Childhood marriage

Childhood marriage 2 !! Part- 22

#পর্ব-২২
#লেখিকা-সানজিদা সেতু
সায়নঃ ডু মি এ ফেভার,রিয়াকে এখান থেকে বাইরে নিয়ে যা কুইক…
মারুফঃ শিওর…এই যে ম্যাডাম চলুন…
রিয়াঃ What is this Sayon?তুমি এই বেয়াদব ছেলেটাকে কিছু না বলে আমাকে…
সায়নঃ মিস রিয়া,তোমার কি মন হয়,মারুফ এমনি এমনি তোমাকে মিথ্যে বলেছে?
রিয়াঃ তারমানে তুমি…
সায়নঃ হ্যাঁ আমি,আমিই ওকে বলেছিলাম এমনটা বলতে
রিয়াঃ কিন্তু কেন?
সায়নঃ দেখো রিয়া,আমার মনে হয় না যে আমাদের এই রিলেশনশিপটা আর কন্টিনিউ করা উচিত
রিয়াঃ হোয়াট!!!

সায়নঃ Actually I don’t like you.You are just not my type so…
রিয়াঃ How could yo do this to me!পছন্দ না করলে এতদিন এসব কি ছিল?
সায়নঃ এই ব্যাপারটার জন্যে আমি নিজেও অনেক সরি।আসলে পুরনো একটা মায়াজাল কেটে বের হয়ে আসার একটা ব্যর্থ চেষ্টা করেছিলাম আর তোমার ব্যাডলাক যে তোমাকে ইউজ করেই কাজটা করতে চেয়েছিলাম বাট এখন বুঝতে পারছি ডেসটিনিকে বদলানো কারো পক্ষেই সম্ভব না তাই I am sorry…
রিয়াঃ মানে কি?কি আবোল তাবোল বলছো!বেবি শোন আমি না একদ্ম ফাযলামির মুডে নেই সো প্লিজ স্টপ ইট
সায়নঃ আমি মোয়েও ফাযলামি করছি না,I am serious.রিয়া প্লিজ শুধু শুধু আর ঝামেলা বাড়িও না,বিলিভ মি সেপারেশনটাই আমাদের দুজনের জন্যই বেস্ট ওয়ে
রিয়াঃ Best way my foot,listen Sayon you have to be with me.I will not give up on you আর তাছাড়া আমরাতো এংগেজড তাইনা?
সায়নঃ কিসের এংগেজড!দেখো রিয়া আমি জাস্ট রিংটা তোমাকে গিপ্ট করেছিলাম,ওটার অন্য কোন মিনিং বের করার চেষ্টা কর না প্লিজ…
রিয়াঃ Just as a gift!how funny!আচ্ছা সায়ন,আমাকে কি তোমার গাধা বলে মনে হয়?
সায়নঃ এতদিনতো মনে হত না বাট এখন কিন্তু তাই মনে হচ্ছে
রিয়াঃ সায়ন..কান খুলে শুনে রাখো,আমি কিন্তু কিছুতেই তোমাকে ছাড়ছি না।তোমাকেতো আমি আমার করে নিবই,তারজন্যে যা কিছু করতে হয় করব
সায়নঃ রিয়া…বাচ্চাদের মত বিহেভ করা বন্ধ কর,এখান থেকে যাও আর আমার পিছু নেওয়া বন্ধ কর প্লিজ…
রিয়াঃ How could you do this to me?আমি কোনকিছু শুনতে চাই না,আমি জাস্ট তোমাকে চাই আর কিচ্ছু না
সায়নঃ রিয়া…
রিয়াঃ কি দোষ আমার?কি করেছি আমি?যদি কিছু করেও থাকি তবুও আমি এসব মানি না,তোমাকে পাওয়ার জন্য যা কিছু করা লাগবে সব আমি করতে রাজি।যত নিচে নামতে হয় নামব বাট তোমাকে ছাড়ব না…
সায়নঃ তুমি যে নিচে নামতে পারো আমি জানি,তোমার মত একটা মেয়ের প্রপোজাল যে আমি কেন একসেপ্ট করতে গিয়েছিলাম…
রিয়াঃ মানে?
