1. নতুন গল্পঃ3. রোমান্টিক ভালোবাসার গল্প গুলোঃLove Rightলেখাঃ অরিত্রিকা আহানা

Love Right ! লেখাঃ অরিত্রিকা আহানা ( 1 )

Love Right !! লেখাঃ অরিত্রিকা আহানা

পাঁচ বছরপর দেশে ফিরছে নীল আর ওর বেস্ট ফ্রেন্ড আয়াত।
ঝাড়া মোছার কাজ করছিলো নিশু।কলিংবেল বেজে উঠতেই বিরক্ত হয়ে দরজা খুলতে গেলো।
দরজা খুলেই এভাবে কেউ ঝাড়ু হাতে দাঁড়িয়ে থাকবে নীল ভাবতেও পারে নি।নিশুকে দেখেই আয়াতের হাসি পেয়ে গেলো।নীলের মাথায় ঢুকছে না এই মেয়েটা কে?
নিশু:কাকে চাই?

(বিঃ দ্রঃ “ Love Right ! লেখাঃ অরিত্রিকা আহানা ” গল্পের সবগুলো পর্ব একসাথে পেতে এখানে ক্লিক করুন)

নীল:ঝাড়ু নামাও!
নিশুযে এতক্ষন ঝাড়ু উচিঁয়ে রেখেছিলো সেদিকে ওর খেয়ালই ছিলো না।এমনিতেই কাজ করছিলো তারওপর এরা এসে বিরক্ত করছে।আয়াত দেখে যদিও ততটা খারাপ লাগে নি কিন্তু নীলকে দেখে একটুও ভালো লাগে নি।যদিও চেহারাটা একদম হিরো টাইপ তবে প্রচন্ড ত্যাড়া মনে হচ্ছে এই ছেলেকে।
নিশু:নামাবো না আগে বলুন কাকে চাই?
নীল:দেখি সরো ভেতরে ঢুকতে দাও!
নিশু এবার দরজা আগলে দাঁড়ালো।
নিশু:না বললে এক পাও নড়বো না।
আয়াত মুচকি হেসে বললো…এটা নীলাস হাসানদের বাসা না?
নিশু:হ্যাঁ!নীলাস হাসানের কি হন আপনি?
নীল:😐তুমি নীলাস হাসানের কি হও?
নিশু:আমি উনার বউ হই আপনার কোন সমস্যা?
আয়াত নীলের দিকে তাকিয়ে আছে😂।নীল একবার তাকিয়ে ওর পা থেকে মাথা পর্যন্ত দেখে নিলো।মেয়েটার সাহস দেখে অবাক হয়ে যাচ্ছে।কি বলছে এই মেয়েটা এসব?
আয়াত:😂তুমি নীলাস হাসানকে চেনো?
নীল:তুই থামবি?
আয়াত নিশুর দিকে তাকিয়ে বললো…দয়া করে একবার আপনার শাশুড়ি মাকে ডাকুন তো!
নিশু গলা চড়িয়ে ডাক দিলো….আম্মায়ায়ায়ায়ায়া!
নিশুর চিৎকারে নীলের মাথায় আগুন ধরে যাচ্ছে ও তাড়াতাড়ি কানে হাত দিয়ে বললো…উফফফ!আল্লাহ কই থেকে এটা তুলে আনলা?!ইলারা বেগম বিড়বিড় করে নিশুকে বকছিলেন।কতবার করে এই মেয়েকে এসব করতে নিষেধ করেছেন কে শুনে কার কথা?লেখাপড়া বাদ দিয়ে উনি এখানে ঝি গিরি করছেন?হঠাৎ নিশুর চিৎকার শুনে উনি তাড়তাড়ি নিচে নেমে এলেন!
ইলারা বেগম:পাঁজি মেয়ে! দরজায় দাঁড়িয়ে চিৎকার দিচ্ছিস কেন?
সামনে এগোতেই দেখলো নীল দরজায় দাঁড়িয়ে আছে।
ইলারা বেগম দৌঁড়ে গিয়ে ছেলেকে জড়িয়ে ধরলেন।
নিশু এখনো ঝাড়ু হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে😯।
ইলারা বেগম ধমকে উঠলেন…কি হলো এখনো এভাবে ঝাড়ু হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছিস কেন?পেটাবি নাকি?
আয়াত মুচকি হেসে বললো…আপনি না এলে মনে হয় সত্যি সত্যি পেটাতো আন্টি!
নীল:এতবড় সাহস ওর আছে নাকি?কোথাকার কে নীলাস হাসান কে ঝাড়ু পেটা করবে?
নিশু ওকে একটা ভেংচি দিয়ে হাত থেকে ঝাড়ুটা ফেলে দিলো।ও ভাবছে তারমানে এই ছেলেটাই নীলাস হাসান?ছি!এতক্ষন কি বলেছে ও এসব?
নীল:(নীলাস হাসানের বউ😂?)
নিশু চলে গেলে ইলারা বেগম ওদের নিয়ে নীলের রুমে গেলো।
