় actually মাতাল নীড় মেরিনকে মেরিন ভেবেই romance করে । as a result নির্বন হয় । 😒😒😒 ।
ব্যাস এভাবেই চলতে চলতে অনেক গুলো বছর কেটে যায় ।
😎😎😎।
long past….
]]]
{{{ অধরাকে নিয়ে অনেকের মনে প্রশ্ন দেখলাম । যদিও confused হওয়ার কিছু নেই… 😅😅😅 । তবুও আমি clear করছি । অধরা পরম সুখে খান বাড়িতে আছে । আমার মনে হয় আমি ২ বার অধরার নাম নিয়েছি । মনে হয় না i m sure যে আমি অধরার নাম নিয়েছি । }}}
.
.
বর্তমান…
রোজ : মম… আমার লেট হচ্ছে তো।
মেরিন : ২মিনিট সোনামা …
রোজ : তুমি কি করছো কি সেটা বলবে তো ?
মেরিন : নজর কাটছি।
রোজ : মানে?
মেরিন : মানে কালকে আমার বাচ্চাটাকে কতো সুন্দর লাগছিলো । নিশ্চয়ই কোনো না কোনো শিং কাটা হনুমানের নজর লেগেছে ।
নীড় : আমার তো মনে হয় তোমারই লেগেছে ।
বলেই নীড় কানে তুলা গুজলো । জানে মেরিন ভ্যা ভ্যা শুরু করবে। রোজও বুঝলো যে মেরিন অমনটাই করবে।
রোজ : মম… তারাতারি করো। লেট হচ্ছি… 😢…
মেরিন ফুপাতে ফুপাতে করলো। রোজ বের হলো । drive করতে করতে রোজ দেখলো যে ৩-৪টা ছেলে মিলে ১টা মেয়েকে disturb করছে । আর কি লাগে? শত হলেও মেরিন বন্যার মেয়ে প্রতিবাদ না করলে কি চলে ? নেমে দে দানা দান ছেলেগুলোকে মারলো । এরপর ভার্সিটিতে গেলো ।
.
ভার্সিটিতে…
রোজ গাড়ি থেকে নামলো । এদিকে রোজের কপালের কোনে যে সামান্য একটু কাটা। যেটা রোজ নিজেই খেয়াল করেনি । কিন্তু সেজানের চোখে ঠিকই পরলো।
সেজান : রোজের কপাল কাটলো কি করে?
রোজ বই আনতে লাইব্রেরীতে গেলো । তখন সেজান পেছন থেকে গিয়ে রোজের চোখ বেধে দিলো । এরপর হাত বেধে দিলো । এরপর ১হাত দিয়ে রোজের মুখ চেপে ধরে অন্য হাত দিয়ে রোজের কপালে মেডিসিন লাগিয়ে হাতের বাধন খুলে চলে গেলো ।রোজ চোখের বাধনটাও খুলে নিলো ।
রোজ কপালে হাত দিলো ।
রোজ : আমার কপাল কেটে গিয়েছিলো ? কে ছিলো এটা? এই perfume টা মনে হয় আমি চিনি … সেজান …
রোজের ঠোটের কোনে হাসি ফুটলো। কেন সেটা নিজেও জানেনা ।
রোজ : লোকটা বরই আজব …
.
((( মেরিন : জন…. মেরিন বন্যা খানকে চেনার বা বোঝার ক্ষমতা স্বয়ং মেরিন বন্যা খানেরও নেই … বাকীরা কি করে বুঝবে ???
#ঘৃণার_মেরিন_৩ এর কনসেপ্ট কিছুটা ভাবা শেষ । আর যেহেতু ঘৃণার মেরিন সবার ভালোবাসা … তাই এটাই আগে ভাবলাম। কিন্তু যদি বেশিরভাগ মানুষের objection থাকে তবে অন্য গল্পের কনসেপ্ট ভাববো। plis কমেন্টে জানাবে।
love you এতততততো গুলা । )))
চলবে…
Comments