বউ রানী { সিজন ২ }

বউ রানী { সিজন ২ } ——- পর্ব–৮

আপনি আমার দিকে এমন ভাবে তাকিয়ে
আছেন কেন আমার কি দোষ আমি যখন
বাথরুমে গেছি তখন দেখি ওনি ভমি
করতেছে। ভমি করলে তো প্রেগমেন্ট আর
বাচ্ছা হয় এই কথা তো আপনি আমাকে
বলছেন? (সোনালী)
আমি:- আরে বোকা সবাই নয় অনেকে অসুস্থ
হলে তো ভমি করে তাই বলে সবার বাচ্ছা
হবে? তখনি একজন ভদ্র লোক বলতেছে,,
আপনার মেয়ে প্রেগমেন্ট একটু আগে ভমি
করছে বাথরুমে সে মেয়েকে আমার
ছেলের সাথে বিয়ে দিতে চাচ্ছেন! এই
বিয়ে হবেনা বিয়ে ভেঙে দিলাম চলেন
সবাই।
আঙ্কেল:- কি বলছেন যাতা আমার মেয়ে
প্রেগমেন্ট হবে কেন! কে বলছে আমার
মেয়ে প্রেগমেন্ট?
সোনালীকে দেখিয়ে ঐ ভদ্র লোক
বলতেছে এই যে এই মেয়ে বলতেছে
আপনার মেয়ে প্রেগমেন্ট ওর নাকি
বাচ্ছা হবে। বাথরুমে দেখে আসছে
আপনার মেয়ে ভমি করতেছে।
আমি:- আঙ্কেল আমার কথাটা একটু শোনেন
আসলে সোনালী ঠিক বোঝতে পারেনি।
আঙ্কেল:- তুমি কি বলছো এদিকে আমার
মেয়ের বিয়ে ভেঙে যায়তেছে আর
তোমার বউ এমন একটা বদলাম আমার
মেয়ের নামে ছরিয়ে দিয়েছে। আর তুমি
বলছো বুঝতে পারেনি।
আমি:- আসলে সোনালী একটু সমস্যা আছে
ওর এখনো সারিলিক ভাবে যতটা জ্ঞান
বুদ্দি থাকা দরকার এখনো ওর সেইটা
তৈরি হয়নি।
সোনালী:- কে বলছে আমার বুদ্দি নেয়
আমার অনেক বুদ্দি। ভাবি যখন ভমি
করেছে তখন আপনি আমাকে বলছেন
ভাবির বাচ্ছা হবে। আর ওনিও ভমি
করেছে তাহলে ওনারও বাচ্ছা হবে।
দেখুন যেহেতু এমন একটা প্রশ্ন তৈরি
হয়েছে এখন আমরা এই বিয়েটা পড়াতে
পারবোনা আমি জেনে বোঝে এমন একটা
মেয়ের সাথে আমার ছেলের বিয়ে
দিতে পারবোনা। কথা গুলা বলছে বরের
বাবা।
আমি:- প্লিজ আপনি আমার কথাটা একটু
শোনেন তারপর আপনারা যা বলবেন আমি
তাই করবো।
আঙ্কেল:- ঠিক আছে বলো সোহরাব তুমি
কি বলতে চাও।
আমি:- আমার ভাবির বাচ্ছা হবে ওনি
আজকে সন্ধায় মাথা ঘুরে পরে যায় আর
ভমি করে। তখন সোনালী আমাকে
জিজ্ঞেস করে ভাবির কি হয়ছে আমি
বলছি ভাবি প্রেগমেন্ট বাচ্ছা হবে। তাই
সোনালী মনে করেছে ভমি হলে বাচ্ছা
হয়। প্লিজ আপনারা ওর কথা কিছু মনে
করবেন না ও আসলে ঠিক বোঝে উঠতে
পারেনি ব্যাপারটা। ওর হয়ে আমি
আপনাদের সবার কাছে ক্ষমা চাচ্ছি।
