না বললেও ভালোকিন্তুবাসি !! লেখাঃ মোহনা
না বললেও ভালোকিন্তুবাসি
☆: please জল্লাদ… ছেরে দিন আমাকে…. আমি আর কখনো এমন কিছু করবোনা… ছারুন আমার হাত…. আমার হাতটা ছিরে গেলে আমাকে বাজে লাগবে দেখতে….
please ছারুন…. ও বাবারে, ও ভাইয়ারে, ও দুলাভাইয়ারে… বাচাও রে.. ১টা অবলা মেয়েকে তোমরা কেউ বাচাচ্ছোনা… এতো বড় অন্যায় চুপচাপ দেখছো? আল্লাহ… তোমার দিলে কি দয়া হয় না…. 😭😭😭… একি এতো কাদছি তাও ছারছেন না। ছারুন না please …
রেদোয়ান চৌধুরী : এই সাগর ছার মামনি কে… কোথায় নিয়ে যাচ্ছিস?
সাগর : marriage registry office ….
সবাই : 😱।
☆: কেন?
সাগর : বিয়ে করতে….
☆: হায় হায় বলে কি…. আমি কেবল সাড়ে নাইন থুরি.. পোনে টেনের student …
আমি ১৫ বছরের শিশু…
কে শোনে কার কথা সাগর টেনে নিয়ে গাড়িতে বসালো।
(বিঃ দ্রঃ “ না বললেও ভালোকিন্তুবাসি !! লেখাঃ মোহনা” গল্পের সবগুলো পর্ব একসাথে পেতে এখানে ক্লিক করুন)
[[ দারান দারান পরিচয় করাচ্ছি। যে জল্লাদ ব্যাক্তিটা টানাটানি করছে i mean টেনে নিয়ে যাচ্ছে তার নাম the জল্লাদ সাগর চৌধুরী…. ফ্যাশন জগতের গুপ্ত রত্ন & সেই সাথে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের ১জন GM রেদোয়ান চৌধুরীর ছেলে। সাগরের মায়ের নাম শিখা চৌধুরী। বড় বোনের নাম শ্রাবনী চৌধুরী। মিসেস শ্রাবনী নিশান আহমেদ চৌধুরী। সাগর কেবলমাত্র mbbs 2nd year no no পোনে 3rd year এর student… ভীষন রাগী। কথা বলে কম রাগ করে বেশি।
আর যেই অবলা অসহায় অবুঝ বাচ্চাটাকে গরুর মতো টেনে নিয়ে যাচ্ছে তার নাম মোহনা খান। 🙈😎🙊।
মোহনার বাবার নাম শুভ্র খান। মোহনার মায়ের নাম সোহানা খান। মোহনার বড় ভাইয়ের নাম অভ্র খান আর বড় বোনের নাম অহনা খান। মিসেস অহনা সৌরভ মাহমুদ খান। ভাবির নাম দিপ্তী রায়হান খান। মোহনা class 9 এ পরে। october মাস। ৩মাস পর class 10 এ উঠবে তাই মোহনা এটাকে পোনে 10 বলে।
বাকী কাহিনি পরে বলবো। ]]
.
গাড়িতে…
মোহনা: এ্যা.. হ্যা হ্যা…😭…
সাগর : 😒।
মোহনা: এভাবে তাকাচ্ছেন কেন? আপনি মানুষ না আলকাতরা বলুন তো? কোনো পিচ্চি কাদছে আর আপনি গরুর মতো তাকাচ্ছেন?
সাগর: কাকা fast the car…
মোহনা: মাগো আমার কান…. আপনি না ১টা cutie putie জল্লাদ…. মানে ভালোমানুষ। please আমাকে আমার সাথে এমন করবেন না। আমি আর কখনো আপনার টাকার চকোলেট খাবোনা।
সাগর: ১টা থাপ্পর মারবো। ফাজিল মেয়ে। … সব শয়তানি ছুটে যাবে….
