অদ্ভুদ সেই মেয়ে টি ! র্পব-০৫
(এটা আমি কি দেখালাম? আমি যে ভয়টা
পাচ্ছিলাম সেটাই
অবশেষে হল।দিঘা আমাকে কিছু গোলাপ আর
একটি
প্রেম পত্র দিয়েছে।এখন যে আমি কি করব
আর
দিঘাকে কি বলব কিছুই বুঝতেছি না।আমার
অবস্থা
দেখে হাফিজ বলল….)
হাফিজ – কি করবি এখন? আঙ্কেল-আন্টিকে
কি বলবি
বিষয়টা?
আমি – না কাকা-কাকিকে বলা ঠিক হবে না।
হাফিজ – তাহলে কি করবি?
আমি – দেখি ওকে বুঝিয়ে বলবো।
হাফিজ – হুম দেখ।
* রাতে *
(খট খট খট দরজায় আওয়াজ হল।আমি দরজা
খুলতে
গেলাম কারন হাফিজ বাসায় নেই, ও থাকলে
ওকেই
বলতাম দরজা খুলতে কিন্তু বাইরে যাওয়ায়
দরজা
আমাকেই খুলতে হচ্ছে।কি আর করা দরজা
খুললাম।
দরজা খুলেই তো টাস্কি খেলাম।দিঘা
এসেছে।ওহহ্
দিঘা তো আমাকে সন্ধ্যায় ছাঁদে যেতে
বলেছিল
কিন্তু আমিতো ঐ মেয়েটার ভয়ে ছাঁদে
যাওয়া
বন্ধ করেছি তাই যাই নাই।কিন্তু এখন কি
করি? আমি
দিঘাকে বললাম…)
আমি – কেমন আছো দিঘা? ভিতরে আসো।
দিঘা – ভালো, আপনি?
আমি – আমি ভালো, দাঁড়িয়ে কেনো বসো।
দিঘা – (বসে,মাথা নিচু করে বলে) আজ
সন্ধ্যায় ছাঁদে
আসেন নাই কেন?
আমি – একটু পড়া ছিল।মনে করেছিলাম ওটা
শেষ
করে তাই যাব।(দেখলাম দিঘা কিছু একটা
বলতে
চাইতেছে কিন্ত পারছে না।
আমার আর বুঝতে বাকি রইল না যে দিঘা কি
বলতে
চাচ্ছে।যতই হোক আসলে মেয়েতো তাই
বলতে পারছে না তাই আমিই শুরু করলাম..)
আমি – তোমার সাথে আমার কিছু কথা আছে।
দিঘা – (খুব আকাঙ্ক্ষা নিয়ে বলল..) বলুন।
আমি – আসলে কথা হল- তুমি যেটা চায়ছো
সেটা
আমি বা তোমার পরিবার চায় না।তাছাড়া
তোমার পিতা-মাতা
আমাকে তাদের ছেলের মত দেখে আর আমিও
তোমাকে…।তুমি কি চাও তোমার পরিবারের
সাথে
আমার সম্পর্কটা খারাপ হোক।নিশ্চই তা
চাইবে না।আমি
তোমাকে যে ভালোবাসিনা সেটা কিন্তু না
আমি
তোমাকে অনেক ভালোবাসা তবে সেটা
ছোট
বোন মনে করে তুমি যদি চাও তাহলে আমরা
খুব
ভালো বন্ধু হবো।আমি তোমাকে এই কথা
গুলো
বললাম কারন তুমি খুব ম্যাচিউর তোমাকে
ভালো
ভাবে বুঝালে তুমি বুঝবা।(বলেই আমি দিঘার
হাত ধরে
বললাম…) প্লিজ আমায় ফিরায় দিও না।
(দিঘা কিছু না বলে
আমাকে বুকে জড়িয়ে নিল। আমিতো অবাক
কিছুই
বলতে পারছি না।হঠাৎ দিঘা বলে উঠল …..
চলবে,,
বিঃ দ্রঃ নিচে Next >> ক্লিক করলে পরবর্তী পর্ব পাবেন..!