বজ্জাত বস রোমান্টিক হাজবেন্ড

বজ্জাত বস রোমান্টিক হাজবেন্ড !! Season -3 !! Part- 14

কেউ জানে না এই কয়েকদিনে কি হবে,,কি লেখা আছে তাদের ভাগ্যে,, কেউ পাবে আবার কেউ হারাবে,, অনুভূতি জন্ম নিবে আবার কারো অনুভূতি শেষ হবে,,,কারো মন জুড়বে আর কারো মন ভাঙ্গবে,,কি আছে কার কপালে কেউ জানে না,,,
তিথি আবিরের দিকে তাকিয়ে দেখে আবির মুচকি হাসছে,,তিথিত কেমন যেন সন্দেহ লাগছে তাই,,,
তিথিঃ আমাকে এই ৪ দিন এই বজ্জাত এর সাথে থাকতে হবে ইয়ায়া খোদা এই বজ্জাত যদি আমাকে মেরে নদীতে ফেলে দেয় তাহলে আমার কি হবে???(কান্নার ভাব নিয়ে) আচ্ছা যদি আমায় মেরে পিছ পিছ করে যদি এই লাল কাক আমাকে নীল চিলের খাবার বানায় তাহলে আমার কি হবে😢
আবির তিথির কথা শুনে হেসে দেয়,,, তিথির কানের কাছে মুখ নিয়ে বলে
আবিরঃ আব কিয়া হো গা তেরা তিতিয়া😝
তিথি নাক ফুলিয়ে আবিরের দিকে তাকায়,,,,আবির হেসে দেয়,,,
সবাই কে কিছু ঘন্টার সময় দেয় বাসা থেকে বিদায় নিয়ে আসার জন্য,,,,আবির রেডি হয়ে সে কখন থেকে অপেক্ষা করছে তিথির জন্য কিন্তু তিথির আসার নাম নাই,,,ভার্সিটিতে সবাই পৌঁছে গেছে কিন্তু তিথির আসার এখনও নাম এই নাই,,,
আবিরঃ রিতু তিথি কোথায় বলতে পারো,,বেশি সময় নাই তো
রিতুঃ আবির আমি তো ওকে কল দিয়েছিলাম আমায় বলছে এসে যাচ্ছে হয়তো জেমে বেজে গেছে তাই
সবাই গাড়িতে উঠে যায়,,আবির নিচে দাঁড়িয়ে আছে তিথির জন্য,,,

স্যারঃ কি ব্যাপার আবির তুমি গাড়িতে না উঠে দাঁড়িয়ে আছো যে?
আবিরঃ স্যার তিথি এখনও আসে নাই,,,,প্লিজ স্যার একটু অপেক্ষা করতে পারি প্লিজ
ভার্সিটির গেট জোরে খোলা হয়,,,সবাই গেটের দিকে তাকায় দেখে তিথি দৌড়ে আসছে,,,আবির তো শুধু পলকহীন ভাবে চেয়ে আছে,,,নীল কালারের একটা স্কার্ট সাথে কালো একটা হাফ শার্ট,,,উড়না টা গলায় পেছানো,,,,,,চুল গুলো খোলা,,,দেখতে খুবই সুন্দর লাগছে,৷
তিথিঃ স,,,সরি স্যার আ,,আসলে রাস্তায় প্রচুর জেম তাই,,, (হাঁফিয়ে বলে)
শিহাব বাস থেকে নিচে নেমে তো থমকে যায় তিথিকে দেখে,, কি না সুন্দর লাগছে তাকে,,,,,
শিহাবঃ(বাহা আমার পরীকে তো আজ পুরো পরী লাগছে,,,ইসস আজ যদি তিথি আমার সাথে যেতো,,, এই চিপকুকে এখন সাথে নিয়ে ৪ দিন থাকতে হবে(বিরক্তি ভাব নিয়ে) মনে চাচ্ছে এখন এই চিপকুকে ওই আবিরের সাথে পাঠিয়ে দিতে আর তিথিকে নিজের সাথে নিতে)
