ঘৃণার মেরিন

রাতে……. নীড় রুমে গেলো। গিয়েই অবাক হয়ে গেলো। কারন সারা ঘর ফুল দিয়ে সাজানো। bed টাতো ফুলের দোকান। আর খাটের

২দিনপর…. আজকে শুক্রবার। তাই সবাই বাসায়। নির্বন কবির-নিহালের সাথে ঘোড়া ঘোড়া খেলছে। ১বার নিহালের পিঠে চরছে ১বার কবিরের পিঠে। দাদা-নানাও

মেরিন হনহন করে চৌধুরী বাড়িতে ঢুকলো। নির্বন নিচে বসেছিলো। মেরিন বাড়িতে ঢুকেই নির্বনকে নিয়ে ওপরে গেলো। মেরিন রেগে আছে। তাই

মেরিন জবটা পেয়ে খুশিই হলো। ওদিকে নীড়….. নীড়: আমি তোমার সেই রাগ আবার ফিরিয়ে আনবো। তোমার চোখের সেই আগুন ফিরিয়ে

মেরিনের জ্ঞান ফিরলো। চোখ মেলে দেখে সবাই দারিয়ে আছে। জনও। নির্বন: মামনি ও মামনি…… তুমি ঠিক আছো?? মামনি আমি তোমাকে

১৫দিনপর…… নীড় সুস্থ হলো। কেন যেন সুস্থ হয়ে নির্বনকে দেখার জন্য মন চাইছে। নীড় ready হয়ে বের হচ্ছে। নীলিমা: কিরে

কোলকাতায়…… রাত ১টা…… আড়াল বারান্দায় দারিয়ে আছে। আকাশপানে মুখ করে তাকিয়ে আছে। মেঘের সাথে তারার খেলা দেখছে। সেই সাথে মেঘ-তারার

ঘৃণার মেরিন part : 10 Writer : Mohona . ৮বছরপর…… কোলকাতায়… south point school …. . মনি:নির্বন ….. নির্বন….. এই

সকালে….. মেরিন নীড়ের বুকে ঘুমিয়ে আছে। পরম শান্তিতে। নীড় মেরিনের মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছে। মেরিনের ঘুম ভাঙলো। নীড়: good morning

জন: সসস্যার আর ননননেই। মমমারা গেছেন….. 🥺🥺🥺… কথাটা শুনতেই মেরিন জনকে ঠাস করে ১টা থাপ্পর মারলো। মেরিন: তোমার সাহস কিভাবে