বজ্জাত বস রোমান্টিক হাজবেন্ড !! Season -3 !! Part- 13
ডাক্তারঃ আপনি অনেক লাকি এমন কেয়ারিং হাজবেন্ড পেয়ে,,যে আপনাকে প্রচুর ভালোবাসে,,,
তিথি ডাক্তার কে কিছু বলে নাই,,চুপ করে ছিলো,, কেন জানি তার একদম ভালো লাগছে ডাক্তার এর কথা৷ কিন্তু কেন কারণ টা অজানা তার,,,
ডাক্তার এর কথায় তিথির মনে কেন জানি এক আলাদা ভালো লাগা কাজ শুরু করে দেয়,,আবির ওষুধ নিয়ে এসে তিথিকে কোলে নেয় আর হাঁটা শুরু করে তিথি শুধু তাকিয়ে আছে আবিরের দিকে,,,,
আবির তিথিকে তিথির বাসায় নিয়ে আসে,,,সিড়ি দিয়ে উপরে উঠছে তিথির এই টুকু ও খেয়াল নাই যে আবির তাকে কোলে করে তার এই বাসায় নিয়ে আসছে,,,দরজায় টুকা দেওয়ায় মামানি এসে দরজা খুলে দেখে দেখে তিথি একটা ছেলের কোলে,,,মামানি একটু অবাক হয়েছে কারণ তিথি যে মেয়ে কোনো ছেলে তার আশে পাশে ও আসতে পারে না আর এই ছেলে কি না কোলে নিয়ে আসছে,,,
আবিরঃ আসলে আন্টি ও রাস্তায় পড়ে গিয়ে পায়ে ব্যাথা পাইছে তাই হাঁটতে পারছে না,,তাই আর কি
মামানিঃ আরে বাবা এতে সমস্যা নাই,,তিথির রুম ওই টা একটু যদি ওর রুমে দিয়ে আসো
আবিরঃ জ্বি
আবির তিথিলে তিথির রুমে নিয়ে যায়,,বিছানায় শুয়ে দেয়,,চারপাশে আবির তাকিয়ে তো পুরো অবাক এই মেয়ে কি আসলে,,,,
কার্টুন এর ঘর মনে হচ্ছে,,চারপাশে খেলনা আর খেলনা,,আবার একটা তোতাপাখি ও আছে,,,বাচ্চাদের রুম তিথির রুম থেকে হয়তো আরও ভালো আছে,,,,
মামানিঃ তোমার নাম কি?
আবিরঃ আবির রহমান আন্টি,,,আর আমি তিথির ভার্সিটিতে পড়ি
মামানিঃ ওহ আচ্ছা,, আমি তিথির মামানি,,
আবিরঃ ওহ ওর আম্মু আব্বু কই তাহলে??
তিথি আম্মু আব্বুর কথা শুনে মন খারাপ করে ফেলে,,আবির হঠাৎ তিথির দিকে নজর যাওয়ায় বুজে যায় যে তিথির মন খারাপ,,,, আবির মামানিকে বলে
আবিরঃ আন্টি কফি হবে প্লিজ?? আসলে এই মিস বকবক তো আপনার হাতের খাবার এর এতো তারিফ করে উফফ কি বলবো
মামানির হাতের খাবার এর যদি কেউ একটু তারিফ করে না তাহলে হয়ছে মামানি মনে হয় আকাশে উঠে গেছে,,,
মামানিঃ সত্যি আমি এখনই তোমার জন্য কিছু নিয়ে আসি তুমি অপেক্ষা করো,,,
আবিরঃ আমি ও কি সাথে যাইতে পারি প্লিজ
আবির মামানির সাথে কিচেনে যায়,,,মামানি তাড়াতাড়ি পরটা বানাচ্ছে আর রান্নার জন্য সবজি কাটছে,,,
আবিরঃ আচ্ছা আন্টি তিথির আব্বু আম্মুর কথা জিজ্ঞেস করায় তিথি মন খারাপ কেন করলো ওরা কি ওর সাথে থাকে না???