রুপা:- দেখেন আমার কোন সমস্যা নেয়
আমার পেটে সমস্যা হয়ছে তাই একটু ভমি
করেছি। যদি আপনাদের কোন রকম সন্দেহ
থাকে তাহলে আপনারা আসতে পারেন।
আর সোনালী ঠিক বুঝতে পারেনি তাই
তো এই কথা বলছে।
ও এই কথা তা আগে বলবেনা আমি ভাবছি
সত্যি কিনা কোন ওল্টা পাল্টা কিছু
আছে, এই কাজি সাহেব বিয়ের কাজ শুরু
করেন। বরের বাবা।
আঙ্কেল:- যাক বাবা তুমি আমাকে
বাচালে আর তুমিও কিছু মনে করোনা।
আমি:- হ্যা ঠিক আছে তাহলে আঙ্কেল
আমরা যায় রাত অনেক হয়ছে।
আঙ্কেল:- ঠিক আছে চলে যাও। তবে
আজকে যদি আমার মেয়ের বিয়ে ভেঙে
যেত তাহলে আমি তোমার সাথে আমার
মেয়ের বিয়ে পরিয়ে দিতাম। আর এক
কাজ করবে তোমার বউকে বাড়ীতে
ভালো করে বুঝিও কোথাও নিয়ে যাবার
আগে।
আমি:- হ্যা তা ঠিক বুঝতে পারছি আচ্ছা
তাহলে আমরা আসি।
আঙ্কেল:- আসি না বলো যাই এমন বউ আমার
জীবনেও দেখিনি।
আমি:- ঠিক আছে, সোনালীকে নিয়ে
সোজা বেড়িয়ে পরেছি, সোনালী একটু
চোপ করে আছে কোন কথা বলেনি। কি
ব্যাপার #বউ_রানী তোমার কি মন
খারাপ।
সোনালী:- আমার মন খারাপ হবে কেন!
তবে বাড়ীর কথা মনে পরছে আমি
বাড়ীতে যাবো।
আমি:- হ্যা আমরা তো এখুনি চলে যাবো
বাসায়।
সোনালী:- এই বাড়ীতে নয় আমাদের
গ্রামের বাড়ীতে যাবো।
আমি:- ঠিক আছে তবে এখন নয় আরো কিছু
দিন যাক এরপর তোমাকে আমি নিজে
নিয়ে যাবো।
সোনালী:- তাহলে ঠিক আছে একটা কথা
বলবো?
আমি:- হ্যা বলো কি বলবে?
সোনালী:- আপনার মোবাইলটা দিয়ে
আমার বাড়ীতে একটু ভাবির সাথে কথা
বলবো আমার খোব ইচ্ছে করছে।
আমি:- ঠিক আছে এই নাও, সোনালী
মোবাইলটা হাতে পেয়ে অনেক খুশি হয়ে
আমাকে একটা কিস করে দিয়েছে। আমি
ওর দিকে তাকিয়ে আছি একটু আগে ওর
চেহারাটা কালো ছিলো এখন সেই আগের
মত হয়ে গেছে।
সোনালী:- কোনটা দিয়ে ফোন করবো
আমি তো বুঝতেছিনা।
আমি:- দাও আমি ফোন করে দিতেছি,
সোনালীর ভাবির নাম্বারে ফোন
দিয়েছি সোনালী কথা বলতেছে। আমি
গাড়ী চালাইতাছি কিছুক্ষন যাবার পর
সোনালী বলে,,
সোনালী:- আমার খিদে লাগছে আমি
খাবো।
আমি:- তুমি এইটা আমাকে বলতেছো
নাকি তোমার ভাবিকে?
সোনালী:- আপনাকে বলতেছি আমার খোব
খিদে লাগছে।
আমি:- একটু আগেনা তুমি খেলে?