স্যারঃ অলরেডি অনেক দেরি হয়ে গেছে তাড়াতাড়ি উঠে পড়ো,,,
সবাই বাসে উঠে পড়ে,,,একটা একটা জায়গায় বাস থামে আর দুইজন দুইজন কে নামিয়ে দেয়,,,,আবির আর তিথিকে একটা জায়গায় নামিয়ে দেয়,,,,যেখানে নামিয়ে দেয় সেখানে কেউ নাই,,,পুরো নিঝুম একটা জায়গা,,,,আছে শুধু জঙ্গল আর গাছ পালা,,,
তিথিঃ ইয়ায়ায়া খোদা এই খানে আমরা ৪ দিন থাকবো 😢যদি বাঘ ভাল্লুক আমাদের খেয়ে ফেলে তখন কি হবে আমার 😢
আবিরঃ এই তো শুরু হয়ছে এলিয়েন এর বকবক,,, (আস্তে করে)
তিথিঃ কিছু বলেছেন আপনি মিস্টার বজ্জাত এনাকন্ডা
আবিরঃ জ্বি না মিস ঝগড়াটি এলিয়েন
তিথি এই বার রাগী লুক দেয়,,,আবির পকেটে হাত দিয়ে বলে
আবিরঃ এখানে দাঁড়িয়ে থাকলে হবে না,,আমাদের ওই পতাকা গুলো কালেকশন করতে হবে,,,এই টা তো পুরো জঙ্গল এলাকা,,আমাদের এই জঙ্গল দিয়ে যেতে হবে,,,,
তিথিঃ কিইইই জ,,,,জঙ্গল দিয়ে,,,?(ঢোক গিলে)য,,,যদি জঙ্গলে কোনো প্রাণী থাকে আ,,আর আমাদের গাফুশ করে খেয়ে পেলে ত,,তখন
আবিরঃ তখন আর কি অই প্রাণির পেটে তুমি ফুটবল খেলবে
তিথিঃ ওহ রেলি,,,
আবির আর কিছু না বলে হাঁটা শুরু করে,,,তিথি ও হাঁটতে থাকে,,,তিথি মুখ বেঁকিয়ে এই দিক অই দিক তাকায়,,,
কিছু ক্ষন তারা হাঁটে কিন্তু রাস্তা যেন শেষ ও হচ্ছে না,,,যত হাঁটছে জঙ্গলের গভীরে তারা চলে যাচ্ছে,,,তিথি পেটে হাত দিয়ে বলে
তিথিঃ অহ বজ্জাত এনাকন্ডা
আবিরঃ কিই?
তিথিঃ আমার না ক্ষেধে পাইছে,,,,
আবিরঃ এখানে তো কোনো রেস্টুরেন্ট বা খাবার এর দোকান নাই যে খাবার পাবো,,,তোমার ব্যাগে কিছু আছে?
তিথিঃ কিছু না,,আমি কি জানতাম নাকি যে এই রকম হবে,, খাবার ও দিবে না
আবিরঃ এতো বড় ব্যাগ এই টা কি চেহারা দেখার জন্য আনলে,,,
তিথিঃ এই খানে আমার কাপড় আছে,,,আমার কসমেটিক,,আমার মিকিমাউস😊
আবিরঃবাহা বাহা পুরো ঘরের জিনিস নিয়ে আসতে,,, কিন্তু খাওয়ার জন্য কিছু আনতে পারলে না গুড,, তোমার মাথা যদি আমি একটু খুলে দেখতে পারতাম কি আছে ইসসস
তিথিঃ ক্ষেধায় আমার অবস্থা খারাপ আর আপনি কি না মজা নিচ্ছেন,,,,
আবির নিজের ব্যাগ থেকে বিস্কুট বের করে তিথিকে দেয়,,,
আবিরঃ খেয়ে নাও
তিথি বিস্কুট খেতে থাকে আর হাঁটতে থাকে,,,আবিরকে এক বার ও জিজ্ঞেস করে না যে আবির কিছু খাবে কি না,,আবিরের বিস্কুট কিন্তু তিথি এই ভাবে খাচ্ছে সে নিজে আনছে,,,,আবিরের ও ক্ষেধে পাইছে কিন্তু তিথি থেকে বিস্কুট চাইবে তার আগে থেকে বিস্কুট সব শেষ,,,, ব্যাগে শুধু দুটো নুডুলস কাফ আছে,,কিন্তু গরম পানি ছাড়া কি ভাবে খাবে,,,