ইলারা বেগম নীলকে উদ্দেশ্য করে বললেন…চেহারার কি হাল করেছিস দেখেছিস?…এবার আর তোকে আমি যেতে দিচ্ছি না।
আয়াত নীলকে খোঁচা দিয়ে বললো…এবার মনে হয় না এমনিতেও যাবে😁।
নীল:পাগল নাকি তুই?…আমি না গেলে ওখানের কি অবস্থা হবে জানিস?
ইলারা বেগম:জানি।কিন্তু তুই ওখানে থাকলে যে তোর মা শান্তিতে থাকতে পারে না সেটা জানিস না?
নীল ইলারা বেগমের গলা জড়িয়ে ধরে বললো…ওরে আমার মেয়েটা!
ইলারা বেগমের মনে হলো উনি যেন উনার প্রানটা ফিরে পেয়েছেন।ছেলেটা না থাকলে বাড়িটে বড্ড ফাঁকা লাগে!
ইলারা বেগম: যত যাই করো এবার আর আমি তোমাকে যেতে দিচ্ছি না!
নীল:আচ্ছা ঠিক আছে সেসব পরে হবে।এখন বলো তো ইশু ফেরে নি এখনো?
ইলারা বেগম:ওর ফিরতে আরো ঘন্টাখানেক লাগবে।পরীক্ষা চলছে।
নীল:ওহ!
নীল কি যেন ভাবলো তারপর ইলারা বেগমের দিলে কৌতুহলী দৃষ্টিতে তাকিয়ে বললো…নিচে যে মেয়েটাকে দেখলাম?ও কে?আচার আচরনে তো বুয়া মনে হলো যেভাবে গলা চড়িয়ে ডাকছিলো।কিন্তু দেখে মনে হলো পড়ালেখা জানে!
ইলারা বেগম:তোদের সাথে মজা করেছে।এমনিতে খুব ভালো।আমার বান্ধবী মালিহার মেয়ে।ওর বাবা মানে মালিহার স্বামি জামান সাহেবের বদলি হয়েছে চিটাগাং তাই আপাতত কিছুদিন আমাদের বাসায় থাকবে ও।যাই হোক……তোরা ফ্রেশ হয়ে নে সবাই একসাথে লাঞ্চ করবো!আমি নিচে যাচ্ছি।
নীল আয়াতের দিকে তাকিয়ে বললো…জাস্ট ফাইভ মিনিট মা!আমি ফ্রেশ আসছি! বলেই ওয়াশরুমের দিকে দৌঁড়😂
আয়াত:খবরদার তুই আগে ওয়াশরুমে ঢুকবি না!
ওর কথা শেষ হওয়ার আগেই নীল ওয়াশরুমে ঢুকে দরজা লাগিয়ে দিয়েছে!
আয়াত:এই ছেলে এবার কখন বেরোবে আল্লাহই জানে!
ইলারা বেগম রুমে এসে নিশুকে বকছেন।
ইলারা বেগম:তোর কি কোন আক্কেল আন্দাজ নেই?..এভাবে ঝাড়ু হাতে কেউ দাঁড়িয়ে থাকে?..নীল একা হলে এক কথা ছিলো সাথে ওর বন্ধুও ছিলো।তুই এভাবে দরজা খুলতে গেলি কেন?আমার ঘরে কাজের মেয়ে নেই?
নিশু:আমি কি জানতাম নাকি তখন ওরা আসবে?
ইলারা বেগম:সেটা নাহয় বুঝলাম।কিন্তু এভাবে গলা চড়িয়ে ডাকছিলি কেন?
নিশু:আমি ভেবেছিলাম অন্য কেউ তাই মজা করছিলাম!
ইলারা বেগম:যা ফ্রেশ হয়ে আয়।চেহারা সুরুত তো কাজের মেয়ের মত বানিয়ে রেখেছিস বাদঁর মেয়ে! খবরদার যদি আর এমন করেছিস।
নিশু চট করে ইলারা বেগমের গলা জড়িয়ে ধরে বললো….তুমি আমার ওপর রেগে আছো খালামনি?
ইলারা বেগম:রাগ করার মত কাজ করলে রাগ করবো না?
নিশু:সরি!আর কখনো এমন করবো না।
ইলারা বেগম:আর এমন করলে আমি কি এমনি এমনি ছেড়ে দিবো নাকি?যা ফ্রেশ হয়ে আয়?
Love Right
আয়াত ওয়াশরুমের দরজা ধাক্কাচ্ছে।
আয়াত:এই নীল??
নীল:ইয়েস ব্রো😜
আয়াত:তাড়াতাড়ি বের হো প্লিজ!
নীল:আমার দেরী হবে তুই পাশের রুমে যা।ইশু তো এখনো ফেরে নি ওর রুমে যা!
আয়াত:এটা কেমন কথা?
আয়াতের সাথে ইশু ছাড়া এই পরিবারের সবারই ভালো সম্পর্ক।কিন্তু ইশুর সাথে একদম বনিবনা নেই।সে যাই হোক।হুট করে একটা মেয়ের বেডরুমে তো ঢুকে যাওয়া যায় না।যদিও সে এখন নেই।নীল জানে আয়াত ভুলেও ঐ রুমের কিনার দিয়ে যাবে না তাই এমন করছে😂
আয়াত:আল্লাহ তোর বিচার করুক!…হারামি!

