বজ্জাত বস রোমান্টিক হাজবেন্ড

বজ্জাত বস রোমান্টিক হাজবেন্ড !! Season -4 !! Part- 22

তিথিকে আবিরের পাশে দাঁড় করানো হয়,,,,দুইজনকে বেশ সুন্দর লাগছে,,,ছবি তুলা হচ্ছে তাদের আবির তিথির দিকে বারবার তাকাচ্ছে একটু পর পর,,,আবিরের এমন কান্ডতে তিথি কিছু টা না অনেক টা লজ্জা পায়,,,,
আবিরের অনেক ফ্রেন্ড আসে এসে আবিরকে জড়িয়ে ধরে,,,
মেঘঃ ভাই এই দূর্ঘটনা কবে ঘটালি,,
আবিরঃ ফাজলামি অফ কর,,,
রিয়াদঃ আচ্ছা যাই বল বিয়ে করেছিস এতে আমরা হেপ্পি৷ কিন্তু সব চেয়ে ইম্পর্টেন্ট কথা আমান কই??ওকে দেখছি না যে??
আমানের নাম শুনতেই আবিরের মুখের রং যেন উড়ে গেলো,,,,,
এই দিকে তিথি আত্মীয় স্বজন এর সাথে কথা বলতে ব্যস্ত,,
মেঘঃ হ্যাঁ তাই তো আমান কই?আমান ছাড়া এক মুহূর্ত যে আবির চলতে পারে না সে আবিরের বিয়েতে আমানকে দেখতে পারছি না,,,,,
রিয়াদঃ কি হলো আবির?
আবিরঃ ওর কিছু কাজ ছিলো তাই,৷

রিয়াদঃ তোর থেকে বেশি ইম্পর্টেন্ট কাজ আমানের থাকতে পারে মনে হয় না,,,কারণ আমান যে ছেলে আবির ছাড়া সে কিছু বুজে না,,,
আবির কথা গুলো এড়িয়ে যায়,,,,,তিথির দিকে তাকিয়ে অনেক টা রাগ ফুসে,,ভাবে আজ যফি তিথি আমান আর আবিরের মাঝে না আসতো তাহলে তাদের বন্ধুত্ব কখনো শেষ হতো না,,,আবিরের কাছে আজ আবার তিথির জন্য রাগ ঘৃনা সব আবার জেগে উঠে,,
সবাই অনেক আনন্দ করছে,,,মেঘ বলে উঠে
মেঘঃ আবিরের বিয়ের অনুষ্ঠান আর আমান আসবে না এই কি হয়,,,
আবির তাকিয়ে দেখে আমান৷ আমানের মুখে অনেক হাসি,,,হাসি মাখা মুখ করে আবিরের কাছে এসে বলে
আমানঃ বাহা বিয়ে করে বউ নিয়ে আসলি আর আমাকে জানালি না ভালো তো,, ,
আবির চুপ করে আছে,,,
মেঘঃ কিরে তোর নাকি কাজ ছিলো তাই আসতে পারিস নাই,,৷
আমানঃ হাজার কাজ থাকুক না কেন সব কিছু আবিরের কাছে কিছু না,,বাই দ্যা ওয়ে কই ভাবি সাহেবা,,,একটু ভাবি সাহেবার মুখ খানি দেখি,,,
রিয়াদঃ অই যে ভাবি,,,(তিথিকে ইশারা করে)কিন্তু আমরা ও এখনও কথা বলতে পারি নাই আন্টির জন্য তুই গিয়ে নিয়ে আয়,,
আমান তিথিকে দেখে কিছু টা চমকে যায়,
আমানঃ তিথিকে বিয়ে করেছিস তুই?
আবিরঃ হুম কেন সমস্যা আছে নাকি?