সায়নঃ তুমি কি মনে করেছিলে,তানি আর তোমার মধ্যে সেদিন এক্স্যাক্টলি কি হয়েছিল আমি কিছুই জানি না!
রিয়াঃ (একটু ভয় পেয়ে)কি জানো তুমি!
সায়নঃ তুমি যা যা কন্সপিরেসি করেছো সবই আমি জানি বাট এতদিন কিছু বলিনি কারণ তোমাকে ছোট করতে চাইনি
রিয়াঃ বেবি প্লিজ আমার এই ছোট্ট ভুলটার জন্যে আমাকে এত বড় শাস্তি দিও না,প্লিজ আমাকে একটু বোঝার চেষ্টা কর
সায়নঃ আমি এই জন্যে তোমাকে কোন শাস্তি দিচ্ছি না,বিলিভ মি আমি যা করছি আমাদের দুজনের ভালোর জন্যই করছি
রিয়াঃ কি ভাল আছে এতে,আমি এসব মানি না,মানব না।তুমি শুধু আমার আর কারো না…
সায়নঃ রিয়া…আমার ধৈর্যের পরীক্ষা নিও না প্লিজ..জাস্ট প্লিজ লিভ মি…আর হ্যাঁ রিংটা ফেরত দিয়ে যাও
রিয়াঃ সায়ন…নো ওয়ে ওটা আর তুমি ফেরত পাবে না বুঝেছো?
সায়নঃ মারুফ…
(মারুফ এতক্ষণ নিরব দর্শকের ভূমিকা পালন করছিল,সায়নের ডাকে এগিয়ে আসলো)
মারুফঃ রিয়া…প্লিজ লিভ…
রিয়াঃ Don’t dare to touch me,আমি একাই যেতে পারব…
(রিয়া রেগে মেগে বেরিয়ে গেল,মারুফ সায়নের দিকে এগিয়ে আসলো)
সায়নঃ কি রে,ওভাবে কি দেখছিস?
মারুফঃ ওয়েল ডান ব্রো…যত তাড়াতাড়ি সবকিছু ক্লিয়ার করা যায় ততই ভাল
সায়নঃ বাট তোর কি মনে হয়,রিয়া এত ইজিলি হাল ছেড়ে দেবে
মারুফঃ মনেতো হয় না,ওই মেয়েতো কিছু না কিছু করবেই সো তোকেও প্রিপেয়ার্ড থাকতে হবে
সায়নঃ ডোন্ট ওয়ারি,আমি রেডি আছে।ওকে ওর যা ইচ্ছে হয় করতে দে
মারুফঃ আচ্ছা তানির ব্যপারটা তুই আগে থেকেই জানতি?
সায়নঃ হুম
মারুফঃ কবে থেকে?কিভাবে?
সায়নঃ এবারে বাসায় গিয়ে যখন ঠাণ্ডা মাথায় চিন্তা করলাম…থ্যাংকস টু ছোঁয়া অবভিয়াসলি,এই মেয়ে ওর ফ্রেণ্ডদের প্রচণ্ড বিশ্বাস করে আর যেকোন ক্রাইসিসে সবকিছু ঠাণ্ডা মাথায় হ্যাণ্ডেল করে।আমিও এই ছুটিতে একটু চিন্তা করে দেখলাম আর…আচ্ছা আমার ধারণা কি ঠিক?