মোহনা: না না আমি আপনাকে বিয়ে করবোনা। infact আমি বিয়েই করবো না…. আমি তো এখনো দুধের শিশু…. only awwe ki cute sweet 15… 16ও না।।। আমাকে কি এখন বিয়ে করা ঠিক হবে…?
সাগর: দুধের শিশু? ১টা দুধের শিশু হয়ে আমার খাবার drugs মিশিয়ে রুষার ঘরে রুষার সাথে বন্দী করার ফন্দী কি করে আটলে?
মোহনা: ওটা তো…
মনে মনে: থেমে যা মোহো থেমে যা । এই জল্লাদ মার্কা ইচ্ছাধারী বাঙ্গীটাকে যদি এখন বলি যে ওটা রুষা আপু করেছে তবে তো ভবিষৎে জল্লাদের সাথে বিয়ে হওয়ার সম্ভাবনা মাইনাস পার্সেন্ট। আর যদি না বলি বিয়ে….
কি করি….
সাগর : কি হলো বলো।
মোহনা: উফফ… এতো চিল্লান কেন? আমি তো আপনার কোলের মধ্যেই বসা নাকি…. 😬…
সাগর: কিছু ask করেছি?
মোহনা: কি?🤔।
সাগর : কালকে রাতে অমন কাজ কেন করেছো?
মোহনা : ইচ্ছা হয়েছে তাই করেছি… সমস্যা… যেন আপনার আর রুষা আপুর বিয়ে হয়।
কথাটা শুনে সাগরের মাথা আরো গরম হয়ে গেলো। কারন ও ভালোমতোই জানে মোহনাকে রুষা এমনটা করতে বলেছে। মোহনা রুষার নাম লুকিয়েছে বলে সাগর সেই ক্ষেপে গেলো। যাও মাথা ঠান্ডা হয়ে আসছিলো তাও আবার আরো বেশি গরম হয়ে গেলো।
.
গাড়ি থামলো। সাগর মোহনাকে টেনে ভেতরে নিয়ে গেলো। registry paper রেডি করানোর order দিলো। কিন্তু ঝামেলা বাধলো মোহনার বয়স নিয়ে । কারন ওর বয়স মাত্র ১৫…. মেজিস্ট্রেট apply reject করে দিলো। সাগরের ইচ্ছা হচ্ছে সব ভেঙে ফেলতে…. মোহনার খুশি দেখে কে? লাফালাফি শুরু করলো। সাগর সামনে থাকা চেয়ারটাতে ভীষন জোরে লাথি মেরে বেরিয়ে গেলো। যেই সাগর বেরোলো মোহনা লাফালাফি দাপাদাপি শুরু করলো…
মোহনা :
🎶🎵🎶
আহা কি আনন্দ
আকাশে বাতাসে….
জল্লাদ বুডঢা…
আমি কিউটি পুচকু…
বিয়ে বন্ধ…
আর কি ল….
🎶🎵🎶
মোহনা ঘুরতে ঘুরতে তার খাম্বা i mean সাগরের সাথে ধাক্কা খেলো।
মোহনা: কোন শালারে….
ঘুরে দেখে সাগর। সাগর লাল লাল আগুনের গোলার মতো তাকিয়ে আছে ।
মোহনা : হাই… ভালো আছেন? 😅…
মনে মনে: লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মাদুর রাসুল্লাহ….
এইবারও বাচাও আল্লাহ….
সাগর আবার মোহনাকে টেনে গাড়িতে বসালো। তবে এখন front sit এ।
মোহনা: ডল কাকা কোথায়?
( driver এর নাম ডালিম। মোহনা ডল কাকা বলে ডাকে। )
সাগর কোনো উত্তর দিলোনা ।
মোহনা: কি হলো পলকেই বোবা হয়ে গেলেন নাকি । আজব পাবলিক তো… আপনি..
সাগর : এই নাও…
মোহনা: awwe ki cute flake….