আবিরঃ এই তো দেখি পুরো রাক্ষসী,,,এক বার ও জিজ্ঞেস করে নাই আমি কি এক পিছ খাবো নিজে সব খেয়ে ফেলছে,,,,ইচ্ছে তো করছে ওকে আমি কাঁচা গিলে খাই শয়তান মেয়ে একটা,,,,
তিথি আর হাঁটতে পারছে না,,,,
তিথিঃ অই এনাকন্ডা এখানে কি একটু বসতে পারি
আবিরঃহুম হুম বসেন বসেন একটু পরে যখন বাঘ ভাল্লুক এসে আপনাকে চিবিয়ে চিবিয়ে খাবে, থাকেন আপনি
তিথিঃ বা,,,বাঘ 😟
আবিরঃ (পাগলী আসলে)
সন্ধ্যা হয়ে আসছে কিন্তু এখনও কোনো জায়গা পাচ্ছে না যেখানে তারা আজকে থাকবে,,,,আবিরের মাথায় চিন্তা কি ভাবে রাত টা পার করবে,,এমন একটা গভীর জঙ্গলে তার মধ্যে একটা মেয়ে ও পাশে আছে,,,চিন্তায় আবিরের অবস্থা খারাপ আর এই দিকে তিথি সেল্ফি নিতে ব্যস্ত,,,,,
তিথিঃ বাহা এই খানে তো সেল্ফি অনেক সুন্দর আসছে,,
আবির পিছনে তাকিয়ে দেখে তিথি সেল্ফি নিচ্ছে,,
আবিরঃ এই কোন পাগল এর পাল্লায় আমি পড়লাম😟এই খানে ও সেল্ফি,,উফফফফ
এই দিকে,,,,
শিহাব আর রিতু,,,
রিতুঃ (ওয়াও আমার ক্রাশ এর সাথে আমি😊ইয়াহুউউ)
শিহাবঃ পাগলের মত হাসছো কেন হুম
রিতুঃ কই না তো,,, একটা কথা বলবো
শিহাবঃ কি?
রিতুঃ আমাদের আর কত টুকু হাঁটতে হবে??আই মিন সে কখন থেকে তো হাঁটছি যদি কোথায় ও একটু রেস্ট করতে পারি তাহলে অনেক ভালো হয় তাই না?
শিহাবঃ অহ ইয়া ইউ আর রাইট,,,এক কাজ করো তুমি এই খানে রেস্ট নাও,,,আমি যাই ওকে
শিহাব এই বলে হাঁটা শুরু করে দেয়,,
রিতুঃ হিটলার একটা হু
আকাশ আর নিয়া,,,,
নিয়াঃ অহ মাই গড মাই ড্রেস
আকাশঃ ড্রেস তো এতো ছোট পড়েছিস যে মনে হচ্ছে দর্জি দোকানে শর্ট পড়ছে
নিয়াঃ জাস্ট স্টাপ
আকাশঃ ওহ সরি সরি,,,,(এই মেয়েকে আমার সাথে পড়তে হয়ছে উফফ মাথা ব্যাথা একটা)
এই দিকে,,,চারপাশে অনেক টা অন্ধকার হয়ে আসছে,,,,আবিরের প্রচুর টেনশন হচ্ছে পুরো জঙ্গল টা দেখে অনেক ভয়ানক লাগছে কি ভাবে কাঁটাবে সারারাত তাও একটা মেয়েকে নিয়ে,, বিপদ হবে না তো,,, আর তিথির তো কোনো চিন্তা ও নাই,,সে তো মনের আনন্দে ঘুরছে,,,
তিথিঃ অই বজ্জাত এনাকন্ডা জানেন আমার না খুব ইচ্ছে ছিলো জঙ্গলে ঘুরে বাড়ানোর ওয়াও
আবিরঃ হুম যাতে জীবজন্তু এসে তোমায় খেতে পারে তাই না,,
তিথিঃ হুর মিয়া
আবিরঃ( ইচ্ছে তো করে মাঝে মধ্যে কষে চড় দেই এই এলিয়েন কে,,,বাইকা সব স্বপ্ন তার)
