ভালোবাসা এমনও হয় Season 2 !! Part- 19
আদ্রঃ তুই যদি আমার কিছু করিস তাহলে ও বাঁচবে নাহ মেঘ(চেচিয়ে)
মেঘ হাত নামিয়ে ভ্রু কুচকে আদ্রর দিকে তাকালো
মেঘঃ কে!!!!!
আদ্রঃ তততরী।তততরী।।যদি তুই আমাকে মেরে ফেলিস ওইদিকে তরী ও মারা যাবে
তরী নাম শুনে আদ্র থমকে গেলো।।
মেঘঃ কি বলছিস তুই নিজেকে বাঁচানোর জন্য এতো বড় মিথ্যা বলতে পারলি (বলেই মারতে গেল আদ্র আবার চেচিয়ে বলে উঠলো)
আদ্রঃ আমি সত্যি বলছি আমি সত্যি বলছি (হাপাতে হাপাতে)তরী বেঁচে আছে সেইদিন তরী মরেনি
মেঘঃ মিথ্যা মিথ্যা মিথ্যা সব মিথ্যা।। আমি নিজের চোখে দেখেছি তুই ওকে🥺
আদ্রঃ ওয়েট ওয়েট তোর বিশ্বাস হচ্ছে নাহ তাই তো।।ওয়েট আমি দেখাচ্ছি।
আদ্র তার মোবাইলে তরীর একটা ভিডিও দেখালো।।
মেঘ থমকে গেল ভিডিও টা দেখে।।কারন ভিডিও টা আগের নাহ।।কারন ভিডিও টাতে তরী কে অনেক টা অন্যরকম দেখা যাচ্ছে।
তরী বেঁচে আছে ভেবেই মেঘ ঠিক কি রিয়েক্ট করা উচিত তা সে ভুলে গেছে।।নিস্তব্ধ হয়ে ছলছল চোখে এখনো ভিডিও টাই দেখে যাচ্ছে।।ভিডিও টা তে তরী ঘুমাচ্ছে।।মেঘ এমনটা ভাবে ও নি।।কারন তার চোখের সামনেই আদ্র আর রিদ মিলে সেই দিন রাতে তরীকে নদীতে ফেলে দিয়েছিলো।।
তো সেই রাতে কি হয়েছিলো তা শুনে নেই চলুন
ঘটনা টা ঘটে ছিলো তরী আর মেঘের বিয়ের আগের দিন রাতের ঘটনা।। মেঘ রাতে তরীকে নয়ে বাইরে ঘুরতে বের হয়।।তারমতে এইদিন টা আর কখনো আসবে নাহ।।কারন পরেরদিনই তো তরী পার্মানেন্টলি তার হয়ে যাবে।
মেঘ তরীকে নিয়ে একটা নদীর পারে গেল।।
সেখানে নদীর কিনারার পাশেই একটা ছোট কুটির টাইপ করে খুব সুন্দর করে সাজিয়েছে মেঘ।।তরী বুঝতে পারলো মেঘ আগে থেকেই সব প্লেন করে রেখেছে।।
মেঘ তরীকে নিয়ে কুটির টার ভিতরে ঢুকলো।।ভিতরে খুব সুন্দর করে ফুল দিয়ে সাজানো।।সামনে একটা টেবিল আর তাতে ছোট একটা চকলেট কেক।।
মেঘঃ (তরীর হাতে নাইফটা দিয়ে)লেটস সেলিব্রেট আওয়ার লাস্ট ব্যাচেলর লাইফ
তরী হেসে দিলো মেঘের কথা।।লোকটা রোমান্টিক হয়ে গিয়ে ও গুছিয়ে নাহ বলতে পারায় সব ঘেটে গ করে দেয়।
কেক কেটে মেঘ তরীকে একটু খাইয়ে দিলো।।তরী খাইয়ে দিতে চাইলে মেঘ মুখ ঘুড়িয়ে নিলো।।কারনটা তরীর অজানা নয়।
তরী কিটকিটিয়ে হেসে মেঘের দুইগালে কেক এর ক্রিম গুলো লাগিয়ে দিলো।