সোনালী:- তাতে কি আমার তো একটু পর
পর খেতে হয় আপনি তো জানেন তাও
আবার বলতেছেন।
আমি:- এখন রেস্টুরেন্ট পাবো কোথায় এক
কাজ করো বাসায় গিয়ে একে বারে দুই
বার খেয়ে নিও।
সোনালী:- ভাবি তুমি যে বলছো তা
একদম সত্যি ওনি আমাকে ভালোবাসেনা
আমার কোন আবদার রাখেনা।
আমি:- সোনালী তুমি এখনো ফোনে কথা
বলতেছো?
সোনালী:- হ্যা এই দেখেন ভাবি লাইনে
আছে! ভাবি বলছে আপনাকে বলতে আমার
খেতে মন চাচ্ছে যদি আপনি আমাকে
খাওয়ান তাহলে আপনি আমাকে অনেক
ভালোবাসেন। আর না খাওয়ালে বুঝে
নিতে আপনি আমাকে ভালোবাসেন না।
এই কথা গুলা ভাবি আমাকে শিখিয়ে
দিয়েছে।
আমি:- তুমি ভালোবাসা কি বুঝতে
পারো?
সোনালী:- এইটা আবার কি আচ্ছা
ভাবিকে জিজ্ঞেস করি।
আমি:- হ্যা করো তার আগে গাড়ি থেকে
নামো।
সোনালী:- গাড়ী থেকে নামবো কেন!
ভাবি তুমি দেখোনা ওনি আমাকে
রাতের অন্ধকারে গাড়ী থেকে নামিয়ে
দিতেছে।
আমি:- সোনালী কি হচ্ছে দাও মোবাইল
দাও আমি ভাবির সাথে কথা বলবো! বলে
মোবাইল নিয়ে ভাবিকে বুঝিয়ে বলছি
সোনালী খেতে চাইছে তাই গাড়ী
থামিয়ে ওকে নিয়ে রেস্টুরেন্ট
যেতেছি। ভাবি কথাটা বুঝতে পারছে
ফোনটা কেটে সোনালীকে সাথে করে
রেস্টুরেন্ট ভীতরে ঢুকেছি।
সোনালী:- রাতের বেলা এত মানুষ কেন
এখানে?
আমি:- তুমি খাবার খাবে খাও এত কিছু
জানতে হবেনা চুপ চাপ খাবার খেয়ে
নাও।
সোনালী:- আমি চুপ চাপ খেতে পারিনা
কথা না বললে আমার পেটের ভাত হযম
হয়না।
আমি:- ঠিক আছে কথা বলো সোনালী বক
বক করতেছে আমি বসে বসে শোনতেছি।
প্রায় বিশ মিনিট বক বক করে নিজের
খাবারটা শেষ করেছে।
সোনালী:- আপনি তো কিছু খেলেন না।
আমি:- আমার খিদে নেয় এখন উঠো রাত
১১টা বাজে। তুমি এখানে দ্বাড়াও আমি
বিলটা দিয়ে আসতেছি। সোনালীকে
বাহিরে দ্বাড় করিয়ে বিলটা দিয়ে চলে
আসছি বেশি দেরি করিনি। বাহিরে
এসে দেখি সোনালী একটা এক ব্যাক্তির
সাথে ঝগড়া করতেছে তারা তারি করে
কাছে গেছি আমাকে দেখে বলে,,
সোনালী:- আপনি এসেছেন ওনি আমাকে
চোখ টিপ দিয়েছে আমি যখন দাঁড়িয়ে
ছিলাম।
আমি:- কি বলছো এই আঙ্কেল আপনার বউ
বাচ্ছা রেখে হাটুর বয়সে মেয়ের সাথে
ফাজলামু করতে এসেছেন। ওনাকে আরো
কিছু জারি টারি মারছি ওনি কিছুটা
লজ্জাই পরে গেছে।
আরে তুমি আমার কথাটা একটু শোনবে
তারপর কথা বলো।
আমি:- কি শোনবো আপনার কথা দেখে
তো মনে হচ্ছে ভদ্র ঘরের হবেন তাহলে
রাস্তায় মেয়ে দেখলে চোখ মারতে
আসেন কেন?
আরে বাবা আমি আমার বউকে চোখ টিপ
দিতেছি এখান থেকে সরে আসতে কারন
আমার ছেলের জন্য মেয়ে দেখতে এসেছি
বিশ্বাষ না হয় তাহলে আমার স্ত্রী আছে
ওকে জিজ্ঞেস করে দেখ।
হ্যা বাবা ও আমাকে চোখ মারছে যাতে
করে আমি এখানে চলে আসি ওদের কাছ
থেকে।
সোনালী:- না না ওনি আমাকে চোখটিপ
দিয়েছে আমিও ওকে চোখ টিপ দিছি
কিন্তু পরে ওনি আমাকে আবার চোখ টিপ
দিছে, তাই তো আমি ওনাকে বলতে
এসছি।
মহিলাটা বলে কি তুমি আমাকে রেখে
এমন একটা মেয়েকে চোখ টিপ দিয়েছো
আজকে তোমার একদিন কি আমার একদিন
বাসায় যাবেনা তখন তোমাকে আমি
খাঠের উপর ঘুমাতে দিবোনা। বলে
কান্না করে দিয়েছে তখনি ওনার
পরিবারের সবাই চলে এসেছে এক এক করে
আর আমি সোনালীকে হাত ধরে টেনে
নিয়ে আসছি।
সোনালী:- আমি অনেক সুন্দর তো তাই
সবাই আমাকে দেখে তাকিয়ে থাকে
গ্রামের সবাই আমাকে পছন্দ করে।
আমি:- হ্যা তা তো করবেই যদি আমি
ছারা অন্য কেও হতো তোমার কপালে
শনির দশা ছিলো। এখন চলো বাসায় যাই,
সোনালী দুষ্টমি করতেছে আমি গাড়ী
চালাচ্ছি অনেক ভালো লাগছে ইচ্ছে
করছে আজ রাতটা এভাবে কাটিয়ে দেয়
কিন্তু পারবোনা সোনালী কখন বলবে
আমি ঘুমাবো তখন ঘুমাতে না পারলে
আমা বারোটা বাজাবে।
সোনালী:- আচ্ছা এখন আমি ঘুমায়।
আমি:- হ্যা জানি তুমি বলবে এসো আমার
কাদে মাথা রেখে ঘুমাও।
সোনালী:- ঘুমালে আপনি আমাকে যতবার
চুমা দিবেন আমি ঘুম থেকে উঠে
আপনাকে দিয়ে দিব কেমন।
আমি:- ঠিক আছে এখন তুমি ঘুমাও,
সোনালী আমার কাদে মাথা রেখে
ঘুমিয়ে আছে কিছুক্ষন পর আমাদের বাসায়
চলে এসেছি সোনালীকে কোলে করে
বাসার ভীতরে ঢুকেছি তখনি,,
আব্বু:- কিরে # বউ_রানীর কি হয়ছে?
আমি:- কিছুনা একটু ঘুমিয়ে পরেছে।
আব্বু:- বিয়ে হয়ছে বর দেখতে কেমন রে?
আমি:- হ্যা হয়ছে না হলেও আজকে আমার
কপালে এসে পরতো।
আব্বু:- কেন কি হয়ছে #বউ_রানী কোন
সমস্যা করছে।
আমি:- হ্যা করেছে এরপর ঐ খানের সব
কথা বলেছি, আব্বু শোনে রাগ করবে কি
তার চাইতে বেশি হাসতেছে। আচ্ছা
বাকি কথা সকালে বলবো এখন রাত
হয়েছে ঘুমিয়ে পরেন আমারও ক্লান্ত
লাগছে, আব্বুর কাছ থেকে বিদায় নিয়ে
রুমে গিয়ে সোনালীকে খাঠের উপর
শুয়িয়ে দিয়ে আমি ফ্রেস হয়ে শুয়ে
পরেছি সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি
সোনালী খাঠের উপর নেয়। মনে হয়
আজকে আমার আগে ঘুম থেকে উঠে
গেছে। কিছুক্ষন পর সোনালী রুমে এসে
আমাকে বলতেছে,,
সোনালী:- আজকে আমাকে নিয়ে কোথায়
যাবেন?
আমি:- কোথাওনা আমার কাজ আছে তুমি
বাসায় থাকবে আম্মুর সাথে কাজ শিখবে
কেমন
সোনালী:- আমি কি কাজ শিখবো আমি
আপনার সাথে অফিসে যাবো।
আমি:- না তা হবেনা তুমি আম্মুর সাথে
বাড়ীতে থেকে কাজ শিখবে রান্না
বান্নার কাজ।
সোনালী:- ঠিক আছে তাহলে আপনিও
আমার সাথে বাসায় থাকবেন।
আমি:- না পারবোনা আর তুমি কবে বড়
হবে কবে বুঝবে! আমাকে একটু বলতে
পারো নিজের মাথায় হাত দিয়ে দেখ
তুমি কত বড় হয়ছ। দমকের সাথে কথা গুলা
বলে ফ্রেস হতে চলে গেছি। কিছুক্ষন
পরে এসে দেখি সোনালী মন খারাপ করে
বসে আছে। কাছে গিয়ে ওকে জিজ্ঞেস
করেছি মন খরাপ করতে হবেনা বিকালে
তোমাকে নিয়ে ঘুরতে বের হবো।
সোনালী:- তাহলে আমরা বিকালে
বউছিঃ খেলবো কেমন?
আমি:- ঠিক আছে I_LOVE_YOU হানি উম্মা
কপালে একটা কিস করে রুম থেকে চলে
এসেছি নিচে সোনালী আমার পিছু পিছু
এসে বলে,,
সোনালী:- আমাকে আপনি রুমে এমন একটা
খারাপ কথা বলতে পারলেন? ছিঃ ছিঃ
আপনি এত খারাপ আমি জীবনেও কল্পনা
করতে পারতেছিনা। সোনালীর কথা
শোনে সবাই খাবার টেবিল থেকে উঠে
দাড়িয়ে গেছে।
আব্বু:- #বউ_রানী তোমাকে সোহরাব কি
খারাপ কথা বলছে রুমে?
সোনালী:- এমন একটা খারাপ কথা মুখে
আনা পাপ হবে আম্মু বলছে এমন খারাপ
কথা জেন কোন দিন ভূল করেও না আনি।
আম্মু:- আচ্ছা সোনালী তুমি না বললে
আমরা বুঝবো কি করে সোহরাব তোমাকে
খারাপ কথা বলছে। আমাদের সবাইকে
বলো আমরা সোহরাবের বিচার করবো।
আমি:- এই তোমাকে রুমে আমি কি এমন
খরাপ কথা বলেছি তুমি এখানে সবার
সামনে আমাকে অপমান করতেছো?
সোনালী:- যদি পাপ হয় তাহলে আমার
কোন দোষ নেয় আমি আগে বলে দেয়।
আব্বু:- হ্যা তোমার কোন দোষ নেয় বলো
কি বলেছে।
সোনালী:- ওনি আমাকে রুমে কপালে চুমা
দিয়ে আই লাভ ইউ হানি বলেছে। আই
লাভ ইউ বলা অনেক বড় পাপ আমাকে
গ্রামে একটা ছেলে আই লাভ ইউ বলছিলো
আমি আম্মুকে এসে যখন বলছি তখন আম্মু
বলছে এইটা অনেক বড় পাপ এই সব কথা মুখে
আনাও নাকি পাপ হবে। আর এমন একটা
খারাপ কথা ওনি আমাকে বলে এসেছে
ছিঃ ছিঃ ছিঃ।

চলবে,,,

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *