নীরবতা

পুরো রাত পেটের ব্যথায় ছটফট করে ভোরের দিকে ঘুমিয়েছে উল্লাসী। তাই আর সকালে ঘুম থেকে উঠে তাকে ডাকলো না মেসবাহ।

শুভ্র বিকেলের সঙ্গে মেঘেদের প্রণয়.. আজ কয়েকদিন যাবৎ প্রচুর দেখা যাচ্ছে। বিকেল শুরু হতে না হতেই মেঘেরা এসে ভীড় জমায়

খানিকক্ষন থম ধরে মেসবাহর ফ্ল্যাটের দরজার সামনে দাঁড়িয়ে থাকার পর মুন্নি সরকার পা বাড়ালো নিজের ফ্ল্যাটের দিকে। বিয়ে তো সে

খানিক্ষণ ঘরের ভেতরে পায়চারী করে বিছানায় শরীর মেলে দিল মেসবাহ। তবে এপাশ ওপাশ করেও ঘুমের দেখা পেল না। রাগ তার

বাড়ি ছেড়ে হলে ফেরার সময় হয়ে এসেছে মুবিনের। আবারও তার সেই একঘেয়ে জীবন শুরু। পড়া পড়া আর পড়া, যেখানে নেই

“তুমি শাড়ি বদলে কামিজ পরে নাও। আমি এতক্ষণ তোমার বাসায় পরার জন্য আরও কিছু কামিজ দেখছি।” উল্লাসীকে ট্রায়াল রুম দেখিয়ে

বাবার বাড়ি ছেড়ে স্বামীর বাড়িতে পদার্পণের দিন দশেকের মতো হয়ে এসেছে উল্লাসীর। এর মাঝে না বাবার বাড়ি থেকে কেউ দেখতে

সকালের খাবারের পাঠ চুকেছে বেশ খানিকক্ষণ। তবে এবাড়ির সকল সদস্যর সাথে একসাথে খেতে বসে সংকোচে কাজ করছিল উল্লাসীর। যার ফলে

বউ নিয়ে বাড়ি ফিরতে ফিরতে রাত বেশি হয়ে যাবার কারণে বাড়ি না ফেরার সিদ্ধান্ত নিল চৈতালি। একদম কাল সকালেই না

মাথার উপর ফুল স্পিডে ভনভনিয়ে ফ্যান চললেও কুল কুল করে ঘামছে উল্লাসী। তাকে ঘিরে চারপাশে দাঁড়িয়ে রয়েছে অসংখ্য মানুষ। নতুন