তোকে চাই

সারাদিন হৈ-হুল্লোড় করে খেতে বসেছে সবাই। জেনি খাওয়ার থেকে এদিক-ওদিকই তাকাচ্ছে বেশি। দ্বিতীয় সারির এক কোণায় বসে আছে অসম্ভব মিষ্টি

রাদিব সাহেবের বাড়িতে আজ খুশির আমেজ। একমাত্র ছেলের বিয়ে উপলক্ষে দুই মেয়ে আর নাতি-নাতনীরা এসে পাল্টে দিয়েছে বাড়ির পরিবেশ। ফাঁকা

রোদ কিছু বলার আগেই ভ্রু কুঁচকে বলে উঠে শুভ্র, — ডায়েরি? এটা আবার কোন নতুন হিস্ট্রি? তাছাড়া, রোদ কখনো ইউএস

সাহেলের সাথে জেনি আর হ্যারিও স্টলে ঢুকলো। একটি বড় টেবিল ঘিরে বসে আছে সবাই। জেনী বারবারই কৌতূহলী দৃষ্টিতে তাকাচ্ছে। ডায়েরির

এয়ারপোর্টে দাঁড়িয়ে আছে হ্যারি আর জেনি। সবকিছুই গোলকধাঁধার মতো লাগছে তাদের। কোনদিকে যাবে ঠিক বুঝে উঠতে পারছে না। অবশেষে একটি

কিছুক্ষণ নিস্তব্ধ বৃষ্টির দিকে চোখ রেখে উঠে দাঁড়ালো জেনি। টেবিলের উপর রাখা ডায়েরিটি হাতে তুলে নিয়ে রুম থেকে বেরিয়ে এলো

ডক্টরের চেম্বারের সামনে দাঁড়িয়ে আছি। ভারি শরীরটা নিয়ে হাঁটতেও কষ্ঠ হচ্ছে আমার। এই মুহূর্তে যে মানুষটির কথা সবচেয়ে বেশি মনে

নানুর মৃত্যুবার্ষিকী ছিলো আজ। আজ প্রথম মামুর উপস্থিতিতে নানুর মৃত্যুবার্ষিকীর কার্যক্রমগুলো পুরো করা হলো। সেই উদ্দেশ্যেই সবাই মিলে গ্রামে গিয়েছিলাম

সকাল আটটা কি নয়টা বাজে। কারো হাসাহাসির শব্দে ঘুম ভেঙে গেলো আমার। জোর করে চোখদুটো খুলে পাশ ফিরে তাকালাম। রুম

সোফায় পা গুটিয়ে বসে আছি আমি। আমার সামনে বিছানায় উবু হয়ে বসে আছে চিত্রা। আদ্র-রোদ্রর গলায় “A” আর “R” লেখা