মোহনা সাগরের হাত থেকে নিয়ে খেতে লাগলো। সাগর ভালো মতোই জানে এখন chocolate না দিলে মোহনা nonstop বকবক করতেই থাকবে। আর এখন সাগর যথেষ্ট রেগে আছে। তাই এখন মোহনার মুখ বন্ধ থাকাই ভালো।
.
আসলে সাগরের একমাত্র মামাতো ভাই আয়ানের বিয়ে। রিম্পা নামের ১টা মেয়ের সাথে। love marriage …. বিয়েটা হচ্ছে নারায়নগঞ্জে। সাগরদের মামার বাসায়। রিম্পারা ২বোন। রিম্পা & রুষা। ২জনই রুপে গুনে ১০০ তে ১০০। রুষাকে দেখলে তো মোহনাই ড্যাব ড্যাব করে তাকিয়ে থাকে। কারন তাক লাগানোর মতো সুন্দরী রুষা । ফ্যাশন ডিজাইনিং নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছে। বাবা ১জন নেতা। প্রথম দেখাতেই রুষার সাগরকে ভালোলাগে। তাই নিজেই ১দিন propose করে বসে সাগরকে। সাগর accept করেনি । সাগর নাকি মোহনার মোহ তে পরে আছে। 🥱।😒। রুষা ওর বাবাকে দিয়েও কথা বলায়। কিন্তু সাগর-মোহনার বিয়ে আদিম যুগ থেকেই ঠিক হয়ে আছে। তাই রেদোয়ান না করে দেয়। কিন্তু রুষার তো সাগরকে চাই চাই। আর মোহনাও চায় বিয়ে ভাঙতে। কারন বিয়ে আর কাঠাল-বাঙ্গী-পাকা পেপে-আনারস একই।।। সবগুলাই just যঘন্য। বিয়ে মানে ওর কাছে নিজের awwwe ki cute family ছেরে অন্য গরুর ঘরে যাওয়া। আর ১বস্তা কান্না করা। কারন তার ভাবী & আপুকে তাই দেখেছে।
.
গতরাতের ঘটনা….
রুষা মোহনাকে ওই মাতাল করার drugsটা দিয়ে বলে সাগরের খাবারে মেশাতে। কারন মোহনাকে কেউ সন্দেহ করবেনা। মোহনা কথা মতো কাজ করলো । মোহনাকে খাবারের কাছে ঘুরঘুর করতে দেখে সাগরের সন্দেহ হচ্ছিলো। কিন্তু পিচ্চি বলে কিছু ভাবেনি। খাবার খেয়ে সাগরের মাথা কেন যেন ঝিমঝিম করতে লাগলো। কোনো রকমে রুমে পৌছালো। রুমে আগে থেকেই রুষা ছিলো। সাগর রুমে ঢুকতেই মোহনা দরজা বাইরে থেকে বন্ধ করে দিলো। রুষার কথা মতো। সাগর বুঝতে পারছে যে ওর নেশা হচ্ছে। কারন মাথা ঝিমঝিম করছে, ঝাপসা দেখছে। তারওপর দেখছে রুষা বসে আছে। সাগর দেরি না করে টলতে টলতে washroom এ গিয়ে চোখে মুখে পানি দিয়ে। গলায় আঙ্গুল দিয়ে বমি করারও চেষ্টা করলো। কিছুটা উপকার পেলো। যেই বের হলো রুষা জরিয়ে ধরলো। সাগর রুষাকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে ঠাস করে থাপ্পর মারলো। এরপর মিস্টার ৭মার পালোয়ান সাগর মশাই দরজার সাথে যুদ্ধ শুরু করলো… ভেঙেও ফেলল । দরজা ভাঙার শব্দে সারা বাড়ি ছুটে এলো। মোহনা ছারা। কারন সে ঘুম ।😴 সাগর সবাইকে রুমে থেকে বের করে চুপচাপ ঘুমিয়ে পরলো। কারন মাথা দার করানোই সম্ভব হচ্ছেনা…. ঘুমটা ভীষন দরকার….