মামানি সবজি কাটা অফ করে দিয়ে বলে
মামানিঃ তিথি মা তিথি ছোট বেলায় মারা যায়,,আর ওর বাবা বিদেশ চলে যায় আর আসে নাই দেশে,,,তিথি ছোট থেকেই আমাদের কাছে থাকে,,তিথি তার মামাকে খুব ভালোবাসে,,,মেয়েটার আমাদের ছাড়া যে আর কেউ নাই (চোখের কোণায় পানি এসে যায়)
আবিরঃ ওর বাবা কখনো ওকে নিতে চায় নাই???
মামানিঃ হুম চাইছে তিথি যেতে চায় না,,কারণ সে আমাদের ছাড়া থাকতে পারে না যে তাই,,,কথা ও বলে না,,,,
আবিরঃ আচ্ছা আমার জন্য কি পরটা বানাবেন নাকি শুধু চোখের পানি ফেলবেন হুম
মামানিঃ হ্যাঁ হ্যাঁ এখন বানাছি তুমি গিয়ে তিথির রুমে বসো আমি আসছি
আবির তিথির রুমে গিয়ে দেখে তিথি আনমনে বসে আছে হয়তো তার মাকে মিস করছে বা ফ্যামিলি কে,,,আবির তিথির মন ভালো করতে বলে
আবিরঃ অবুক তুমি কি মোটা উফফফ আমার কোমড় আজ শেষ (কোমড়ে হাত দিয়ে)
তিথি রাগী লুক দিয়ে বলে
তিথিঃ কে মোটা??
আবিরঃ আর কে তুমি,, আচ্ছা তুমি কি ওই টিকটিকি,,তেলাপোকা,,ইঁদুর,,বিলাড়,, কাক এই সব খেয়ে এতো মোটা হয়েছো???
তিথিঃ ঈ বজ্জাত এনাকন্ডা আমি মোটা??তোর চোখ আছে নাকি হুম?
আবির তার চোখ ধরে বলে
আবিরঃ চোখ তো দেখছি বরাবর আছে,,,
তিথিঃ শয়তান এর বাপ তোর চোখ নাকি পেঁচার চোখ,,,
আবিরঃ পেঁচারা সব সময় ঠিক দেখে তাহলে আমিও দেখছি যাক বহুত দিন পর একটা ভালো কথা বললে
তিথি পাশ থেকে বালিশ মেরে দিয়ে বলে
তিথিঃ লাল কাক তোরে আমি কাঁচা গিলে খাবো মরিচ দিয়ে হু
আবিরঃ আমি জানি তো তুমি যে কাক খাও তাও মরিচ হলুদ দিয়ে,, রাক্ষসী যে তুমি
তিথিঃ বের হও আমার বাসা থেকে এখন না হলে তোর মাথা আমি চার ভাগ করবো হু
আবিরঃ এই ছাড়া আর কি পারবো ঝগড়াটি এলিয়েন
তিথিঃ অই লাল বিলাড় যা এই খান থেকে না হলে এখন তোরে পিছ পিছ করবো হু
আবির আর কিছু না বলে তিথির রুম থেকে বের হয়ে যায়,,,তিথি পায়ের জন্য নিচে নামতে ও পারছে না,,,আবির গিয়ে মামানির হাতের খাবার খেতে থাকে এমন সময় আবিরের একটা ফোন আসে আর আবির তাড়াতাড়ি চলে যায়,,,
রহমান বাড়িতে কখনো পুলিশ আসে নাই কিন্তু আজকে পুলিশ এসেছে তাও আবিরের জন্য,,, আবির বাড়িতে ডুকতে দেখে অনেক পুলিশ তার বাড়ি, তার বাবা প্রচুর রেগে আছে,,,,আবির সামনে এগিয়ে যেতে দেখে যে পুলিশ কে সে মারছে সেও আছে,
আবিরঃ তোর সাহস হয় কি করে আমার বাড়িতে পা রাখার(অই পুলিশ কে উদ্দেশ্য করে)
আবিরের বাবাঃ আবির তুমি কি উনাকে মেরেছো?