আমানঃ না সমস্যা তো নাই কিন্তু তুই তো তিথিকে সহ্য করতে পারতি না তাই,,,আচ্ছা যাই হোক আমি দেখা করে আসি,,
আমানের ব্যবহারে আবির অনেক টা অবাক,, আমানের জিএফকে সে বিয়ে করেছে কিন্তু আমান নরমাল ব্যবহার করছে,,অনে হচ্ছে আমানের কিছু যায় আসে না,,,
আমান তিথির কাছে গিয়ে বলে
আমানঃ বাহা বাহা বিয়ে ও করে নিলে আর আমাকে বললে না,,,এতো কল দিলাম কাল ধরলে না পর্যন্ত শেষে ফোন পর্যন্ত অফ,,
তিথিঃ আমান!!!!
আমানঃ হইছে আমাকে দেখে আর খুশি হতে হবে না,,,বিয়ে করেছিলে আমাকে পর্যন্ত জানালে না হু,,,
তিথিঃ আমি নিজে জানলে তো,,,
আমানঃ মানে??

তিথিঃ লম্বা কাহিনীরে ভাই লম্বা কাহিনী,,,,
আমানঃ আচ্ছা যাই হোক ম্যাডাম আমি অনেক হেপ্পি যে আবিরের লাইফে তুমি এসেছো,,,,
আমানঃ তুমি তো খুশি হবেই কারণ একটা রাক্ষস বজ্জাত এনাকন্ডা যে আমার ঘাড়ে চাপছে,,,
আমান আর তিথি অনেক গল্প করতে থাকে,,,এই দেখে আবিরের প্রচুর রাগ উঠে,,,আমান আর তিথি তো হেসে হেসে কথা বলছে,,,আরিশা এসে যোগ দেয় আরিশা ও অনেক গল্প করছে,,,
আরিশাঃ অনেক মিস করছি আমান তোমায়,,,
আমানঃ আমান ভাই থেকে এক লাফে আমান হয়ে গেলাম বাহা আরু অনেক বড় হয়ে গেলে তো,,,
আরিশাঃ না মানে আমাদের তো কয়ে দিন পর বিয়ে হবে তাই না,,,,
আমানঃ আজ আবির আর তিথির খুশির দিন তাই বলছি এমন কিছু বলিও না যা শুনে আমাকে এমন কিছু বলতে হবে যা শুনে খারাপ লাগবে ওকে,,,,
আরিশা আর কিছু বলে না,,,
কিছু ক্ষন পর কাজি সাহেব আসে,,,আবির এক পাশে বসে তার বিপরীত পাশে তিথি,,মাঝ খানে একটা পর্দা দেওয়া হয়,,,আবিরের পাশে তার সব ফ্রেন্ড সব ছেলেরা বাবা আমান দাঁড়ানো আর তিথির পাশে তার মা আবিরের মা অন্য মহিলারা,,,
কাজি সাহেব বিয়ে পড়াতে থাকে,,,আবির বারবার আমানের দিকে তাকাচ্ছে কিন্তু আমানের মুখে হাসি আমান যেন তার আর তিথির বিয়েতে একটুও মন খারাপ নাই বুজা যাচ্ছে এতে আবিরের মনে কিছু টা সন্দেহ লাগে যে আমান এতো নরমাল আর তিথি সেও সাভাবিক,,,,
ইসলাম অনুযায়ী আবির তিথির বিয়ে হয়,,সবাই মুনাজাত করে,,,সবাই আজ অনেক টা খুশি যে আবির তিথির বিয়ে হয়েছে,,,,,,,
বিয়ে শেষে সবাই এক সাথে ছবি তুলতে ব্যস্ত হয়ে যায়,,,,আমান আবিরের ঘাড়ে হাত রেখে মাঝে দাঁড়িয়ে ছবি তুলে,,,