আসলে মেঘ চকলেট কেক পছন্দ করে নাহ।।শুধু মাত্র তরী পছন্দ করে বলেই মেঘ চকলেট কেক এনেছে।।বাট তা জেনেও তরী তাকে খাইয়ে দিতে চায়।
তরীঃ তুমি তো আর খাবে নাহ তোমার দাড়ি গুলোই না হয়ে খেয়ে নিক।।(বলেই কিটকিটিয়ে হেসে ভালো করে মেঘের গালে ক্রিম গুলো লাগিয়ে দিতে লাগলো)
মেঘঃ এটা কি করলি তুই
তরীঃ উফফ মেঘ তুমি কি এখনো আমাকে তুই করেই বলবে।।আমি নাহ তোমার হবু বউ।।নিজের বউকে কি তুই করে বলে(মুখ ভেঙিয়ে)
মেঘ কিছু একটা ভেবে ডেভিল মার্কা হাসি দিলো।
তরী তার আগামাথা বুঝতে পারলো নাহ।
মেঘঃ ওহ হ্যাঁ তাই তো।। তো তুমি যখন আমার বউ তাহলে তো আমি আমার বউ এর সাথে যা ইচ্ছা করতে পারি(বলেই তরীর একদম কাছে গিয়ে দাড়ালো)
তরীঃ মমানে ককি করবেন😳(মেঘের থেকে দুরে যেতে নিলো মেঘ তরীর কোমড়ে নিজের হাত দিয়ে নিজের দিকে তরীকে টান দিল।।তরী ব্যালেন্স করতে নাহ পেরে মেঘের বুকে গিয়ে পরলো।
মেঘঃ বউদের সাথে হাজবেন্ড রা যা করে তাই(বলেই নিজের গালের সাথে তরীর গাল গুলো স্লাইড করে তরীর গালে ক্রিম গুলো লাগিয়ে দিলো।।তারপর নিজের ঠোঁট দিয়ে তরীর গালে কিস করতে যাবে হঠাৎ থেমে তরীর দিকে তাকালো।
চোখমুখ খিঁচে আছে তরী।।কারন এই পরিবেশ তার কাছে অচেনা।
মেঘঃ ভয় পাচ্ছো বউ(তরীর কানের কাছে ফিসফিসিয়ে)
কানের কাছে মেঘের গরম নিশ্বাস পড়ায় তরী কেঁপে উঠলো।।কিন্তু কিছু বললো নাহ।
মেঘ ধীরে ধীরে তরীর গালে চুমু খেয়ে ক্রিম গুলো চুষে নিলো।
তরী নিজের হাত দিয়ে মেঘের শার্ট খামচে ধরলো
দুইগালের ক্রিম গুলো খেয়ে আবার কেক থেকে কতোটুকু ক্রিম নিয়ে তরীর গলায় লাগিয়ে দিলো।তরী এখনো মেঘের শার্ট খামচে ধরে চোখ বন্ধ করে জোরে জোরে শ্বাস নিচ্ছে।মেঘ কিছুক্ষণ তরীর দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে তরীর গলায় মুখ ডুবালো।তরীর গলা থেকে ও ক্রিম গুলো চুষে নিলো নিজের ঠোঁট দিয়ে।
ধীরে ধীরে তরীর ঠোঁটের দিকে এগোতেই তরী পিছনের দিকে ঘুরে জোরে জোরে শ্বাস নিতে লাগলো।।মেঘ পিছন থেকে তরীকে নিজের সাথে জড়িয়ে ধরলো।।তরীর পিঠ মেঘের বুকে গিয়ে ঠেকলো।।মেঘ এক হাতে তরীর কাধের থেকে চুল গুলো সরিয়ে দিলো।।
তরীর কানের সামনে মুখ নিয়ে