মারুফঃ হ্যাঁ,সেদিন রিয়া নিজেই পুরো ব্যাপারটা ঘটিয়েছে আর ইনটেনশনালি পুরো দোষটা তানির ঘাড়ে চাপিয়েছে
সায়নঃ কিন্তু এমনটা কেন করল বলতো
মারুফঃ কি আবার,ক্লাবটাকে বন্ধ করে দিতে চেয়েছে নয়তো তোকে আমাদের থেকে দূরে সরাতে চাইছিল।আমারতো মনে হয় শুধু তানি না,ধীরে ধীরে আমাদের সবাইকেই তোর থেকে দূরে সরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করতো ঐ মেয়ে
সায়নঃ I am sorry দোস্ত,আমার জন্য তোদেরকে…আসলে আমিও একটা আস্ত গাধা,আমার শুরুতেই বোঝা উচিত ছিল যে তোরা এমনটা করতে পারিস না কিন্তু আমি…

মারুফঃ আমাকে সরি না বলে তানিকে সরি বল,বেচারি খুব কষ্ট পেয়েছে
সায়নঃ আমি জানি আমার ওকে সরি বলা উচিত কিন্তু…
মারুফঃ কিন্তু কি?
সায়নঃ কিভাবে বলতো,ওর চোখে যে আমি অনেক নিচে নেমে গেছি।তানির সাথে চোখে চোখ রেখে কথাইতো বলতে পারব না তাহলে সরি…কিভাবে?আমি পারব না
মারুফঃ তুই কিন্তু শুধু শুধু প্যানিক হচ্ছিস,কিছুই হয়নি জাস্ট যা আর বলে ফেল
সায়নঃ I need some time ইয়ার,কয়েকদিন যাক দেখবি আমি সব ঠিক করে নেব…
মারুফঃ তোর যেমন ইচ্ছা…

(পরদিন বিকেলে)
আজকে ক্লাসগুলো একটু তাড়াতাড়িই শেষ হয়ে গেছে,কয়েকদিন পরেই প্রজেক্ট সাবমিট করতে হবে তাই সবাই এই সময়টাকে কাজে লাগাচ্ছে।সায়নদের সার্কেলটাও এর ব্যতিক্রম নয়,অডিটোরিয়ামের পেছন দিকের বারান্দায় বসে শেষ মুহুর্তের কাজ করায় ব্যস্ত হয়ে পড়েছে সবাই।কাজ করতে করতে সবাই যখন রীতিমত ক্লান্ত হয়ে পড়েছে তখন হঠাৎই গিটারের টিউন শুনে সবাই নড়েচড়ে বসলো,আর কেউ না সায়নই গিটারের তারে টান ধরেছে।বেশ লম্বা একটা সময় পর সায়ন আবার গিটার বাজাচ্ছে তাই সবাই রীতিমত দৌঁড়ে চলে এসেছে।
Urta hi firoon in hawaoon mei kahin
Ya mei jhum jawoon
In ghataon mei kahin
Ek kardoon asma or jameen
Koyi rokhega mujhe yea nahi
Pehela nasha pehela khumar
Naya pyaar hai naya intezaar
Karloon main kya apna haar
Ai dil-e bekaraar
Mere dil-e bekaraar
Tumhi bataa
Pehela nasha pehela khumar…
গানটা শেষ করেই সায়ন যেন অন্য কোন জগতে হারিয়ে গেল,গিটারটা হাতেই ধরে রেখেছে কিন্তু যেন সুর তুলতেই ভুলে গেছে!চারপাশে এত মানুষ অথচ সায়ন যেন এসবের কোনকিছুই খেয়াল করছে না,ওর মাথায় শুধু একটাই চিন্তা ঘুরপাক খাচ্ছে আর সেগুলোর সবই ছোঁয়াকে ঘিরে!ছোঁয়া এখন কি করছে?কোথায় আছে?ওকে মিস করছে কিনা?পড়াশোনা ঠিকমত করছেতো?ইত্যাদি ইত্যাদি…
সায়নকে এমন আনমনা দেখে অন্য সবার মত সায়নের বন্ধুরাও বেশ অবাক হয়ে গেছে কিন্তু কাউকে সেটা বুঝতে না দিয়ে আশেপাশের উৎসুক জনতাকে দূরে সরাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে।অনেক কষ্টে সবাইকে ওখান থেকে সরানোর পরে যখন সবাই ওর দিকে তাকালো,ওকে দেখে মনে হল না যে আশেপাশে কি হচ্ছে না হচ্ছে সেই ব্যপারে ওর কোন আগ্রহ আছে।একমনে দূরে তাকিয়ে থেকে কি যেন ভাবছে আর একটু পর পর মুচকি মুচকি হাসছে…
ওকে এভাবে দেখে সবাই অনেক কনফিউজড শুধু একজন বাদে সে হচ্ছে মারুফ,ও সবার থেকে দূরে দাঁড়িয়ে ভাবলেশহীন চোখে তাকিয়ে আছে।
আসিফঃ ঘটনা কি রে?এর আবার কি হল?