প্রায় একঘণ্টা হয়ে গেছে নীল এখনো বেরোয় নি।এই ছেলে ইচ্ছে করে এমন করছে।আয়াত চুপচাপ বেডের ওপর বসে আছে।আজকে বের হোক নীল?
ইলারা বেগম নিশুকে পাঠিয়েছেন ওরা কি করছে এতক্ষন দেখে আসার জন্য।দরজার কাছে এসেই নিশু টোকা দিলো।
নিশু:আসবো?
আয়াত:জ্বি আসুন!
নিশু ভেতরে ঢুকতেই আয়াতের চোখ কপালে উঠে গেলো।একবারে অন্যরকম লাগছে।ফর্সা গায়ের রঙ সাথে কালো সেলোয়ার কামিজ এক কথায় সাধারণ।তবে তখনকার চাইতে অনেক আলাদা লাগছে। ওকে এভাবে তাকিয়ে থাকতে দেখে নিশু লজ্জা পেয়ে গেলো।
নিশু:আসলে খালামনি পাঠিয়েছে আপনাদের দেরি দেখে!
আয়াত মুচকি হেসে বললো…খালামনি মানে আপনার শাশুড়ি মা??
নিশু:(ইসসশ!কি বলতে ও যে কি বলে ফেলে নিজেই জানে না।তবে আর যাই হোক নীলের মত এমন ঘাড়ত্যাড়া ছেলেকে বিয়ে করে জিবনটা ছারখার করার কোন মানে হয় না)তখন আসলে আপনাদের সাথে দুষ্টুমি করছিলাম।সরি!এমন করাটা একদমই উচিৎ হয় নি।
আয়াত:আচ্ছা,,যাই হোক।আপনার নামটা কিন্তু জানা হলো না?
নিশু:জ্বি আমার নাম জরিনা বেগম!
আয়াত হাঁ হয়ে আছে?এত সুন্দর একটা মেয়ের নাম জরিনা কি করে হয়?আচ্ছা ও কি মজা করছে?দেখে তো মনে হচ্ছে না।
নিশু:আপনার নাম?
আয়াত এখনো শক কাটিয়ে উঠতে পারে নি!
নিশু:কি হলো আপনার?
আয়াত:হু??
নিশু:বলছি আপনার কি হয়েছে?
আয়াত:না কিছু না।
নিশু:(😂😂)উনি কোথায়?
আয়াত:কে নীল?…এক ঘন্টা হয়েছে ওয়াশরুমে ঢুকেছে এখনো বের হয় নি।
নিশু:এতক্ষন কি করছে উনি কোন বিপদ আপদ হয় নি তো?(অবাক হয়ে)
ওয়াশরুম থেকে নীলের গুণগুণ করে গানের আওয়াজ আসছে!
আয়াত:শুনলেন?…ইচ্ছে করে এমন করছে ফাজিলটা!
নিশু:আপনি উনাকে কিছু বলছেন না কেন?
আয়াত:অনেকবার ডেকেছি বের হচ্ছে না।ইচ্ছে তো করছে বাথটাবে চুবিয়ে রাখি কতক্ষণ।
নিশু:ঠিক আছে আপনি আমার সাথে আসুন আপনাকে গেস্ট রুমে নিয়ে যাচ্ছি।
আয়াত নিশুর পেছন পেছন বেরিয়ে হাঁটা ধরলো।নিশু বেরিয়ে যাওয়ার সময় কি মনে করে ওয়াশরুমে দরজাটা বাইরে থেকে লাগিয়ে দিয়ে গেলো।
আয়াত:(এইবার ঠেলা বুঝবা নীল!)
Love Right
আধঘণ্টা হয়ে গেছে আয়াতের কোন সাড়াশব্দ না পেয়ে নীল ওয়াশরুম থেকে বেরোনোর জন্য দরজা খুললো।কিন্তু একি দরজা খুলছে না কেন?…আয়াত কি বাইরে থেকে দরজা লাগিয়ে দিয়ে গেলো নাকি??…এবার কি হবে?ভাগ্যভালো ফোনটা ভেতরে নিয়ে ঢুকেছে।আয়াতকে কয়েকবার দিলো কিন্তু ধরছে না।ধরবে কি করে ও তো ফ্রেশ হচ্ছে।ফোনের আওয়াজ পেয়ে নিশু স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে দেখলো নীল ফোন দিচ্ছে!
নিশু একবার ভাবলো আয়াতকে ডেকে বলবে যে নীল কল করেছে পরে ভাবলো একটু শিক্ষা হোক বজ্জাত ছেলেটার।ও ফোনটা সাইলেন্ট করে রেখে দিয়ে বেরিয়ে গেলো।