মেঘঃ চকলেট ফ্লেভার পছন্দ নাহ হলেও এইরকম করে খাওয়ালে সারাদিন ও চকলেট খেতে রাজি আছি
তরী লজ্জা পেয়ে মাথা নিচু করে ফেললো। মেঘ একহাতে মিউজিক অন করলো।।
তারপর তরীকে নিজের দিকে ঘুরিয়ে ধীরে ধীরে গানের তালে তালে নাচতে লাগলো।
🎶🎶🎶🎶🎶🎶🎶🎶🎶🎶🎶🎶🎶🎶🎶
Achanak dil ko kyun itna,
Sukoon mil jata hai,
Tera chehra jab ankhon ke,
Saamne aata hai,
Dil yeh tera hone ko,
Tayiyaar hota ja raha hai,
Thoda thoda roz tumse,
Pyar hota ja raha hai,
Ek do dafa nahi,
Har baar hota ja raha hai
Thoda thoda roz tumse,
Pyar hota ja raha hai,
হঠাৎ মেঘের মোবাইলে ফোন আসলো তাও আবার আদ্রর।। মেঘ ফোনটা দেখে তরীর থেকে আড়ালে গিয়ে বাইরে দাড়িয়ে ফোন রিসিভ করে হ্যালো বলতেই পিছন থেকে কেউ মেঘের মাথায় খুব জোরে বাড়ি মারলো।
মেঘ মাথায় হাত দিয়ে পিছনে ঘুরলো।।আদ্রকে দেখে অবাক হলো।।আদ্র হকিস্টিক দিয়ে মেঘের মাথায় পিছন থেকে মেরেছে।
আদ্রঃ হোয়াটস আপ মেঘ।(শয়তানি হাসি দিয়ে)
মেঘ ভালো করে খেয়াল করে দেখলো আদ্র একা নয় বরং আরো ২০ জনের মতো লোক আঁে তার সাথে।।আর সবার হাতেই হকিস্টিক।। আর সেখানে রিদও আছে।।
মেঘের ব্যাপার টা বুঝতে একটু সময় লাগলো।ইতিমধ্যে তরী আদ্রকে দেখে মেঘের পিছনে গিয়ে দাড়ালো।
আদ্র তা দেখে বাঁকা হাসলো।
আদ্রঃ কি হলো বেবি ভয় পাচ্ছো।।আজ তো ভয় পেকে চলবে নাহ
মেঘঃ দেখ আদ্র।।আমি জানি নাহ তুই কি করতে চাইছিস বাট প্লিজ এইসব করিস নাহ।।তোর রাগ তো আমার সাথে তো আমার সাথে তুই আমার সাথে যা ইচ্ছা করিস বাট বৃষ্টিকে ছেড়ে দে।
আদ্রঃ আহহ মেঘ।।তুই কি পাগল হয়ে গেছিস।।যার জন্য আজ এতোজন নিয়ে হাজির হলাম তাকেই তুই ছেড়ে দিতে বলছিস।
(বলেই তরীর দিকে আগাতে নিলে মেঘ তার হাত দিয়ে আদ্রকে থামালো)
মেঘঃ প্লিজ আদ্র।।আমি তোর কাছে হাতজোড় করছি তবু ও প্লিজ তুই যা এখান থেকে
(আপনারা হয়তো ভাবছেন মেঘ ছেড়ে কেন দিচ্ছে।।মেঘ তাদের এইজন্য ছেড়ে দিচ্ছে কারন এতোজনের সাথে মেঘ একা পেরে উঠবে নাহ।।তারউপর আদ্র আগে থেকেই আদ্র তার মাথায় খুব জোরে হিট করেছে।।যার ফলে রক্ত ও বের হচ্ছে।।আর মেঘের দূর্বল ও লাগছে এর ফলে।।তাই তরীকে নিয়ে কোন রিক্স মেঘ নতে চাচ্ছে নাহ।।তাই গন্ডগোল টা থামাতে চাইছে।।বাট আদ্র কি আর থামবে)
