রঙধনু-সিজন

দেখতে দেখতে দিন চলে আসছে ফারিহার জন্মদিনে তবে এভ্রিলের ইচ্ছে নাই ধুমধাম জন্মদিন পালন করার..সে খ্রিস্টান পরিবারের মেয়ে হলেও সুলেমানকে

🍁 লিভিংরুমের পরিবেশ থমথমে ফারিশ হাত মুঠ করে সোফায় বসে আছে..রাগে তার সারা শরীর বারবার কেপে উঠছে..এরকম চুপ থাকা যে

খুব একটা মিষ্টি গন্ধ মোহর নাকে এসে বারি খাচ্ছে বারবার..তার ঘুমের ঘোরে মনে হচ্ছে কেও তাকে অনেক গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে..চোখ

খুব একটা মিষ্টি গন্ধ মোহর নাকে এসে বারি খাচ্ছে বারবার..তার ঘুমের ঘোরে মনে হচ্ছে কেও তাকে অনেক গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে..চোখ

চোখ দিয়ে অনর্গল পানি পরছে মোহর..সামনে থাকা ব্যক্তিটির উপস্থিতি তাকে পোড়াচ্ছে নাকি উষ্ণতা দিচ্ছে বুঝতে পারছে না..তিন বছর পর..হ্যা তিন

সকালবেলা, ওয়াক থেকে এভ্রিল আর সুলেমান ফিরে এসে সামনে গাড়ি থেকে নেমে আসা মানুষটাকে দেখে অবাকের চরম পর্যায়ে অবাক..তাদের মুখটা

ফারিহা বক্সে জোরে গান দিয়েছে,আর নিজেই উড়াধুরা নাচ করেই যাচ্ছে..সে তার ভাইয়ের মনে ঝটকা দিয়ে পৈশাচিক যে আনন্দ পেয়েছে তা

কিচেনে এক ধ্যানে শাশুড়ির জন্য চিকেন ভুনা করছে মোহ..আজ এভ্রিলের হসপিটালের নাইট আছে..মোহ প্রতিদিন কিছু না কিছু রান্না করে ফেলে

🍁 তিন মাস পর, ফারিহা বেডের সাথে হেলান দিয়ে বারবার চোখ মুছছে,আজো নুহাস তাকে ভীষনভাবে অপমান করেছে..এই তিন মাস যাবত