আমানঃ আজ আবির কোরবান হলি??আমি তো ভাবতে পারছি না যে তুই এতো বড় দূর্ঘটনা ঘটাবি,,,যাই হোক আমি তো আজ অনেক টা হেপ্পি তোদের জন্য,,,,আর তিথি আমার বন্ধুটাকে তোমার হাতে তুলে দিলাম দেখে রাখিও কেমন
আবিরঃ(আমান এতো হেপ্পি কেন?মনে হয় নাটক করছে আমার সামনে যাতে আমি বুজতে না পারি,,,,)
সবাই হাসি ঠাট্টা করতে থাকে,,খাওয়া দাওয়া শেষে মেহমান চলে যায় আবির তিথিকে দোয়া করে,,আবিরের সব ফ্রেন্ড থেকে যায় আমান ও থেকে যায়,,,তারা সবাই ছাদে আড্ডা দিতে থাকে,,

এই দিকে তিথি চেঞ্চ করে নেয়,,,একটা নীল বেনারসি শাড়ি তাকে পড়ানো হয়,,,চুল গুলো খোলা দেয়,,মাথায় কাপড় দিয়ে বসে আছে ফুলের বিছানায়,,,অনেক সুন্দর করে বিছানা সাজানো হয় ফুল দিয়ে পুরো রুম টুকু অনেক সুন্দর করে সাজায়,,চারপাশে ছোট ছোট মোমবাতি,,,
আরিশা আর বাকি মেয়েরা মজা করতে থাকে তিথির সাথে,,,তিথি মনে মনে লজ্জা পাচ্ছে এইভাবে যে আবির তাকে আজ যেভাবে তাকিয়েছে হয়তো তাদের মাঝে সব ভুল শেষ হবে নতুন ভাবে আজ জীবনে পা দিবে,,,
এইদিকে আমান নিচে নামে,,,আবিরের রুমের পাশে এসে দেখে অনেকে হাছে তেমন পাত্তা মা দিয়ে যেতে লাগে আরিশা আমানের হাত ধরে বলে
আরিশাঃ কেন এতো ইগনোর করছো?আমি কত ভালোবাসি তবুও কেন এমন করছো?
আমানঃ আরু বাচ্চা তো নয় তুমি বুজার সে বয়স হয়েছে,,কেন বাচ্চামি করছো
আরিশাঃ আমি বাচ্চামি করছি না আমি তোমাকে ভালোবাসি ব্যস,,
আমানঃ কাল আমার সাথে এক জায়গায় যেতে পারবে?
আরিশাঃ সত্যি???
আমানঃ হুম,,কালকের পর যে সিদ্ধান্ত নিবে তাই হবে,,,
আরিশাঃ ওকে কয়টায়??
আমানঃ আমি নিয়ে যাবো,,,,
আরিশা খুশিতে চলে যায়,,,
তিথি পিছন থেকে সব শুনতেছিলো,,,,আরিশা যাওয়ার পর তিথি আমানকে বলে
তিথিঃ কত দিন চলবে এমন??
আমানঃ তিথি তুমি?
তিথিঃ আমান আরিশা বাচ্চা মেয়ে তাই হয়তো আবেগ টা বেশি কাজ করছে,,,
আমানঃ জানি আমি,,,সত্যি বলতে তিথি আমি কখনো আরুকে অই নজরে দেখি নাই,,,সে সব সময় আমার কাছে আমার ছোট বোনের মত ছিলো,,,,আর আমি কাকে ভালোবাসি তা তো জানোই,,,,কিভাবে বুজাবো আমি
তিথিঃ তিশাকে পেয়েছিলে??
আমানঃ না এখনও পাই নাই,,,নিজেকে কিভাবে সামলাছি আমি জানি,,এই কয়েকদিন ওকে খুঁজতে ব্যস্ত ছিলাম,,তাই জানি না তোমার আর আবিরের বিয়ের কথা আজ যখন জানলাম তাই ছুটে আসলাম,,,,
তিথিঃ পুলিশ কে বলেছিলে?