আদ্র লোকগুলোর দিকে তাকিয়ে মেঘের দিকে ইশারা করলো
লোকগুলো এসে মেঘকে হকিস্টিক দিয়ে ইচ্ছা মতো পেটালো।।।মেঘ চাইতেও আটলাতে পারলো নাহ।।কারন মাথা থেকে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ এর কারনে সে চোখে ঝাপসা দেখছে।।একটা সময় মেঘ মাটিতে লুটিয়ে পরলো।
আদ্র তার লোকদের ইশারায় থামতে বললো।
তারপর তরীর হাত টেনে নিয়ে মেঘের সামনে বসালো
মেঘ ছোট ছোট চোখে তাকিয়ে আছে আর জোরে জোরে নিশ্বাস নিচ্ছে।।সারা শরীর রক্তে মাখামাখি হয়ে গেছে।।তরী আদ্রর থেকে হাত ছুটিয়ে মেঘের পাশে গিয়ে বসে মেঘের মাথাটা নিজের কোলে নিলো।।মেঘের গালে হাত দিতেও তরীর হাত কাপছে।।কারন পুরো ফেসটা রক্তে ভরে গেছে।।
তরীঃ মমমমেঘ এএই মমমমেঘ পপ্লিজ উঠো নাহ।।এএই তাকাও আমার সাথে কথা বলো।।এএএই কথা বলো নননাহ চচুপ করে আছো কেন।।এএই মেঘ।।মেঘ তুমি আয়ামমার কথা শুনতে পাচ্ছো মমেঘ(কেঁদে কেঁদে মেঘেএ গালে আলতো করে হাত দিয়ে ঝাকিয়ে কথাগুলো বললো তরী)
আদ্রঃ ইশ আশিকি থ্রি এর সিন চলছে।।কি ভালোবাসা একেকজনের।। দেখেই চোখে পানি চলে এলো(চোখ মুছার অভিনয় করে)
তরী মাথা টা নিচু করে মেঘের কপালে নিজের কপাল ঠেকিয়ে ফুফিয়ে কেঁদে উঠলো।
মেঘের অল্প অল্প হুস আছে।।বাট চোখ খুলার শক্তি টা ও পাচ্ছে নাহ সে।
কোনমতো নিজের চোখ টা খুললো।।তা দেখে তরী আবার মেঘকে ডাকা শুরু করলো
আদ্রঃ এইতো জ্ঞান ফিরেছে আমাদের হিরোর
তরীঃ ককি চাইছেন আপনি আদ্র ভাইয়া।।কেন করছেন আমাদের সাথে এইরকম।। কি করেছি আমরা।।আপনার সাথে যা হয়েছে তাতে আমাদের কি দোষ ছিলো(কেঁদে চিৎকার করে।)
আদ্রঃ তোমার কোন দোষ নেই তরী।।বাট তোমার চারপাশে যে আপনজন গুলো আছে তারা সবাই দোষী।। সবাই।।আর তাদের সবাইকে একসাথে শাস্তি দেয়া হবে যদি আমি তোমার ক্ষতি করতে পারি( তরীর দিকে আঙুল দেখিয়ে).
তরী কিছু বলতে যাবে আদ্র তরীকে মেঘের থকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে নিজে মেঘের পাশে বসে কলার ধরে মেঘের মাথা টা উঠালো।।
আদ্রঃ কেনো করলি তুই এটা মেঘ।।তোর জন্য আমার বোনটাকে ও আমায় হারাতে হলো।।কেন করলি মেঘ এটা কেন(চেচিয়ে)
(আদ্র মেঘের কলার ছেড়ে আবার উঠে দাড়ালো)
তরীঃ মানেহহ!!!