ইশু ভার্সিটি থেকে সবে ফিরেছে।আজকেও তানিমের বাচ্চা ওকে কান ধরিয়ে দাঁড় করিয়ে রেখেছে।ওর মেজাজ চরম খারাপ হয়ে আছে।ও এসে সোজা উপরে চলে গেলো।নিশুও ওর পেছন পেছন উপরে উঠলো।
ইশু:ভাবে কি উনি?উনার জ্বালায় ক্যাম্পাসে যাওয়াটাই মুশকিল হয়ে যাচ্ছে।
নিশু:পরীক্ষা কেমন হয়েছে?
ইশু:তানিমের আন্ডা!
নিশু:😂এ আবার কেমন কথা?
ইশু:তুই জানিস আজকে আমাকে কি বলেছে?
নিশু:কি বলেছে?
ইশু:আমি নাকি একটা মুরগি তাই পরীক্ষা খাতায় সবসময় আন্ডা পাই!
নিশু:তুই কি বলেছিস?(অবাক হয়ে)
ইশু:আমি বলেছি আপনি একটা অ্যানাকন্ডা!
নিশু:তারপর?
ইশু:তারপর আর কি কান ধরিয়ে দাড় করিয়ে রেখেছে!
নিশু:উনি যে কেন তোর সাথেই এমন করে বুঝি না।
ইশু:জানিস না ভালো মানুষের শত্রু বেশি?
নিশু একটা মুচকি হাসি দিয়ে বললো…হুম!আমি তো ভুলেই গেছিলাম।