একটা বড় গাছের পাশে এসে দুইজনে থেমে যায়,,সামনে কিছু টা খালি জায়গা,, চারপাশে তাকিয়ে দেখে রাত কাটানোর জন্য হয়তো বেস্ট জায়গা হবে,,কিন্তু জঙ্গল রাতের বেলায় যেকোনো সময় জীবজন্তু আসতে পারে,,তাই কিছু কাঠ খুজে আর তিথি তো সেল্ফি তে ব্যস্ত,,,
আবিরঃ অই মিস বকবক সেল্ফি তুলা শেষ হলে কাঠ গুলো এক পাশে রাখতে সাহায্য করো
তিথি ফোন টা ব্যাগে রেখে কাঠ গুলো আবিরের হাত থেকে নেয়,,,আবির কাঠ কিছু এক পাশে রাখছে আর তিথি ছুড়ে ছুড়ে রাখতেছে,,একটা কাঠ গিয়ে আবিরের মাথায় পড়ে,,আবির মাথা ঘুরিয়ে নিচে পড়ে
তিথিঃ এই যা এই টা কি করলি তিথি,,এখন যদি এই বজ্জাত এনাকন্ডা না উঠে তাহলে তো পুলিশ এসে আমায় নিয়ে যাবে,, আমার জেল হবে আমি মশা আটা পিশতে থাকবো 😟আমার তো এখনও বিয়ে ও হয় নাই😭
আবির মাথায় হাত দিয়ে উঠে তিথিকে দেয় এক ধমক
আবিরঃ একদম চুপ ফাজিল মেয়ে,,সব সময় ফাজলামি আর ফালতু বক,,,আর একবার মুখ খুলতে মাথায় উপর থেকে আছাড় মারবো,,,
তিথিঃ হু
আবির মাথায় হাত বুলিয়ে বিরক্তি ভাব নিয়ে কাঠ গুলো এক করে আগুন জ্বালাবে কি ভাবে তা ভাবে,,,
তিথি আবিরের পাশে এসে বলে
তিথিঃ ওয়াও আদিম যুগের মানুষ এর মত আমরা আগুন জ্বালাবো পাথর দিয়ে
আবিরঃ চুপ একদম,,, (ধমক দিয়ে) বকবক বকবক ছাড়া আর কিছু পারে না স্টুপিড মেয়ে একটা
তিথিঃ হু
আবির নিজের ব্যাগ থেকে একটা গ্যাস লাইট বের করে আগুন জ্বালায়,,,তিথি আবিরকে বলে
তিথিঃ অলস এর বাপ
আবিরঃ কিইই
তিথিঃ তো নয়তো কি,,,কোথায় জঙ্গলে আসছি পাথর দিয়ে আগুন জ্বালাবো তা না গ্যাস লাইট পকেটে নিয়ে হাঁটে হু
আবিরঃ ওহ আচ্ছা আমি তো অলসের বাপ,,তুমি তো কত কাজের মেয়ে এক কাজ করো এই নাও(পাথর দুটো তিথির হাতে দিয়ে) এই বার আগুন জ্বালিয়ে দেখাও তো
তিথিঃ তিথি পারে না এমন কিছু নাই হু
আবিরঃ হুম হুম এলিয়েন যে তাই,,,তো মিস ঝগড়াটি এলিয়েন জ্বালিয়ে দেখান,,, য
তিথি পাথর নিয়ে ঘষতে থাকে কিন্তু কিছু ও হচ্ছে না,,,অনেক ক্ষন চেস্টা করে কিন্ত ব্যর্থ হচ্ছে বারবার,,,,,, আবির আগুন এর পাশে বসে আছে আর তিথির কান্ড দেখে হাসছে,,,,তিথি আবিরের দিকে তাকিয়ে দেখে আবির হাসছে তার মেজাজ খারাপ হয়ে যায়,,পাথর দুইটা ছুড়ে ফেলে দিয়ে বলে
তিথিঃ দূর পাথর গুলো ভিজা তাই জ্বলে না হু
আবিরঃ নাচতে না জানলে উঠান বাঁকা এতো দিন শুনছি আজকে দেখছি,,,,,
তিথিঃ কিছু কি বললেন?
আবিরঃ কই না তো
তিথি পেটে হাত দিয়ে বলে
তিথিঃ খুব ক্ষেধে পেয়েছে,,,
আবির নিজের হাত তিথির সামনে দিয়ে বলে
আবিরঃ নাও খাও ক্ষাধক
তিথি রেগে আবিরের হাতে কামড় দেয়
আবিরঃ আয়ায়ায়ায়ায়া কি রাক্ষসী রে বাবা আমার হাত
তিথিঃ ইয়াক থু তিতা হাত এই টা (বমি বমি ভাব করে)

আবিরঃ ইউউউউউউ
তিথি চুল গুলো ফুঁ দিয়ে বলে
তিথিঃ কথা না বলে খাওয়ার ব্যবস্থা করতে পারেন আন হু
আবিরঃ আমি কেন করবো তুমি করো
তিথিঃ ছি ছি একটা মেয়েকে খাবার এর ব্যবস্থা করতে বলছেন লজ্জা করে না হুম
আবিরঃ কিইই?পাগল যে কেউ জানে
তিথিঃ না আপনি জানলে হবে ওকে
আবিরঃ ওহ আল্লাহ আমিও কার সাথে কথা বলছি,,ভুলে তো গেলাম এই টা যে এলিয়েন
আবির ব্যাগ থেকে নুডুলস এর কাফ গুলো বের করে,,ব্যাগে একপ্টা ছোট পাতিল ও আছে বোতল থেকে পানি ঢেলে আগুনে গরম করতে থাকে,,
তিথিঃ বাহা বাহ বজ্জাত এনাকন্ডা আপনি তো পুরো কিচেন খুলে রাখছেন ব্যাগে
আবিরঃ চুপ একদম,, আর একটা কথা বললে একদম দিবো না খাবার হুম
তিথি চুপ করে থাকে,,কিন্তু চুপ করে থাকতে যেন তার ধম বন্ধ হয়ে আসছে তাই ফোনে গান বাজিয়ে দেয় আর হালকা নাচতে থাকে
গান,,,,

🎵🎶🎼চাড়া জো মুঝপে সুরুর হে
আসার তেরা ইয়েহ যারুর হে
তেরি নাজার কা কাসুর হেই
দিলবার দিলবার দিলবার
আ পাস আ তু কিউ দূর হে
ইয়েহ ইস্ক কা ফিতুর হে
নেশে মে দিল তেরে চুর হে
দিলবার দিলবার দিলবার🎵🎶🎼
আবিরঃ তিথিইইইইইইইই গান বন্ধ করবে
তিথিঃ আমি তো বকবক করছি না গান শুনছি এতে ও সমস্যা হু
আবিরঃ তোমার এই সব ফালতু গান শুনে এখন সব প্রাণী গুলো এখানে এসে যাবে,, আর তাদের খাওয়ার ও হয়ে যাবো আমরা,,,
তিথি রাগী লুক দিয়ে গান বন্ধ করে আর রাগে হনহন করতে থাকে,,
আবিরঃ (হে আল্লাহ এই মেয়ে কি দিয়ে তেরি আল্লাহ জানে,,এতো ফালতু গান কি ভাবে শুনে,,,,পুরো এলিয়েন এই মেয়ে৷ আমার কপালে এই মেয়ে জুটার ছিলো,, লাস্টে আমি কি না এক এলিয়েন কে পছন্দ করি😟)
চলবে
(জঙ্গল মে মঙ্গল😁😁😝😜)