আমানঃ এমনি শুনেছি তিশার পাড়ার এক ছেলে তাকে ডিস্টার্ব করতো আমি অই ছেলেকে খুঁজতেছি যদি তাকে পাই হয়তো তিশাকে পাবো,,,,ওর চাচা চাচি অনেক টা কান্না করছে কিন্তু তেমন কেয়ার করছে না আমি জানি,,,আমি ছাড়া তিশার আর কেউ নাই,,মেয়েটা অনেক কষ্ট পেয়েছে তিথি,,,,বিশ্বাস করো ওকে ছাড়া থাকা আমার পক্ষে সম্ভব না,,,,,অনেক কষ্ট হচ্ছে আমার ওকে ছাড়া একটি বার দেখতে ইচ্ছে করছে,
আমানের চোখে পানি আসে,,আমান যে অনেক ভালোবাসে তিশাকে,,,,
তিথিঃ আমি জানি আমান তুমি কতটা ভালোবাসো,,,কি করবে পরিস্থিতি এখন এমন যে কিছু করার নাই,,কিন্তু হ্যাঁ আল্লাহ সব ঠিক করে দিবে একটু ধৈর্য ধরো,,,,একদিন তুমি তোমার ভালোবাসা ঠিক পাবে,,,
আবির ছাদ থেকে নেমে আসে,,এসে দেখে তিথি আমান কথা বলছে একা একা,,,খুব রাগ লাগে তার তাদের একা দেখে,,,,আবিরকে দেখে আমান চোখের পানি মুছে নেয়,,,কিন্তু আবিরের চোখে তা পড়ে যে আমান কান্না করছে ভাবে হয়তো তিথি থেকে দূরে সরে গেছে তাই,,,
আমানঃ হে আবির,,
আবির এগিয়ে আসে তিথি আবিরকে দেখে মুচকি হাসি দেয়,,,,
খালা আর কয়েকজন মেয়ে আসে এসে বলে
খালাঃ তোরা বাহিরে কি হ্যাঁ??? আর তিথি তোমাকে রুমে বসিয়ে আসলাম আর এখানে তুমি উফফফ,,,
খালা তিথিকে নিয়ে যায় আবার বসিয়ে দেয়,,,মেয়েরা এসে আবিরকে ঘিরে ধরে আর বলে
রাফসাঃ আবির ভাই টাকা না দিলে কিন্তু ভিতরে যেতে দিবো না হুম
রাশেদাঃ হ্যাঁ হ্যাঁ টাকা তো দিতে হবেই,,,
আমানঃ ডাকাতি করার বেস্ট সুযোগ মেয়েদের ভালো তো
রাফসাঃ আমান ভাই তোমার সময় কিন্তু আরো বেশি নিবো হুম,,
আমানঃ দেখা যাবে তা,,,
আবির আমানের দিকে তাকিয়ে আছে মেয়েদের কথার সে উত্তর দিচ্ছে না,,আমান আবিরকে বলে
আমানঃ এরা এতো সহজে ছাড়বে না দিয়ে দে টাকা৷ একদল ডাকাত এসে তোকে ডাকাতি করে গেলো,,,
আমান হেসে কথা গুলো বলে,,আবির মেয়েদের টাকা দিয়ে দেয়,,সবাই চলে যায় খালা আমানের কান ধরে বলে
খালাঃ তোর বিচার আছে এইদিক আয়,,আর আবির তুই রুমে যা তিথি অপেক্ষা করছে
খালা আমানকে নিয়ে যায়,,আবির রুমে গিয়ে দেখে তিথি লম্বা ঘোমটা দেয়,,,রুমের দরজা লাগাতে বুকটা ধুপ করে উঠে তিহির,,নিচে নেমে আদে আবিরের কাছে এসে সালাম করতে যাবে আবির পিছনে চলে যায়,,,
আবিরঃ এই চার দেওয়ালের ভিতরে নাটক করতে হবে না,,আমি তোমার আসল চেহারা কি জানি,,,
তিথি ঘোমটা তুলে আবিরের দিকে তাকায়,,,
তিথিঃ আজকের দিনে ও এইসব বলবেন?
আবিরঃ আজকের দিন বলতে কি বুজাও??
তিথিঃ আজ আমাদের জীবনের অনেক বড় একটা দিন মানে রাত,,,নতুন জীবন শুরু হবে আমাদের
আবিরঃ তোমার মধ্যে আসলে লজ্জা শরম বলতে কিছু নাই,,,,একটা মানুষ কে ধোকা দিলে কষ্ট লাগছে না?
তিথিঃকাকে ধোকা দিলাম আমি?কি বলছেন আপনি আজেবাজে?
আবিরঃ আমি আজেবাজে বলছি তাই না?একটু আগে পুরান প্রেমিক কে দেখে কি নিজের মধ্যে সামান্য টুকু গিলটি নাই???
তিথিঃ এক মিনিট পুরান প্রেমিক মানে?
আবিরঃ প্লিজ এইসব ন্যাকামি অফ করো আমি জানি সব,,
তিথিঃ আমিও জানতে চাই আপনি আসলে কি জানেন আর কি মিন করতে চান
আবির তিথির কাছে এসে হাত শক্ত করে চেপে ধরে বলে
আবিরঃ আমান আর তোমার সম্পর্কের কথা জানি,,,তোমার কারনে আমার বোন আত্নহত্যা করতে গেছে শুধু তোমার কারনে আমার আর আমানের বন্ধুত্ব আজ অনেক টা নষ্ট,,,,
আবিরের কথা গুলো শুনে তিথি চমকে যায়,,আবির কি বলছে বুজার চেস্টা করছে,,,
আবিরঃ তোমার মত মেয়েকে বিয়ে করতে বাধ্য হইছি আমি শুধু মাত্র আমার বোনের খুশির জন্য,,,,,
তিথি আবিরকে ধাক্কা দিয়ে বলে
তিথিঃ আপনার মনে হয়ে আমি আমানের সাথে সম্পর্ক করি,,,তাই আপনি আমাকে জোর করে বিয়ে করেছেন যাতে আমার আর আমানের সম্পর্ক ভেঙ্গে যায় আপনি আপনার বোনের বিয়ে আমানের সাথে দিতে পারেন তাই তো,,
আবিরঃ হ্যাঁ তাই বিয়ে করেছি তোমায়,,,না হলে তোমার মত মেয়েকে কখনো বিয়ে করা তো দূরে থাক চেহারা ও দেখতাম না,,,
তিথি প্রচুর রেগে যায়,,,,আবির কে কষে একটা চড় মারে,,,এইভাবে থাপ্পড় মারায় আবির রেগে যায় তিথিকে কিছু বলতে যাবে তিথি প্রচুর রেগে বলে উঠে
তিথিঃ ছি আপনার মন এতো টা ছোট ছি,,,একটি বার জিজ্ঞেস করতেন আমাকে সত্তটা,,একটি বার আমানকে জিজ্ঞেস করতেন যে সে যে মেয়েকে ভালোবাসে সে কি আসলে আমি নাকি অন্য কেউ,,,আপনি ভাবেন কি নিজেকে হ্যাঁ অনেক বড় মহান মানুষ মিস্টার আবির রহমান আপনার মত ছোট মনের মানুষ আমি আজ পর্যন্ত দেখি নাই,,,জিজ্ঞেস করুন গিয়ে আমানকে সত্তিটা কি আসলে,,,
আবিরঃ কিসের সত্যি আর?
তিথিঃ আমান আর আমি শুধু ভালো বন্ধু এর চেয়ে বেশি কিছু আমাদের মধ্যে কখনো ছিলো না,,,আমান আমাকে নয় তিশাকে ভালোবাসে,,আমি কেন আপনাকে এইসব বলছি আপনার মন মত তো বুজে নেওয়ার অভ্যাস,, সত্তিটা জেনে নিতেন তাহলে আমার লাইফটা তো নষ্ট হতো না আপনার মত একজন মানুষকে বিয়ে করে,,,
আবির তিথির কথা গুলো শুনে অনেক অবাক হয়ে যায়,,,
আবিরঃ তুমি মিথ্যা বলছো?
তিথিঃ আমানকে গিয়ে জিজ্ঞেস করুন সত্যি টুকু সে বলবে,,
আবির আর এক মিনিট অপেক্ষা না করে চলে যায়,,আমানকে জিজ্ঞেস করবে বলে,,এইদিকে তিথি নিচে বসে পড়ে কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে এই ভেবে যে আবির কত টা নিচু ভাবে ভেবেছে এইসব,,,এতো বড় ভুল সে কিভাবে বুজতে পারে,,সত্তিটা না জেনে কিভাবে সে এমন করেছে,,একটি বার জিজ্ঞেস তো করতে পারতো তাহলে হয়তো আজ অন্য রকম হতো তাদের জীবন,,,
চলবে,,,,,,,,,

Comments