ইশুকে নিয়ে নিচে নামতেই ইলারা বেগম ডাকদিলো কিরে নীল নিচে আসছে না কেন?
আয়াত কিছু বলার আগেই নিশু বলে উঠলো খালামনি আমি উনাকে ডাকতে গেছিলাম বললো….মাথা ব্যাথা করছে উনি এখন ঘুমাবেন কেউ যাতে ডিস্টার্ব না করে।
আয়াত:😯
ইলারা বেগম:এই ছেলে কখন কি করে নিজেও জানে না তখন বললো….ক্ষিদে পেয়েছে এখন বলছে ঘুমাবে।তাই তো বলি চেহারার এমন হাল হয়েছে কি করে?ওখানেও নিশ্চই খাওয়াদাওয়ার অনিয়ম করেছে!…ঠিক আছে তোরা সব বসে যা।
আয়াত ইশারায় নিশুকে জিজ্ঞেস করলো কি হচ্ছে এসব?
নিশু একটা মুচকি হাসি দিয়ে বুঝালো নাথিং!

সবার খাওয়াদাওয়া শেষ।এমন সময় ইলারা বেগমের ফোনটা বেজে উঠলো।
নিশু:আমি নিয়ে আসছি খালামনি!
Love Right
রুমে গিয়ে ফোনটা হাতে নিয়ে নিশু চমকে উঠলো।সর্বনাশ নীল কল দিয়েছে এখন যদি খালামনিকে সব বলে দেয়।উফফফ কেন যে তখন খালামনিকে মিথ্যে কথা বলতে গিয়েছিলো?কি দরকার ছিলো ইচ্ছে করে ওর পিছে লাগার?আর কোন উপায় না পেয়ে নিশু ফোনটা সুইচড অফ করে দিলো।
ইলারা বেগম:কি রে ফোন কই?
নিশু:রেখে এসেছি?
ইলারা বেগম:কেন?
নিশু:কল সেন্টার থেকে ফোন এসেছিলো তাই!

গল্প করতে করতে প্রায় বিকেল হয়ে গেলো।এর মধ্যে নীলের কথা কারো মনেই নেই।আয়াতের সাথে নিশুর বেশ ভালোই জমে উঠলো।আড্ডা শেষ হতেই সবাই যার যার রুমে চলে গেলো।নিশুও উঠে চলে যাচ্ছিলো।আয়াত পেছন থেকে ডাক দিলো।
নিশু:কিছু বলবে?
আয়াত:নীল??
নিশু:ও মাই গড!
ও ভুলেই গেছিলো নীলের কথা।লাফ দিয়ে সিঁড়ি বেয়ে ওঠা শুরু করলো।রুমে ঢুকেই আগে ওয়াশরুমের দরজা খুলে দিলো।ইশু ও এসেছে সাথে।দরজা খুলতেই নিশুর হাত পা কাপাঁ শুরু করে দিলো ভয়ে।
ইশু:ভাইয়া??
রুমে এসে ফোন হাতে নিতেই দেখলো নীলের অনেকগুলো মিসড কল।ফোনটা ফেলে রেখেই নিচে গল্প করতে গিয়েছিলো।কিন্তু নীল এতবার কল দিলো কেন ইশু বুঝতে পারছে না।তাই দৌঁড়ে নীলের রুমে এসেছিলো।কিন্তু এসব কি?

চলবে… Love Right Love Right Love Right Love Right Love Right Love Right Love Right Love Right Love Right
Love Right Love Right Love Right Love Right Love Right
বিঃ দ্রঃ ” লেখাঃ অরিত্রিকা আহানা ” লেখকের লেখা অন্য গল্প গুলো পড়তে এখানে ক্লিক করুন…………

👉আমাদের ফেসবুক পেজ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *