বউ রানী { সিজন ২ }

বউ রানী { সিজন ২ } ——- পর্ব–৪

কিরে হারামজাদা তুই বউ রানীকে
মিষ্টি না খাওয়া চলে গেলি কেন!
এদিকে যে মিষ্টির জন্য বউ রানী কান্না
করে যাচ্ছে করে যাচ্ছে তার কি কোন
খবর আছে তোর! তারা তারি করে বাসায়
এসে বউ রানীকে মিষ্টি খায়িয়ে কান্না
থামা তানা হলে তোর কপালে খারাপি
আছে। (আব্বু)
আমি:- আব্বু আপনি জানেন সোনালী কোন
মিষ্টির কথা বলতেছে?
আব্বু:- মিষ্টি তো মিষ্টি এইটা আবার
কোন মিষ্টি হবে।
আমি:- তাহলে আপনি ওকে ফ্রিজ থেকে
মিষ্টি নিয়ে খায়িয়ে দেন তাহলে তো
কান্না থেমে যাবে।
আব্বু:- আমি বলেছি কিন্তু # বউ_রানী
বলছে তুইই নিজে ওকে মিষ্টি খাওয়াতে
হবে। তানা হলে কান্না করতে থাকবে
দেখ সোহরাব তুই তারা তারি করে এসে
বউ রানীকে মিষ্টি খাওয়া ওর কান্না
বন্ধ করে দিয়ে যা।
আমি:- আচ্ছা আসতেছি, তারপর ফোনটা
কেটে দিয়েছি আব্বু তখন সামনে
ছিলোনা যখন সোনালী আমার কাছে
মিষ্টি খেতে চাইছে। থাকলে হয়ত বল
তো না সোনালী মিষ্টি খাওয়াতে।
রবি:- কিরে সোহরাব কি খবর তোর নতুন
বউ তোকে কেমন আদর করে।
আমি:- (যা দিয়েছে তা বলা যাবেনা
বললে ইজ্জতের বারোটা বাজবে মনে
মনে কথাটা বলছি) হ্যা সোনালী
গ্রামের মেয়ে অনেক সুন্দর কথা গুলা
অনেক গুচিয়ে বলে। তবে সোনালী
আমাকে অনেক ভালোবাসে আর অনেক
ভালো একটা মেয়ে।
রবি:- সত্যি বলছিস তাহলে তো তোর
বউয়ের সাথে দেখতে হবে! এখন বল কবে
আমার সাথে তোর বউকে পরিচয় করিয়ে
দিবি।
আমি:- হ্যা করিয়ে দিব খুব তারা তারি,
আচ্ছা রবি এখন ওঠি তারপর রবির কাছ
থেকে বিদায় নিয়ে সোজা বাসয় চলে
এসেছি। যখনি বাসার ভীতরে ঢুকেছি
তখনি চেয়ে দেখি সোনালী কান্না
করতেছে আর বাসার সবই ওর কান্না
থামাতে চেষ্টা করতেছে ভাবি ভাইয়া,
আব্বু, আম্মু। আমাকে দেখে সোনালী লাফ
মেরে বসা থেকে উঠে আমার কাছে এসে
আমাকে বলতেছে,,
সোনালী:- এবার আমাকে একটা মিষ্টি
খাওয়ালেও আমি কান্না বন্ধ করবোনা।
আমাকে এবার বেশি করে মিষ্টি
খাওয়াতে হবে।
আমি:- ঠিক আছে আসো তোমাকে মিষ্টি
খাওয়ায় তখনি সোনালী কান্না থামিয়ে
আমার একদম কাছে চলে এসেছে আর সবাই
যার যার মত করে ওদাও। তারপর ওর
কপালে একটা চুমু দিয়ে ওকে রুমে নিয়ে
গেছি।
সোনালী:- আমাকে আপনি কপালে চুমা
দিয়েছেন তবে মিষ্টি তো খাওয়ান নি?