আদ্রঃ আমার বোন সুইসাইড করেছে।শুধু মাত্র এই মেঘের কারনে।।সে যদি সেইদিন আমার বোনের ভালোবাসা এক্সেপ্ট করতো তাহলে নাহ আমার বোন ওই সবের স্বীকার হতো আর নাহ আমার বোন নিজেকে শেষ করে দিলো।
তরী কথার আগামাথা কিছুই বুঝলো নাহ।।
আপনারা ও বুঝেন নাই।।ওকে চলুন বুঝিয়ে দিচ্ছি বর্ষা কিভাবে মরলো।
।
তরী আর মেঘের বিয়ের একসপ্তাহ আগে
বর্ষা যখনই শুনতে পারে মেঘ তরীকে বিয়ে করছে তখনই মেঘদের বাড়িতে ছুটে যায় মেঘকে মানাতে।।কারন বর্ষা মেঘকে সত্যি ভালোবাসে।।
বাট মেঘের কাছে গেলে সে ডিরেক্টলি নাহ করে দেয়।।কারন মেঘ তো তরীকে ভালোবাসে।।তাহলে বর্ষাকে কিভাবে এক্সেপ্ট করবে।।
বাট বর্ষা তা বুঝার চেষ্টা করে নাহ।।মেঘদের বাড়ির বাইরে বসে অপেক্ষা করতে থাকে।।বাট মেঘকে নাহ দেখে সে চলে যায় কিছুক্ষণ পর।
মেঘ তখন তরীদের বাড়িতে ছিলো তাই বর্ষা যে তার জন্য ওয়েট করছে তা সে জানতো নাহ।
এইদিকে বর্ষা যখন মেঘদের বাড়ি থেকে বের হয় তখন অনেক রাত হয়ে গেছিলো।।যারফলে বর্ষা কোন গাড়ি পাচ্ছিলো নাহ বাড়ি ফেরার জন্য।। আদ্রকে ফোন করে জানিয়ে দিলো।
আদ্র বললো তাকে ওয়েট করতে সে গাড়ি নিয়ে আসছে।।বর্ষা আদ্রর কথা অনুযায়ী ওয়েট করতে লাগলো।।বাট কয়েকটা বকাটে ছেলে রাস্তার পাশ দিয়ে যাচ্ছিলো তারা খারাপ নজরে বর্ষার দিকে তাকালো।।বর্ষা তাদের দেখে একটু ভয় পেয়ে গেলো। জোরে হাটতে লাগলো।।ছেলেগুলো ও তাকে ফলো করে এগোতে লাগলো।।একটা সময় বর্ষা হোচট খেয়ে রাস্তায় পড়ে গেল আর ছেলেগুলো তার অনেক কাছে এসে গেল।।বর্ষা যতোটা সম্ভব দৌড়ানোর চেষ্টা করেছিলো বাট তাতে লাভ হয়নি।। ছেলেগুলো তাকে ধরে ফেল।
এইদিকে আদ্র বর্ষার কথামতো গাড়ি নিয়ে এসে তাকে নাহ পেয়ে বার বার ট্রাই করছে বাট বর্ষা ফোন রিসিভ করছে নাহ।যার ফলে আদ্রও টেনশনে পরে গেল।।যতোই হোক নিজের বোনকে যথেষ্ট ভালোবাসে আদ্র।।
উপায় নাহ পেয়ে বর্ষার মোবাইল ট্রেক করে সেখানে পৌছাল।। বাট তার আগেই যা হওয়ার তা হয়ে যায়।।বর্ষার নিথর দেহ পড়ে আছে রাস্তার পাশে।।একমুহূর্তের জন্য আদ্র স্তব্ধ হয়ে যায়।।
দৌড়ে বর্ষার পাশে বসে নিজের জ্যাকেট টা খুলে বর্ষাকে ডেকে দেয়।
অনেকবার ডাকার পরও বর্ষার কোন সাড়া নাহ পেয়ে বর্ষাকে কোলে তুলে নিয়ে গাড়িতে বসিয়ে হসপিটালে নিয়ে গেল।।
হসপিটালের নানান মানুষ নানান রকম কথা বলছে বর্ষার অবস্থা দেখে।।সব কিছুকে এভয়েড করে আদ্র হসপিটালের ভিতর ঢুকলো।
ডাক্তার প্রথমে চিকিৎসা করতে অমত করলো কারন এটা পুলিশ কেস ছিলো..
পুলিশ আসলো এটা নিয়ে প্রেস মিডিয়া হলো তারপর ডাক্তার বর্ষাকে নিয়ে ওটিতে ঢুকালো
।
।
।
চলবে