সকালে উঠেই গন্ডারগিরি শুরু করলো।
.
এখন…
চকোলেট খেতে খেতে মোহনা ঘুমিয়ে পরেছে।
বিকালে ৩টা….
মোহনার ঘুম ভাঙলো। দেখে ও ওর ঘরেই ।
মোহনা: আমি বিয়ে বাড়িতে ছিলাম… ছিলাম তো ছিলাম কার বাপের কি… ক্ষুধা লেগেছে। ভাবি… ও ভাবি… ভাবি গো….
কি ব্যাপার আমার ভাবি সারা দেয়না কেন? 🤔। গিয়ে আবিষ্কার করি।
ভাবিকে খুজতে খুজতে মোহনা রান্নাঘরে গেলো। দেখলো সাগর রান্না করছে। মোহনা নিজের চোখ ডলে আবার দেখলো। এরপর সাগরের সামনে গিয়ে ধপাস করে চিমটি দিলো । এটা ওর স্বভাব। কিছু বিশ্বাস না হলে চিমটি কেটে চেক করে। আহা তা… নিজের গায়ে বা হাতে না…. সামনে যে থাকে তার গায়ে চিমটি কেটে।
চিমটি খেয়ে সাগর ouch করে উঠলো।
সাগর: নাগিন… নখ কাটোনা?
মোহনা: আপনি আমার ভাবির প্রথম ভালোবাসা & স্বামীর ( রান্নাঘর) সাথে পরকীয়া করছেন কেন?
সাগর: তো কি করবো? যদি আপনাকে বিয়ে বাড়ির খাবার এখন না রান্না করে দেই তাহলে এই বাসার ইট-পাথার-সিমেন্টের সাথে আমিও ধ্বসে পরবো। যা গলা আপনার । পিচ্চি পারমানবিক bomb…
মোহনা: কি বললেন আপনি? আমি জো..
১মিনিট আমরা না বিয়ে বাড়ি ছিলাম তবে এখানে কেন? এ্যা আমি বিয়ে বাড়িতে যাবে। বিয়ে খাবো । 😭।
সাগর জানতো এমন ভ্যা ভ্যা শুরু হবে তাই মোহনার কথা শুরু হতেই সাগর কানে তুলা গুজেছিলো।
.
রান্নাবান্নার পর….
সাগর খাবার বেরে নিয়ে এলো। মোহনার মুখে খাবার তুলে
বলল: নাও হা করো।
মোহনা: না আমি বিয়ে খাবো… ওখানে যাবো।
সাগর : same খাবার। এগুলো খেয়ে নাও।
মোহনা : না…
সাগর : তুমি যদি চুপচাপ খেয়ে নাও তাহলে kitkat এর ৩৬ পিসের ১টা box পাবে…
মোহনা: সত্যি?
সাগর: হামম।
মোহনা: তাহলে promise করুন যে আগামী ৩দিন আমাকে পড়াতে বসাবেন না….
সাগর মোহনার কান মলে
বলল: তবেরে পড়া চোর…. এতো ফাকি দিলে ভালো result কিভাবে হবে?
মোহনা: যেভাবে PEC & JSC হয়েছে। 😎।
সাগর: এটা S.S.C।।।
মোহনা: তো?
সাগর: আচ্ছা খেয়ে নাও। এরপর তোমাকে রিতু ( মোহনার বেস্টু) বাসায় ড্রপ করে আমি বের হবো।
মোহনা: রিতুদের বাসায়….😃..
সাগর: but no দুষ্টুমি… না হলে fruit salad খাওয়াবো।
মোহনাকে রিতুদের বাসায় ড্রপ করে সাগর আবার মামা বাড়ি গেলো।
.
রিতু: কি রে কাহিনি কি?
মোহনা : কার কাহিনি?
রিতু: তোর এখানে থাকার কাহিনি? 😒।
মোহনা: ওই তো জল্লাদ নিয়ে এলো।
রিতু মোহনার মাথায় থাপ্পর মেরে
বলল : গবেট বিয়ে খাওয়া বাদ দিয়ে নারায়গঞ্জ থেকে ঢাকা ক্যামনে কি?
মোহনা : দারা বলছি তার আগে…
বলেই মোহনা রিতুর পিঠে দামদুম কিল মেরে নিলো। এরপর সব বলল। সব শুনে রিতু হেসে গরাগরি খেতে লাগলো।
মোহনা: তোকে কি কোনো রম্য গল্প শুনিয়েছি যে ৩২টা বের করে হাসছিস। তুই আমার গুষ্ঠির মতো মিরজাফর…..
.
৭দিনপর…
মোহনা গাড়িতে বসে ঝিমাচ্ছে আর অভ্র ওকে ফল খাইয়ে দিচ্ছে।
অভ্র : বাবুইপাখি আরেকটু বাকী। হা করো।
মোহনা ঘুমাতে ঘুমাতে খেলো।
অভ্র : যেদিন school এ আসার হয় সেদিন time মতো ঘুমাতে হয়না বোকা….
মোহনা :উহু…
অভ্র মোহনাকে স্কুলে পৌছে রিতুর হাত তুলে দিয়ে চলে গেলো।
মোহনা ক্লাসে গিয়েও ঘুমাচ্ছে।
রিতু : ওই মোহো… মোহো… ওঠ ম্যাম চলে আসবে।
কে শোনে কার কথা…
রিতু মোহনার কানের সামনে চিল্লিয়ে
বলল: মোহো…. 📢📢📢
মোহনা ধরফরিয়ে উঠলো।
মোহনা : কি হয়েছে?
রিতু: আমার বাপের মাতা…
মোহনা: সর শালা নোয়াখাইল্যা।
রিতু: আজকে যখন স্কুলে আসবি তখন কালকে সকাল সকাল ঘুমাসনি কেন?
মোহনা: কালকে তো ৭টা বাজেই শুয়ে পরেছিলাম। কিন্তু ২টা বাজে ঘুম ভেঙে গেলো। ক্ষুধাও লাগলো। খেলাম গান শুনলাম dorabian night দেখলাম ঘুমিয়ে পরলাম।
রিতু: নতুন কিছু বল… ভূতের মতো রাত দুপুরে খাওয়ার অভ্যাস তোর বহুদিনের। এখন তো assignment দেখা তো। আমিও আমারটা বের করছি।
মোহনা : হামম।
কিন্তু মোহনা খুজেও কোথাও assignment পেলোনা।
রিতু: কিরে…
মোহনা: পাচ্ছিনা….
রিতু: what ? আনতে ভুলে গেছিস? এখন কালিপরী তোকে কি করবে?
মোহনা: huh…. bye…
রিতু: bunk মারবি?
মোহনা: তা নয়তো কি বকা খাবো।
রিতুও ব্যাগ গোছাতে লাগলো।
মোহনা: কি রে…
রিতু: lets bunk… কিন্তু আজকে কোন দিক দিয়ে বের হবো?
মোহনা: পাচিল টপকে। ৩নং রোডের বাউন্ডারির ওখানে দেয়াল repair এর কাজ চলছে।
রিতু: হায়…
২জন : awwwe ki cute..
২জন পাচিল টপকে বের হলো। সামনে তাকিয়ে দেখলো….
((( নায়িকার নাম মোহনা বলে আবার double meaning করবেনা কেউ। double meaning করলে এটা continue করবোনা। গল্প is গল্প। তবে কেমন লাগলো সেটা জানিও। )))
.
চলবে….
বিঃ দ্রঃ ” লেখাঃ মোহনা” লেখকের লেখা অন্য গল্প গুলো পড়তে এখানে ক্লিক করুন…
👉আমাদের ফেসবুক পেজ