আমি:- রুমে এসেছি এবার তোমাকে
খাোয়াবো।
সোনালী:- ঠিক আছে তাহলে খাওয়ান।
আমি:- তার আগে তোমাকে কিছু কথা
বলি যদি তুমি সে গুলা শোনে চলো
তাহলে রোজ তোমাকে মিষ্টি
খাওয়াবো।
সোনালী:- আমি সবার কথা তো শোনি আর
আপনি যা বলেন তা তো আমি একদম সবার
আগে শুনি। এখন অন্য কথা বলে আমাকে
মিষ্টি না খাওয়াবার চেষ্টা করতেছেন
তাইনা।
আমি:- আরেনা ঠিক আছে বলে
সোনালীকে কাছে নিয়ে ওর দুই গালে
কিস করে বলেছি ভাইয়া ভাবিকে
এভাবে মিষ্টি খাওয়ায়। এখন রাত
হয়েছে তুমি শুয়ে পরো সকালে আমার
কাজ আছে তারা তারি উঠতে হবে।
সোনালী:- ঠিক আছে তাহলে আমিও
আপনাকে মিষ্টি খায়িয়ে দিব বলে
আমার দু গালে কিস করেছে। তারপর এসে
সোজা আমাকে জড়িয়ে ধরে শুয়ে
পরেছে।
আমি:- সোনালী তুমি আমাকে ছারো
আমাকে কেও ধরলে আমার রাতে ঘুম
হয়না।
সোনালী:- ভাবি বলে দিয়েছে রাতের
বেলা আমি যেন আপনাকে আন্জা
(জড়িয়ে) ধরে ঘুমায় এতে আপনার ঘুম না
হলেও আমার সমস্যা নেয় আমি ভাবিকে
কথা দিয়ে এসেছি।
আমি:- ঠিক আছে তাহলে তুমি ঘুমাও আমি
সজাগ থাকি।
সোনালী:- তাহলে চলেন আমরা দুজনে
বসে সোলয়া খেলি, বলে শুয়া থেকে উঠে
পাঁচটা পাথর ব্যাগ থেকে বের করে
নিয়ে এসেছে।
আমি:- এই গুলা দিয়ে তুমি কি করবে?
সোনালী:- বা রে আপনি তো বলছেন
সজাগ থাকবেন তাহলে আমরা দুজনে
খেলা করি, এই কথা বলে আমার হাত ধরে
টেনে ফ্লোরে নিয়ে বসি পাথর গুলা
নিচে রেখে এক এক করে হাতে নিচ্ছে
আবার ফেলছে।
আমি:- সোনালী আমি তো এই খেলা কোন
সময় খেলিনি তুমি এক কাজ করো সকালে
আব্বুর সাথে বসে বসে খেলো কেমন আব্বু
এই খেলাটা ভালো পারে।
সোনালী:- তাহলে বর বউ খেলি আমার বউ
রানীকে আপরার বর রাজার কাছে বিয়ে
দিব আবার কাল রাতে আমি নিতে
আসবো। এই নেন এই বর রাজাটা আজ
থেকে আপনার কাছে যত্ন করে রাখবেন
কেমন।
আমি:- (হায়রে কপাল বউয়ের সাথে এখন
আমি বাচ্ছাদের মত বর বউ খেলতাম, কবে
যে এই বউ রানী আমার বড় হবে এক আল্লাহ
যানে।) আমি ঠিক আছে দাও, তারপর বর
পুতুলটা আমার কাছে দিয়ে তার হাতের
বউ পুতুলটা আমার কাছে দিয়েছে। তারপর
সোনালী কান্না করতে লাগলো।
আমি:- আরে তুমি কান্না করতেছো কেন?
সোনালী:- বউ নিজের বাপের বাড়ী
ছেরে স্বামীর বাড়ীতে গেলে কান্না
করেনা?
আমি:- হ্যা কিন্তু তুমি তো সকালেই
এসেছো আমাদের বাড়ীতে এখন কান্না
করতেছো কেন?
সোনালী:- আরে বোকা আমি নিজের জন্য
কান্নি করছি নাকি! কান্না তো
করতেছি বউ পুতুলটার জন্য কারন বউ পুতুল
টা তো কান্না করতে পারবেনা আমি ওর
হয়ে কান্না করে দিতেছি কারন আজকে
ওর বাপের বাড়ী ছেরে স্বামীর
বাড়ীতে যেতেছেনা তাই।
আমি:- বুঝতে পারছি আমি বোকা তুমি
অনেক বুদ্দি মতি। অনেক হয়ছে সকালে
বাকী খেলা হবে এখন চলো ঘুমাবো।
তারপর সোনালীকে সাথে নিয়ে শুয়ে
পরেছি, সোনালী আমাকে জড়িয়ে ধরে
রাখছে আমার ঘুমাতে একটু কষ্ট হচ্ছে তবে
ভালোই লাগছে। ওর দুষ্টুমি গুলি দেখতে
দেখতে কখন যে ঘুমিয়ে গেছি ঠিক মনে
নেয়। সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি
সোনালী ঘুমিয়ে আছে এমনিতে দেখতে
বাচ্ছা লাগে আর এখন আরো বাচ্ছা
লাগছে। ওকে না সজাগ করে আমি
নিজেই উঠে ফ্রেস হয়ে তারা তারিরি
করে রুম থেকে বেড়িয়ে আসছি।
আম্মু:- কিরে তুই একা বউ রানী কোথায়?
আমি:- ঘুমাচ্ছে আমি অফিসে যাচ্ছি ও
সজাগ হলে নাস্তা করিয়ে দিও।
আম্মু:- আচ্ছা সোহরাব সোনালী যে এমন
বাচ্ছাদের মত আচরন করতেছে তোর কাছে
খারাপ লাগেনা?
আমি:- না এখন আর লাগেনা তবে কিছু দিন
গেলে ঠিক হয়ে যাবে, আর তোমরা সবাই
তো সোনালীকে পছন্দ করো তাহলে আর
কি! তখনি
আব্বু:- শোন সোহরাব আজকে রাতে আমি
একটা পার্টি দিয়েছি তোর বিয়ে
উপলক্ষে তুই তারা তারি চলে আসিস। আর
বিকালে বউ রানীকে সাথে করে গিয়ে
মার্কেট থেকে ওর কিছু নতুন কাপড় আর
গহনা কিনে দিস।
আমি:- আজকেই পার্টি দিতে হলো কিছু
দিন যেত তারপর পার্টি দিতেন। এখন তো
আমার ইজ্জত নিয়ে চিনি মিনি খেলা সুরু
করেছেন আপনি।
আব্বু:- কিসের চিনি মিনি বউ রানীকে
আমি বুঝিয়ে সব কিছু বলবো ও আমার সব
কথা শোনে।
আমি:- হ্যা তা তো জানি আমার বারোটা
বাজাবার জন্য আপনি এমন করতেছেন।
আব্বু:- সাগর তুই ওকে কিছু শিখাতে
পারিসনা আমার সাথে কি করে কথা
বলতে হয় সোহরাব মনে হয় ভূলে যাচ্ছে।
সাগর:- সোহরাব কি হচ্ছে ঠিক আছে আমি
তোর ভাবি মিলে সোনালীকে বুঝিয়ে
পার্টিতে দেখে দেখে রাখবো যাতে
করে কোন ভূল কাজ না করে।
আমি:- ঠিক আছে তাহলে পরে ঠেলা
তোমরা সামলাবে যদি আমার বুন্ধুদের
সামনে কোন রকম লজ্জায় পরি তাহলে
কিন্তু তোমাদের সবার খবর আছে। এই কথা
বলে আমি অফিসের জন্য বেড়িয়ে
গেছি। তারপর অফিসে এসে কাজ
করতেছি তখনি চেয়ে দেখি বাহিরে
সবাই হাসা হাসি করতেছে একটু বাহিরে
গিয়ে দেখি সোনালী জোক বলতেছে আর
সবাই হাসতেছে আর আব্বু দাঁড়িয়ে
দাঁড়িয়ে দেখতেছে। কাছে গিয়ে
সোনালীকে দেখে আব্বুকে বলতেছি
আপনি সোনালীকে এখানে নিয়ে
এসেছেন কেন?