আবিরঃ হ্যাঁ মেরেছি এতে আমার এইটুকু আফসোস নাই আব্বু,,,ও যা করছে তা শুনলে তুমি ও সেম কাজ করতে,,,
আবিরের বাবা ইশারা করায় সব পুলিশ চলে যায়,,,আবিরের বাবা আবিরের কাছে এসে জিজ্ঞেস করে
আবিরের বাবাঃ কবে বিয়ে করলে তুমি?? আমাদের বলার প্রয়োজন টুকু মনে করো নাই?আমাদের এক মাত্র ছেলে তুমি তোমার পছন্দকে কখনো আমরা মানা করতাম না,,, আর তুমি কি না,,না বলে বিয়ে করলে
আবিরঃ আব্বু এমন কিছু না যা ভাবছো,,,একটা মেয়ে আমার ভার্সিটিতে পড়ে পায়ে ব্যাথা পাওয়ায় তাকে বাসায় ড্রপ করে দিতে গিয়েছি আর এই পুলিশ যা না তা বলছে ওই মেয়ের ব্যাপারে তাই বলছি সে আমার বউ,,,আমি কি অন্যায় করেছি আব্বু,,
আবিরের বাবা আবিরের মাথায় হাত রেখে বলে
আবিরের বাবাঃ আমার ছেলে যাই করবে খারাপ কিছু করবে না পুরো বিশ্বাস আছে,,,আচ্ছা আর একটা এমন কিছু হলে কখনো পুলিশ এর গায়ে হাত তুলবে না,,, তোমার নাম টুকু যথেষ্ট ওকে,,,আশা করি যাই করবে ভেবে করবে
আবিরের বাবা চলে যায়,,,আবিরের মা আবিরের কাছে গিয়ে বলে
আবিরের মাঃ পছন্দ করিস বুজি অই মেয়েকে?
আবিরঃকিইই? আম্মু ওই মেয়ে পছন্দ আর আমি কখনো না,,,
আবিরের মাঃ কেন মেয়েটি বুজি দেখতে খারাপ?
আবিরঃ না আম্মু,,মেয়েটি খুব সুন্দর,, মায়াবী চেহারা তার,,,পুরো বাচ্চা, হাসি সব কিছু অনেক সুন্দর, চেহারায় যে মায়া ভরা আম্মু,,,,চাঁদও যে হার মানবে আওর সে মায়াবী চেহারায়,,,(আনমনে বলে ফেলে)জানো আম্মু ওর চেহারায় যে মায়া না ওই মায়াভরা চেহারা ইচ্ছে করে সব সময় তাকিয়ে থাকি,,,
আবিরের মাঃ হুম হুম বুজি বুজি
আবিরঃ এমন কিছু না যা ভাবছো,,,মেয়েটা যেমন দেখতে মায়াবী তার সহ আজগুবি কথা আরো বেশি ভয়ানক,,দুনিয়ার ফাজিল মেয়ে একটা,,,কাউকে ভয় পায় না,,,,
আবিরের মাঃ এমন মেয়ে তো চাই আমি আমার বাবার জন্য,,,
আবিরঃ আম্মু ওই মেয়েকে আমি মোটে ও সহ্য করতে পারি না,,,,বাদ দাও ওকে
আবিরের মাঃ হুম তাই তো ওর বর্ননা দিলি,,,
আবিরঃ হাহা বাদ দাও,,, আমি ফ্রেশ হয়ে আসি
আবিরের মাঃ হুম,,,আচ্ছা ওর সাথে আমার দেখা করাবি???
আবিরঃ পাগল মেয়ের সাথে দেখা করলে পাগল হয়ে যাবে আম্মু,,,
আবির আর কিছু না বলে চলে যায়,,মা মুচকি হেসে নিজে নিজে বলে
আবিরের মাঃ অই মেয়েকে তো দেখতে হয় যে আমার ছেলের অজান্তেই মন কেড়ে নিচ্ছে,,,,,
রাতে,,,,
আবির বারান্দায় বসে বসে গিটার বাজাচ্ছে আর চোখ বন্ধ করে চাবছে আজকের কথা আব,,,সে কখনো কোনো মেয়ের এতো টা কাছে যায় নাই আর আজ তিথিকে হুট করে কিস করে দিলো,, কেন এমন করলো সে জানে না,,,তিথিকে তো সে পছন্দ করে না তাহলে কেন তিথির কথা ভাবতে ভালো লাগে,,,,তিথির সে মায়াবী মুখ কেন তার চোখে ভাসে,,,,তিথির সে আজগুবি কথা গুলো মনে করে হাসতে থাকে
আবিরঃ পুরো ঝগড়াটি এলিয়েন একটা,,,কত থেকে যে এতো ফালতু কথা তার মাথায় আসে আল্লাহ জানে,,,পুরো এলিয়েন ওই মেয়ে,,
এই দিকে তিথি আরামে ঘুমাচ্ছে,,, ১২ টা না বাজতেই সে ঘুম,,,ঘুম পাগলী যে,,,,,,
সকালে,,,,
আবির ভার্সিটিতে যায়,,,আজ তিথি ভার্সিটিতে আসে নাই,,,,আবিরের দুই চোখ শুধু আজ তিথিকে খুজছে,,,, কেন জানি এক আজিব ফিল হচ্ছে তিথিকে ছাড়া,, এমন তো কখনো হয় নাই তাহলে হঠাৎ করে কেন তিথিকে মিস করছে,,,,,
শিহাব তিথিকে অনেক খুজে কিন্তু কোথায় ও পায় না,,শিহাব রিতুকে দেখে ভাবে
শিহাবঃ তিথিকে নিজের করতে হলে আগে ওর বেস্ট ফ্রেন্ডকে হাত করতে হবে,,,তিথির ব্যাপারে সব জানা যাবে এতে,,
শিহাব রিতুর সাহায্য করে সব কিছুতে,,,শিহাব দেখতে অনেক টাই হ্যান্ডসাম আবিরের মতই,,, মেয়েরা ও ওর জন্য পাগল,, কোনো মেয়ে তার কাছে দুই দিনের বেশি ভালো লাগে না,,কিন্তু তিথিকে সে সারাজীবন এর জন্য চায়,,,,আর রিতু সে প্রথম দিনেই শিহাবের উপর ক্রাশ,,,শিহাব রিতুকে সাহায্য করছে এতে রিতুর খুশি কে দেখে,,,মনে মনে যে সে শিহাবকে পছন্দ করে ফেলে,,,,
তিন দিন হয়ে যায় তিথি ভার্সিটিতে আসে না,,আবিরের একটু ও ভালো লাগে না,,
রাতের প্রায় ১ টা বাজে,,, আবিরের ঘুম আসছে না,,খুব ইচ্ছে করছে তার তিথির চেহারা টা এক বার দেখতে,,, কিন্তু কেন কারণ টা অজানা,,, আবিরের মন মানছে না তিথিকে না দেখে,,,অনেক অস্তির লাগছে,,অনেক ক্ষন পর আর না পেরে গাড়ি নিয়ে তিথির বাসার সামনে চলে যায়,,,বাসার সামনে তো এসে যায় কিন্তু তিথিকে দেখবে কি ভাবে তা চাবছে,,হঠাৎ বারান্দায় নজর যায়,,,দেওয়াল বেয়ে অনেক কষ্ট করে বারান্দা পর্যন্ত যায়,,বারান্দার দরজা খুলা,,,আবির ভিতরে গিয়ে দেখে তিথি ঘুম,,,
কালো একটা কামিজ পড়ছে,,,ফর্সা শরীরে যেন ফুটে উঠেছে কালো কামিজ টি,,,,চুল গুলো এলোমেলো,,,চুল অনেক টা লম্বা তিথি,,,,আবির তিথির পাশে গিয়ে বসে,,সে মায়াবী চেহারা যা আবির পুরো ক্রাশিত,,,হুম আবির প্রথম দেখায় তিথির উপর ক্রাশ খাইছে কিন্তু কখনো বুজতে দেয় নাই,,,তিথির মায়াভরা চেহারায় যে আবির হারিয়ে গেছে,,,আস্তে করে তিথির এলোমেলো চুল গুলো কপাল থেকে সরিয়ে দেয়,,,,
ঘুমান্ত তিথিকে খুবই সুন্দর লাগছে,,আবির পকেট থেকে ফোন বের করে কয়েকটা পিক তুলে নেয় তিথির ঘুমান্ত মুখটির,,,
আবিরঃ ঘুম পরী,,,পরীও যে হার মানবে তোমার কাছে মিস তোতাপাখি,,,,জানি না কেন তোমার এই মায়াবী মুখটি দেখতে ইচ্ছে করে বারবার,,, এক অদ্ভুত ফিলিংস যার কারণ টি আমি জানি না,,ইচ্ছে করে তোমায় সব সময় এই ভাবে তাকিয়ে থাকি,,,,
আবির অনেক ক্ষন তিথির দিকে পলকহীন ভাবে তাকিয়ে থাকে,,একটু ও নজর সরায় না,,,,২ ঘন্টা হয়ে যায়,,আবির ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখে ফজর এর আজান এর সময় হয়ে আসছে,,,,আবির তিথির কপালে আলতো করে চুমু দিয়ে চলে যায়,,,
আবির তিথির ঝগড়া তো প্রতি দিন এই চলতে থাকে,,,দুই মাস কেটে যায় এই ভাবে,,আবির তিথির সাথে ভার্সিটিতে প্রচুর ঝগড়া করে আর রাতে তিথিকে দেখতে দেওয়াল বেয়ে কষ্ট করে আসে শুধু একটি বার তার ঘুম্পরীকে দেখার জন্য,,, প্রতি রাতে তিথিকে দেখা যেন অভ্যাস হয়ে গেছে আবিরের,,এই দুই মাসে একদিন ও মিস দেয় নাই সে,,আর তিথি জানে ও না যে প্রতি রাতে তাকে দেখার জন্য কেউ একজন অনেক কষ্ট করে আসে,,,
ভার্সিটিতে একটা নিয়ম আছে সিনিয়র রা জুনিয়রদের সাথে একটা প্রজেক্ট করবে,,কেউ গ্রামে বা পাহাড়ি এলাকায় যায়,,এই বার ও সেম,,,দুইজন দুইজন বাচাই করা হয়,,,আবির তিথি,,,শিহাব রিতু,,আকাশ নিয়া,,,,সবাই রেডি হয়ে যায় যাওয়ার জন্য,,
তিথি নাক মুখ সব ফুলিয়ে ফেলে সে আবিরের সাথে একদম যেতে চায় না,,,আবিরের সাথে কথায় কথায় ঝগড়া হয় তাই,,
আসলে তিথির সাথে নাম আসছে শিহাবের আবির চিটটা চেঞ্চ করে দেয়,,আর নিজের নাম তিথির সাথে এড করে,,আবির চায় তিথিকে এই ৪ দিন নিজের সাথে রাখতে,, শিহাবকে তো একদম সহ্য করে না আবির তিথির সাথে,,,,, সব কিছু প্লেন অনুযায়ী হচ্ছে,, সবাই বের হয়ে যায়,,
কেউ জানে না এই কয়েকদিনে কি হবে,,কি লেখা আছে তাদের ভাগ্যে,, কেউ পাবে আবার কেউ হারাবে,, অনুভূতি জন্ম নিবে আবার কারো অনুভূতি শেষ হবে,,,কারো মন জুড়বে আর কারো মন ভাঙ্গবে,,কি আছে কার কপালে কেউ জানে না,,,
চলবে,,,,,,