মারুফঃ কি আর হবে,একজনের প্রেয়ে হাবুডুবু খাচ্ছে
দীপুঃ What!Are you serious?
মারুফঃ Of course I am serious,একবার ওর অবস্থা দেখ তাইলেই বুঝবি
আসিফঃ তাইতো বলি এসে পর্যন্ত জনাব এমন আনমনা কেন থাকছে,কারো সাথে ঠিকঠাক কথাও বলছে না!
দীপুঃ তা মেয়েটা কে?রিয়া?
মারুফঃ আরে না,রিয়ার সাথেতো সায়ন ব্রেক আপ করে ফেলেছে
(কথাটা শুনে সবাই একসাথে চিৎকার।দিয়ে উঠল)
আসিফঃ সত্যি!কবে কখন কোথায় কিভাবে?
মারুফঃ ধৈর্য্য ধর,আস্তে আস্তে সবই জানতে পারবি…

এরপর বেশ লম্বা একটা সময় কেটে গেছে,রিয়া আর সায়নের ব্রেক আপের কথাটাও প্রায় সবাই জেনে গেছে।ব্যাপারটা নিয়ে সায়নের বন্ধুরা সবাই বেশ খুশি কিন্তু ঠিক কি কারণে যে ঘটনাটা ঘটলো সে সম্পর্কে মারুফ ছাড়া আর কেউই তেমন কিছুই জানে না।সবকিছু মোটামুটি আগের মতই হয়ে গেছে,প্রবলেম শুধু একটা জায়গায়,তানি।মেয়েটা এখনও সায়নের সাথে ঠিকমত কোন কথাবার্তা বলছে না,ক্লাবেও ঠিকমত আসা যাওয়া করে না,এক কথায় সবার থেকে নিজেকে বেশ গুটিয়ে নিয়েছে।তবে এসবের মধ্যে একটা ভাল ব্যপারও আছে,সেটা হচ্ছে এরমধ্যে রাকিব আর তানি বেশ কাছাকাছি চলে এসেছে।যদিও ওদের সম্পর্কটাকে এখনও ঠিক রিলেশনশিপ বলা যায় না কিন্তু তবুও যা কিছু হচ্ছে তাতে ওরা সবাই বেশ খুশি,সবচেয়ে বেশি খুশি বোধহয় সায়ন।সায়ন যে এরমধ্যে ট্রাই করেনি তা কিন্তু না,বেশ কয়েকবার তানির সাথে কথা বলার চেষ্টা করেছে কিন্তু পারেনি।তানি ওর কোন কথায় শুনতে রাজি না,ওরই বা কি দোষ,বেস্টফ্রেণ্ড যখন এমন একটা কাজ করে বসে তখন ক্ষমা করাটা আসলেই অনেক কঠিন একটা কাজ হয়ে যায়,তানির ক্ষেত্রেও ঠিক তাই হয়েছে।রাকিব,দীপু,আসিফ,মারুফ ওরা সবাই শুরুর দিকে তানিকে একটু বোঝানোর ট্রাই করেছিল কিন্তু যখন কোন কাজ হল না তখন হাল ছেড়ে দিয়েছে।ওরা আর কেউই এসবের মধ্যে নেই,সবকিছুই ওদের দুজনের উপরেই ছেড়ে দিয়েছে।
ছোঁয়ার প্রতি সায়নের addiction টাও দিন দিন বেড়েই চলেছে,ব্যাপারটা আর সবাই খেয়াল করলেও এই সায়নটা কিছুই বুঝতে পারছে না।কিন্তু সেই বাড়ি থেকে এসে পর্যন্ত ছোঁয়ার সাথে কোন যোগাযোগ হয়নি সায়নের,হয়নি মানে করতে পারেনি আর কি।ছোঁয়ার পার্সোনাল কোন ফোন নেই আর যতবারই বাসায় ফোন দিয়েছে মা আর দাদীই শুধু কথা বলেছে,ছোঁয়ার কথা বলতে গিয়েও তাই সায়ন বলে উঠতে পারেনি…
