1. নতুন গল্পঃ3. রোমান্টিক ভালোবাসার গল্প গুলোঃবজ্জাত বস রোমান্টিক হাজবেন্ডলেখাঃ ইসরাত জাহান

বজ্জাত বস রোমান্টিক হাজবেন্ড !! Season -4 !! লেখাঃ ইসরাত জাহান

বজ্জাত বস রোমান্টিক হাজবেন্ড

ঝুম ঝুম করে প্রচুর বৃষ্টি পড়ছে,,,,বাতাস ও বয়ে যাচ্ছে প্রচুর চারপাশটা খুব শান্ত,,,রাস্তায় কেউ নাই অন্ধকার রাত আর এতো বাতাস বৃষ্টি,,,,,পায়েল এর আওয়াজ শুনা যাচ্ছে দুইটা পা গালি পায়ে আলতা দেওয়া দৌড়াছে,,,,একটা মেয়ে লাল বেনারি শাড়ি পড়া গায়ে গা বরতি গহনা অপররূপে সাজ তার,,,পিছনে কয়েকজন লোক তাকে তাড়া করছে,,,অনেক ক্ষন দৌড়াতে দৌড়াতে হাফিয়ে পড়ে মেয়েটি,,,আর না দৌড়ে পিছনে তাকায় কোমড়ে হাত দিয়ে বলে উঠে
তিথিঃ উফফ দাড়া দাড়া ভাই তোরাও একটু দাড়া আমি হাফিয়ে গেছি,,উফফফ কি গন্ডার রে উফফ,,
একজন লোকঃ ফাজলামি করছিস অই মেয়ে
তিথিঃ আরে বস আমার নাম তিথি,,তা বলে ডাক আমি মাইন্ড করবো না,,
অপর জনঃ এমন কেলানি দিবো না যে মাইন্ডের কথা ও আসবে না,,,
তিথিঃ হায় আল্লাহ এই লোক কে একটু হেদায়েত দাও,,,আচ্ছা মিস্টার জাম্বু আপনার বিয়ে হয়েছে?
অপরজনঃ না,,,

(বিঃ দ্রঃ “ বজ্জাত বস রোমান্টিক হাজবেন্ড !! Season -4 !! লেখাঃ ইসরাত জাহান ” গল্পের সবগুলো পর্ব একসাথে পেতে এখানে ক্লিক করুন)তিথিঃ হুম হবে কেমনে যে জাম্বু রে জাম্বু তুই মামা মাইয়ারা তোকে দেখেই ফালাবে,,,,,(খিটখিটে হেসে)
অপর জনঃ বড্ড সাহস তোর এখন দেখাচ্ছি আমার সাথে ফাজলামি এর মজা,,,
তিথি এমন জায়গায় লাথি দিয়েছে যে বেচারা হাত দিয়ে কান্না কি করতে নিচে পড়ে যায়,,,,তিথি একটা লাঠি নিয়ে ইচ্ছে মত ধুলাই দিয়ে বলে
তিথিঃ আমাকে ধরতে এসেছিস গন্ডার বাচ্চা তেলাপোকারা,,জানিস আমি কে আমি হলাম দ্যা গ্রেট তিথি হু,,,আর আমার বাপকে বলিস তার মেয়ে তোদের ইচ্ছে মত ধুলাই দিচ্ছে,,তাহলে বাবা অনেক খুশি হবে
অনেক মারার পর পিছনে দেখে আরো আসছে গুন্ডা তিথি এইবার ভয় পেয়ে যায়,,,
তিথিঃ ওহ মাই আল্লাহ এতো গুলো জাম্বুর দল,,,,,হে আল্লাহ আমার মত মাসুম বাচ্চার উপর কেন এতো অত্যাচার কেন কেন উফফফ
তিথি আর কি শুরু করে তার দৌড়ানি,,,

ওকে ওকে বলে দেই এখন তিথির ব্যাপারে তো জানেন ইসরাত জাহান তিথি,,,,আজ তার বিয়ে মানে ছিলো আর কি বিয়ে,,,বিয়ে থেকে পালিয়ে আসে তিথি লাল বেনারসি শাড়ি পড়ে,,,,বাবাকে খুব ভয় করলে ও তেমন একটা পায় না তিথি,,,তিথি আর তার ছোট ভাই সামির তার বাবা-মা এদের নিয়েই তাদের সুখী ফ্যামিলি,,,আচ্ছা বাকি গুলো পড়েই জানবেন,,,
তিথিঃ তার মারে বাপ এই গন্ডার গুলো খায় কি এতো দৌড়ায় কেমনে উফফ আমি তো হয়রান আল্লাহ প্লিজ হেল্প মিইই এই বাচ্চা কাচ্চা মাসুম মেয়ের সাহায্য করুন,,,
মেইন রাস্তায় তিথি এসে যায়,,,রাস্তায় কোনো গাড়ি বা কেউ ছিলো না,,,ভয় তো পাচ্ছে না কিন্তু আবার ভাবছে যদি ধরে ফেলে তাহলে তার কি হবে,,,অনেক দূর থেকে একটা কালো গাড়ি আসছে তিথি রাস্তার মাঝে গিয়ে দাঁড়ায়,,,
গাড়ির স্পিড ছিলো অনেক,,,তিথি চোখ অফ করে দুই হাত চোখের কাছে রেখে চিৎকার করে উঠে
তিথিঃ ওহ আম্মুউউউউউউরেএএএএএ
হুট করে কেউ এইভাবে গাড়ির সামনে দাড়িয়ে আছে তাও আবার বউ সেজে মুখ দেখা যাচ্ছে না শুধু লাল বেনারসি পড়া শাড়ি এতো বৃষ্টির মধ্যে একটা মেয়ে তাও আবার বউ সেজে,,,তাড়াতাড়ি গাড়ি থামিয়ে দীর্ঘ শ্বাস ফেলে,,,, সামনের দিকে তাকিয়ে দেখে না মেয়েটি এখনও দাড়িয়ে আছে,,প্রচুর রেগে যায় গাড়ির দরজা এতো জোড়ে খুলে যে বলার বাহিরে,,,নেমে আসে সেও ভিজে চুপচুপ,,,,রাগী কন্ঠে বলে উঠে
অপরিচিতঃ ওয়াট দ্যা হেল,,,,,মরার ইচ্ছে থাকলে অন্য দিকে গিয়ে মরতে পারেন না আমার গাড়ির নিচে আসছেন মরতে????
তিথি হাত সরিয়ে

সাদা শার্ট পড়া আর নেভি ব্লু প্যান্ট,,,,খোচা খোচা দাড়ি বৃষ্টির পানিতে চুল গুলো সব কপালে,,,বাম হাতে ঘড়িটা ভিজে ও শেষ,,,,
রাগী লুক নিয়ে এসে দাঁড়ায় লোকটি,,দাঁতে দাঁত খিচে বলে উঠে
অপরিচিত লোকঃ ভুতের মত দাড়িয়ে না থেকে উত্তর দিবেন আপনি আমার গাড়ির সামনে কেন এসেছেন,,,
তিথি কিছুটা সাভাবিক হয়,,,তিথি পিছনে তাকিয়ে দেখে না কেউ আসছে না তাই সে কোমড়ে হাত রেখে বলে
তিথিঃ না মরতে আসি নাই কিন্তু আপনার জন্য অপেক্ষা করছিলাম কখন আসবেন আর কখনো আপনার লেকচার দিবেন
অপরিচিত লোকঃ পাগল নাকি আপনি?
তিথিঃ ওহ হ্যালো মিস্টার (চুটকি বাজিয়ে)পাগল হলে পাবনায় থাকতাম এখানে না ওকে,,,আর সুন্দরী মেয়েদের সাথে ঠিক করে কথা বলতে পারেন না,,, নাকি কাক মাথায় টুকুর দিয়েছে টুক্ক টুক্ক করে,,,
অপরিচিত লোকটি এইবার ক্ষেপেই যায়,,,মেয়েটা সোজা তো উত্তর দিচ্ছে না উল্টো বাইকা প্যাচাল করছে তাও আবার উল্টো পালটা,,,
অপরিচিত লোকঃ চুপচাপ রাস্তা থেকে সরেন না হলে গাড়ি দিয়ে উড়াই দিবো তখন এই বকবক একবারে অফ হয়ে যাবে ওকে,,,
তিথি তো প্রচুর ক্ষেপে যায় একটু সামনে এগিয়ে এসে বলে
তিথিঃ অই রাস্তা কি তোর বাপের যে সরবো??

কথাটা শুনে রক্ত যেন মাথায় উঠে যায়,,এক তো সে কখন থেকে বকবক অযথা আবার বাপ নিয়ে কথা,,,চোখ গুলো রাগে লাল হয়ে যায়,,, রাগটা এতো বেড়ে গেছে যে হাতটা শক্ত করে চেপে ধরে আর কিছুটা নিজের দিকে টেনে ধমক এর সুরে বলে উঠে
অপরিচিত লোকঃ লিমিট রেখে কথা বলা শিখে নিবেন ওকে,,না হলে মেয়ে যে তাও দেখবো না এক থাপ্পড় মারবো যে এই বকবক অযথা গুলো একবারে ভুলে যাবেন,,,
উফফ পরিচয় টাই দেই অপরিচিত লোকটার,,,
আবির রহমান,,রাশেদ রহমানের বড় ছেলে আর নাম করা রহমান কম্পানির মালিক,,,আবির দেখতে মাশাল্লাহ অনেকটাই হ্যান্ডসাম কিন্তু রাগ তার নাকের মধ্যেই থাকে,,মুখে হাসি কম রাগটাই বেশি,,একদম মিথ্যা পছন্দ করে না,,,তার মধ্যে একটা গুন গিটার বাজায় অসাধারন,,,ওকে ওকে ফিরে আসি
তিথি আবিরকে এতো জোরে ধাক্কা দেয় যে আবির কিছুটা ছিটকে গিয়ে একটু পিছনে পড়ে,,আবির তো রাগে শেষ এই দিকে তিথিও প্রচুর রেগে বলে উঠে
তিথিঃ অই তুই জানিস আমি কে হ্যাঁ সাহস হয় কি করে আমার হাত ধরার,,,কি বললি আমাকে থাপ্পড় দিবি ওই মিস্টার আমি তোর মত ১০০ টা ছেলে কে এক সাথে থাপ্পড় মেরে আমেরিকা পর্যন্ত ঘুরাই আনতে পারি,,
আবির হাত ঝাড়তে ঝাড়তে বলে
আবিরঃ ওহ রেলি মিস বকবক?তো কে আপনি আমিও একটু শুনি
তিথিঃ আমি ইসরাত জাহান তিথি(নাক টা হালকা ঘষা দিয়ে অনেক ভাব নিয়ে)
আবিরঃ তো?? নাম বলেছেন আপনার পরিচয় কি?
তিথিঃ কেন বিয়ের প্রস্তাব বুজি দিবি?
আবিরঃ প্রথম তো তুই যদি আর একবার মুখে আনেন না মিস বকবক এমন চড় দিবো যে রাস্তার পাশে গিয়ে পড়বেন আর এখানে কেউ নাইও যে দেখবে ওকে,,,
তিথিঃ হু

আবিরঃ আর বিয়ের প্রস্তাব আপনার জন্য হাহা দুনিয়ায় মেয়ের অভাব নাকি যে একটা লাল শাঁতচুন্নি পেত্নী টাইপের মেয়েকে এই আবির রহমান বিয়ে করবে,,
তিথিঃ কি আমি শাঁতচুন্নি পেত্নী এতো বড় ডাহস থুক্কু সাহস (আশে পাশে পাথর খুজতে থাকে)
তিথি একটা পাথর পায় আর আবির কে মারতে যাবে আবির হাতটা ধরে তিথির পিছনে নিয়ে মুচড়ে দেয়,,,
তিথিঃ ওহ আল্লাহ আমার হাত রে উফফফফ অই বজ্জাত হাত ছাড় না হলে মাথা পাঠাই দিমু
আবিরঃ পাথর ফেলে দেন তারপর ছাড়ছি
তিথি পাথর তাড়াতাড়ি ফেলে দেয়,,,অসহায় ভাব নিয়ে বলে
তিথিঃ এখন তো ছাড়
আবিরঃ আগে বলেন আমাকে আর তুই করে বলবেন না আর একবার যদি তুই শুনি না হাত পুরো ভেঙ্গে দিবো ওকে,,,
তিথিঃ ওকে ওকে বাবা
আবিরঃ আপনার বাবা কে আজিব মেয়ে তো
তিথিঃ উফফফ হাত ছাড়ুন তো লাগছে খুব,,,,
আবির হাত ছেড়ে দেয়,,,তিথি হাত ঢলতে ঢলতে কান্না ভাব নিয়ে বলে
তিথিঃ কি হারামি লোক রে বাবা আমার মত মাসুম সুইট কিউট শান্ত মেয়েটাকে একা পেয়ে হাত মুচড়ে দিচ্ছে হে আল্লাহ বিচার করিও হু
আবিরঃ পাগল যে আর সন্দেহ নাই
তিথিঃ কিছু বললেন?
আবিরঃ জ্বি না,,দয়া করে রাস্তার উপর থেকে সরেন না হলে গাড়ি দিয়ে উড়াই দিবো
তিথি কিছু বলতেই যাবে তখনই পিছন থেকে কিছু আওয়াজ আসে
কয়েকজনঃঅই তো অই মেয়ে ধর ওকে
তিথি আবিরের পিছনে গিয়ে লুকায় আবিরের শার্টের হাতা টা শক্ত করে ধরে বলে
তিথিঃ প্লিজ ওদের হাত থেকে আমাকে বাঁচান,,প্লিজ
আবির খেয়াল করে অনেক গুলো লোক,,,আবিরের সামনে এসে বলে একজন
গন্ডা একজনঃ অই সর মেয়েটাকে আমাদের কাছে দে,,
তিথিঃ একদম কাছে আসবি তো ঠ্যাং ভেঙ্গে দিবে উনি
গুন্ডাঃঅহ তাই নাকি কাশেম দেখ দেখ এই সাদা চামড়া ওয়ালা পোলা নাকি আমাদের ঠ্যাং ভাঙ্গবে,,,
সবাই হেসে উঠে,,,আবির পাত্তা না দিয়ে তিথির হাত ধরে সরিয়ে বলে
আবিরঃ এই যে ম্যাডাম কি সব বলছেন হ্যাঁ আমি কেন ওদের ঠ্যাং ভাঙ্গবো অযথা
তিথিঃ কিইইইইইইইই

আবির কানে হাত দিয়ে বলে
আবিরঃ উফফফ আসতে চিল্লাতে পারেন না,,,মাইক এর দরকার হবে না যে গলা আল্লাহ
তখন একটা গুন্ডা এসে তিথির হাত ধরতে যাবে তিথি ঠাস জরে একটা চড় বসিয়ে বলে
তিথিঃ অই কালা খবিশ পোটকা দেখছিস না আমরা কথা বলছি,,যখন দুইজন বড় মানুষ কথা বলে তখন কি জন্য ভোচার মত নাক টা গলাতে আসিস,,
বেচারা গালে হাত দিয়ে পিছনে যায়,,আবির হা করে তাকিয়ে থাকে কি মেয়েরে বাবা,,তিথি আবিরের দিকে রাগী লুক নিয়ে বলে উঠে
তিথিঃ লজ্জা শরম এর মাথা কি খেয়েছেন নাকি হ্যাঁ একটা অসহায় মেয়েকে সাহায্য করছেন না আবার এই কালা খবিশ গুন্ডা গুলোকে সাহায্য করছেন ছি ছি দেখতে তো ভালোই আছেন তো বডি গুলো কি মেয়েদের দেখানোর জন্য নাকি কাজে ও লাগান, মনে তো হয় না ভালো মানুষ তবুও ভেবেছি ভালো হবেন যদি
আবিরঃ আর ইউ সাইকো সিরিয়াসলি?
তিথিঃ অই মিয়া একদম ইংলিশ ঝাড়বেন না আমার সামনে ইংলিশে আমার এর্লাজি আছে ওকে,,
আবিরঃ তাও কথা পাগল গুলো তো আবার ইংলিশ এর এ ও জানে না আবার কি বলবে
তিথিঃ কিছু বললেন?
আবিরঃ নাথিং
গুন্ডা গুলো বিরক্তি হয়ে যায় তিথির বকবক গুলো শুনে,,একজন বলে উঠে
কাশেম গুন্ডাঃ ভাই এই মাইয়া বেশি কথা কয় হেতির মুখ চাইপ্পা ধরে চলেন
তিথিঃ কি বললি আজ তোকে আমি
তিথি আচ্ছা মত থাপ্পড় দিতে থাকে,,কয়েকজনের কাছে তো কিছু অস্ত্র ও আছে তারা তা দিয়ে তিথিকে আক্রমণ করতে যাবে অইসময় আবির ধরে,,আর কি দেয় ইচ্ছে মত ধুলাই,,,,
তিথি এক পাশে গিয়ে হা করে তাকিয়ে আছে আবির কি না মারছে ওদের,,,তিথি তো শিস বাজিয়ে বলে
তিথিঃ আরে মামা পাঠিয়ে দিচ্ছো কিল্লাও ওদের আরো
আবির তো কেয়ার ও নিচ্ছে না তিথির কথা,,,সব গুলোরে এতো ধুলাই দিচ্ছে যে কেউ জুতা ছেড়ে দৌড়ায় আবার কেউ তো অর্ধেক পথে পড়ছে আবার উঠে দৌড় তিথি হাসতে হাসতে শেষ
আবিরঃ দাঁত দেখিয়ে হাসা শেষ হলে যান এখন
তিথিঃ কই যাবো আমি?(অসহায় ভাব নিয়ে)
আবিরঃ আমি কি জানি?এমন ভাবে বলছেন মনে হচ্ছে আপনাকে বিয়ের আসর থেকে আমি তুলে আনছি,,বাই দ্যা ওয়ে আপনাকে দেখে বুজা যাচ্ছে বিয়ে থেকে পালিয়ে এসেছেন,,,

তিথিঃ হুম আমার বিয়ে থেকে আমি পালিয়ে আসছি এতে আপনার কি?
আবিরঃ তাও কথা আমার কি,,,এখন কি সরবেন
তিথিঃ আমি এই তুফান এতো বৃষ্টির মধ্যে কই যাবো? একটা অসহায় মেয়েকে একা রাস্তায় এতো অন্ধকার রাতে একা ফেলে যেতে আপনার মনে কি একটু দয়া হয় না,,,
আবিরঃ ওহ ম্যাডাম আমি যাকে তাকে আমার বাসায় নিয়ে যাই না ওকে,,,
তিথিঃ আল্লাহ মানুষ কত নিষ্ঠুর যে একটা সুন্দরী মেয়েকে এইভাবে রাস্তায় একা ফেলে যাচ্ছে
আবিরঃ কে সুন্দরী?
তিথিঃ কেন আপনার চোখে কি পাথর? আমাকে চোখে দেখেন না?
আবিরঃ অহ সরি ভাবছি পেত্নী টেন্তি হবে
তিথিঃ হু হইছে,,,
আবিরঃ (এই মেয়েকে কই নিবো এখন আবার একা ও ছাড়তে পারি না অন্ধকার রাত তাও আবার গা বরতি গহনা কত গুলো পড়ে রাখছে ডাকাত পাইলে তো সোজা উপরে যাবে)
তিথিঃ কি হলো কি ভাবছেন আপনি?
আবিরঃনা কিছু না গাড়িতে উঠুন
তিথি আবির দুইজনে ভিজে চুপচুপ,,আবির ড্রাইভ করছে আর ভাবছে কি বলবে মাকে আর এই দিকে তিথি তো বকবক করেই যাচ্ছে,,,,
চলবে,,,,,,,,,

বিঃ দ্রঃ একটু নিচে ভালো করে লক্ষ করুন পরবর্তী পর্বের লিংক দেয়া আছে

বিঃ দ্রঃ “ লেখাঃ ইসরাত জাহান ” লেখকের লেখা অন্য গল্প গুলো পড়তে এখানে ক্লিক করুন !!

আমাদের ফেসবুক পেজ