ও আমায় ভালোবাসেনি

বাসায় ফিরতে ফিরতে রাত ১১ টা । বড্ড ক্লান্ত থাকায় বাবার সাথে শুধু দেখা করেই বিছানায় গড়িয়ে পড়েছি , চেইঞ্জ

বর্তমান_ এক ফালি রোদ জানালার ফাঁক দিয়ে এসে মিথির মুখের উপর পড়ছে । মিষ্টি রোদের তেমন তীব্রতা নেই । রাইদ

মাঝখানে কেটে যায় একটা বছর । এর মাঝে বদলে যায় অনেক কিছুই , আমার বড় হওয়ার সাথে সাথে বন্ধুমহল বড়

ঢাকায় যাওয়ার পর সময়গুলো দ্রুত যাচ্ছিলো । দেখতে দেখতে এসএসসি পরীক্ষা এসে গেলো । রাইদ ভাই ব্যবসা দেখাশোনা করছিলেন আর

রাত বারোটায় আমরা রংপুর পৌঁছাই । দশ ঘন্টা জার্নির ফলে শরীরের অবস্থা নাস্তানাবুদ । সিমি তো পুরো রাস্তাই ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে

আমি ঘুম থেকে উঠে দেখি বাসায় নিজের বিছানায় শুয়ে আছি । উঠে বসে আড়মোড়া ভেঙ্গে খেয়াল করি গায়ে একটা টিশার্ট

.দু বছরে বিশেষ কিছু বদলায়নি শুধু সবকিছু উন্নত হয়েছিলো । ফুপ্পি স্ট্রংলি ব্যবসায় হাত লাগিয়েছিলেন , বেশ সফলতা লাভ করছিলেন

আমাকে তো আট বছর বয়সেই ফুপ্পির বাসায় রাখা হয়েছিল তাই স্কুল জীবনটা পুরোটাই আমার ফুপ্পির বাসাতেই কাটে এমনকি কলেজ জীবনটাও

ভাইয়া আসলো বিকেলের দিকে । কিন্তু সে একা আসেনি নতুন মেম্বার নিয়ে এসেছে । সেই নতুন মেম্বার আর কেউ না

সন্ধ্যেবেলা ড্রয়িং রুমে বসে গল্প করছেন আম্মু আর ফুপ্পি । শুনলাম ভাইয়া আসবেন আজকে রাতে । বলা হয়নি আমরা দুই