যাই হোক আজ থেকে ভার্সিটিতে ফার্স্ট ইয়ারের ক্লাস শুরু হবে,পুরো ক্যাম্পাসটাই তাই ফ্রেশার্সে ভরে গেছে।সকাল থেকেই পুরো ক্যাম্পাসটা নতুনদের আনাগোনায় মুখরিত হয়ে গেছে।শুধু নতুনরাই না,পুরনো স্টুডেন্টরাও আজকে একটু তাড়াতাড়িই চলে এসেছে,উদ্দেশ্য একটাই নতুন যারা আসছে তাদের কাউকে পটানো যায় কিনা আর সেই সাথে র‍্যাগিংতো আছেই…

আর সবার মত সায়নের বন্ধুরাও একই উদ্দেশ্যে ক্যাম্পাসে চলে এসেছে,শুধু আসেনি সায়ন,ওর নাকি কি একটা কাজ আছে তাই একটু পরে আসবে।
যাই হোক ওরা এখন দাঁড়িয়ে আছে দুটো সায়েন্স বিল্ডিংয়ের মাঝামাঝি একটা জায়গায় আর নতুন কাউকে দেখলেই একটু আধটু র‍্যাগিং করছে আর মজা নিচ্ছে।
তিন চারটা মেয়ে ঠিক ওদের দিকেই এগিয়ে আসছে,দেখেই বোঝা যাচ্ছে সবাই ফ্রেশার্স।ওরা একজন আরেক জনের দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসি দিল,শয়তানি চিন্তা মাথায় ভর করেছে তাই।গুরু দ্বায়িত্বটা দেয়া হল রাকিবকে,রাকিব কিছু বলতে যাবে তার আগেই একটু দূরে চোখ আটকে গেল…
একটা মেয়ে ঠিক ওদের দিকেই এগিয়ে আসছে।মেয়েটার পরণে সাদা আর গোলাপী কম্বিনেশনের একটা থ্রিপিচ,পাতলা ছিপছিপে গড়ন,গায়ের বর্ণ উজ্জ্বল ফর্সা,লম্বা কোকড়ানো চুল বেণী করে রেখেছে,জোড়া ভ্রু আর টানা টানা চোখদুটোকে আড়াল করে রেখেছে একটা চারকোণা ফ্রেমের চশমা,পাতলা দুটো ঠোঁট আর তার ঠিক নিচেই বাম গালে ছোট্ট একটা তিল।হাসলে যখন গালে টোল পড়ে তখন তিলটা আপনা আপনিই ভেতরের দিকে দেবে যায়।মেয়েটা যে কতটা সুন্দর সেই সম্পর্কে বোধহয় ওর নিজেরই কোন ধারণা নেই তাইতো সাজগোজের ধারের কাছ দিয়েও যায়নি,চেহারায় কোন প্রাসাধনীর বিন্দুমাত্র ছাপ নেই তাইতো পুরো সৌন্দর্যটায় একেবারে ন্যাচারাল,এরমধ্যে কৃত্রিমতার কোন ছাপ নেই।ওরা যতক্ষণে মেয়েটার দিকে তাকিয়ে আছে ততক্ষনে মেয়েটা ওদের একদম কাছাকাছি চলে এসেছে।
– এক্সকিউজ মি,কম্পিউটার সায়েন্স ডিপার্টমেন্টটা কোনদিকে বলতে পারবেন?
চলবে…