আব্বু:- ঘুম থেকে উঠে তোকে না পেয়ে
মেয়েটা কান্না করতেছে তাই ওকে
এখানে নিয়ে এসেছি। তাছারা তোরা
তো আজকে মার্কেটে যাবি তাইনা।
আমি:- হ্যা তা যাবো তাই বলে
সোনালীকে অফিসে নিয়ে আসবেন।
সোনালী:- এই যে আপনি রাতে বলছেন
আমার সাথে সকালে খেলা করবেন।
কিন্তু আপনি খেলা না করে অফিসে চলে
আসছেন কেন?
আমি:- ও আমার মনে ছিলোনা আচ্ছা এখন
থেকে রোজ সকালে খেলা করে তারপর
আসবো অফিসে। আর তুমি তার জন্য
এখানে এসেছো?
সোনালী:- না এসেছি আমার বর বউকে
নিতে দেন আমার বর বউ গুলা দেন।
(এই রে কাম সারছে এই গুলা তো রুমে
আলমারিতে রাখা যদি এখন কান্না
করতে থাকে তাহলে তো আমার ইজ্জত
বলতে কিছু রাখবেনা।
আমি:- এই গুলা বাসায় রাখা আছে
তোমাকে বাসায় গিয়ে দিব, এখন চলো
তোমাকে নিয়ে কেনা কাটা করতে
যাবো।
সোনালী:- কি কিনবেন?
আমি:- তোমার জন্য কাপড় আর গহনা।
সোনালী:- আমার গহনা লাগবেনা
আমাকে কিছু খেলনা কিনে দিলে হবে।
তখনি অফিসের কিছু স্টাফ আমার দিকে
তাকিয়ে একজন বলতেছে,,
স্যার আপনার ভাগ্যটা অনেক ভালো বউকে
গহনা কিনে দিতে চাইলেও গহন নিতে
চাইনা। আর আমার বউ গহনা চাইলে যদি
না দেয় তাহলে বাসায় গেলে আমার
বারোটা বাজায় রাতে এক সাথে
থাকতে দেয়না। আপনি সত্যি অনেক
ভাগ্যবান এমন একজন বউ পেয়ে।
আমি:- আপনি আপনার কাজে মন দেন
আমার জন্ত্রনা আমি বুঝি। তারপর
সোনালীকে সাথে নিয়ে মার্কেটে
গেছি, যখনি কাপড়ের দোকানে ঢোকছি
তখনি চেয়ে দেখি সোনালী আমার
সাথে নেয়। তারপর এদিক সেদিক খুঝতে
লাগলাম কিছুক্ষন খুঝার পর নিচে গিয়ে
দেখি কিছু বাচ্ছাদের সাথে দৌরা
দৌরি করতেছে। আমাকে দেখে বলে,,
সোনালী:- একজন দরকার খেলাটা ভালো
ভাবে খেলতে আপনি আপনি আসেন আমরা
দুজনে মিলে খেলা করি।
আমি:- করাচ্ছি তোমার খেলা, বলে
সোনালীকে হাত ধরে জোর করে
কাপড়ের দোকানে নিয়ে এসেছি, চেয়ে
দেখি সোনালী মন খারাপ করে বসে
আছে তা দেখে আমার নিজের কাছে
খারাপ লাগছে। তাই সোনালীকে
জিগেস করেছি তোমার কি মন খারাপ।
সোনালী:- হ্যা অনেক।
আমি:- কেন?
সোনালী:- আপনি আমাকে খেলতে
দেননি তাই।
আমি:- আচ্ছা ঠিক আছে আজকে রাতে
বাসার ছাদের উপর তুমি আমি আর সবাই
মিলে কানাঁমাছি খেলবো।
সোনালী:- সত্যি খেলবেন।
আমি:- হ্যা সত্যি খেলবো, তারপর দেখি
সোনালী হাসতে সুরু করেছে। তারপর
সোনালী যে কাপড় গুলা পছন্দ করেছে
সেই গুলি আর আমি ওর জন্য নিজের পছন্দ
দুইটা রেহেঙা নিয়েছি। দোকান থেকে
বেড়িয়ে জুয়েলারি দোকানে গিয়ে
কিছু গহনা কিনে বাসায় আসবো তখনি
ভাবি ফোন করে বলে,,
ভাবি:- সোহরাব সোনালীকে পার্লার
থেকে বউ সাজিয়ে নিয়ে এসো।
আমি:- ঠিক আছে, তারপর সোনালীকে
সাথে করে পার্লারে গেলাম। তখনি
সোনালী একা ঢোকবেনা আমাকে যেতে
হবে ওর সাথে। কিন্তু পার্লারে তো
ছেলেদের ঢোকতে দিববেনা। তারপর
অনেক বুঝিয়ে পার্লারের মালিকাকে
পুরা পার্লার দুই ঘন্টার জন্য কন্টাক নিয়ে
নিলাম। ওরা সোনালীকে সুন্দর করে
সাজিয়ে দিতেছে আমি ওর পাশে
দাঁড়িয়ে আছি।
সোনালী:- আমি এমনিতে অনেক সুন্দর
আমাকে এত সাজাতে হবেনা আপনি
বলেন আমাকে যেতে দিতে।
আমি:- হ্যা জানি তুমি অনেক সুন্দর
তোমাকে ওরা আরো সুন্দর করে দিবে।
তারপর যখনি সোনালীকে কাপড় পড়াতে
যাবে তখনি বলে,,
সোনালী:- এই আপনি আমাকে কাতু কুতু
দিতেছেন দ্বাড়ান আমিও আপনাকে কাতু
কুতু দিতেছে বলে পার্লারের মেয়েকে
কাতু কুতু দিতে লাগলো। মেয়ে
সোনালীর কাছ থেকে কোন রকম
নিজেকে ছারিয়ে বলে,,
আপনার বউকে আপনি কাপড় পরিয়ে দিন
আমি বলি কি ভাবে পরাবেন।
আমি:- ঠিক আছে তারপর ওনি বলছে আমি
সোনালীকে রেহেঙা পরাচ্ছি, তারপর
যখন শেষ হয়ে গেছে তখন সোনালী বলে
সোনালী:- আমাকে পরি লাগছে বাহা
তাহলে তো রোজ রোজ এখানে এসে এমন
ভাবে বউ সাজবো।
আমা:- ঠিক আছে তাহলে এখন চলো তখনি
সোনলী বলে ঐ মেয়েটাকে।
সোনালী:- আমি আবার আসবো তখন
দেখবো কত কাতু কুতু দিতে পারেন আর
আমি কিন্তু এতে এক নাম্বার। (কাতু কুতু
মানে সুর সরি)
আমি:- হয়ছে এখন চলো তারপর সোনালীকে
সাথে করে বাসায় এসেছি সোনালীকে
বাসার সবাই দেখে অবাক হয়ে গেছে।
তারপর ওকে ভীতরে নিয়ে গেছে তবে
এখনো পার্টি সুরু হয়নি। কিছুক্ষন পর মানুষ
জন আসতে সুরু করেছে তখনি
আব্বু:- বড় বউমা তুমি একটু বউ রানীকে
গিয়ে নিয়ে আসো।
ভাবি:- ঠিক আছে তারপর ভাবি গেছে
তার দুই মিনিট পরে ভাবি ফোন করে
বলে সোহারাব তুমি একটু রুমে আসো।
আমি:- হ্যা ভাবি আসতেছি তারপর রুমে
গিয়ে তো আমি পুরাই অবাক আরে এইটা
কি!

চলবে,,,

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *